আজকের সকালটা ছিল অদ্ভুত
জেগে দেখি আমার উঠোনে সূর্যের সিঁদূরে জোনাক
সেই সাথে কুয়াশা ভেজা ঝিরঝির হাওয়া
রান্না ঘরে চায়ের কাপে টুং টাং শব্দ
তবু আমার মনে রাত্রির নিস্তব্ধতার নির্জনতা
কিন্তু সে নির্জনতা ভেঙ্গে দিল আমার প্রিয়ার হাত।
স্পর্শের নিবিড় আবেদন আমায় শিহরিত করে
অথচ দেহের কামনার কোন শিখা উঁকি দেয় না মনের গভীরে
নিস্তব্ধতা আমায় গ্রাস করে নির্জনভাবে
কল্পনাতে মনের ছবি
আঁকার তুলি কত,
সব কটা রং এক করেও
চেষ্টা করি যত,
...........................
ভারতে ফরাসী উপনিবেশ নিয়ে ১৮৯৩ সালে জর্জ ব্রুস মালেসন লিখিত "History of the French in India, from the founding of Pondichery in 1674 to the capture of that place in 1761" প্রকাশিত হয়। ইংরেজ সরকারী অফিসারের লিখা ফরাসী উপনিবেশের গল্প কতখানি সত্যি সে বিতর্কে যাচ্ছি না, দেখি পড়ে ভদ্রলোক কি বলতে চায়। নিচের লেখাটি বইয়ের একাদশ পরিচ্ছেদের ভাবানুবাদ।
পেছন ফেরা
মাঝে মাঝে প্রচন্ড শীতে জমে যাই।
ভেতরে ঢুকতে থাকি ক্রমাগত
ব্যাগ্র হয়ে খুঁজি, হারিয়ে ফেলা পথ
ভুল পথে টেনে নেয় ভায়োলিন সুর
মনস্তাপে পুড়ি বার বার,
পেছন ফেরা হয়না আমার।
চমকে উঠলাম। ছবির দ্বিতীয় দৃশ্যটা দেখেই। যেমন চমকে উঠেছিলাম তিলোত্তমা মজুমদারের ‘শামুকখোল’ উপন্যাসটা পড়ে। জীবনটাই একটা পরিহাস। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কি বেঁচে থাকে? একটা শূন্যতা, একটা অমলিন বোধ কিংবা একটা অলিখিত প্রত্যয়। সেই বোধ নিয়েই নির্মিত হয় একটা নোংরা মেয়ের জীবনের ভাঙা গড়ার ইতিহাস।
জার্মানি থেকে গাড়ী চালিয়ে বেলজিয়ামের দিকে যাচ্ছি, পথে মধ্যাহ্ন ভোজনের জন্য থামা হল গাছপালা ঘেরা, পাখির ডাক ভেসে আসা এক নির্জন মেঠো জায়গায়, যেখানে আমাদের মত ভবঘুরেদের যাত্রাপথে পেটপূজার সুবিধার্থে গোটা কয়েক কাঠের বেঞ্চি বসানো আছে। সেখানে বাক্স-পেঁটরা খুলে রুটির উপড়ে পুরু করে জ্যাম লাগাতে লাগাতে পরবর্তী গন্তব্যের সুলুক সন্ধানে ব্যস্ত হয়ে পড়লাম। যদিও ঠিক করাই আছে সীমানার ঠিক কাছেই ত্রিয়ের শ
২২ ডিসেম্বর, ২০১১ তারিখের কালের কণ্ঠে প্রকাশিত একটা খবর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে এবার এমপি কোটা! দেখে চোখ আটকে গেল। ভাবলাম ব্যাপারটা এঁকে দেখলে কেমন হয়। তাই আঁকলাম নিজের মত করে।
[justify]
প্রেমে পড়লে সবাই কম বেশি রঙ বদলায়। শিখে নেয় নানারকমের ছলাকলা। মেয়ে পটাতে কত রকম কসরত করে নিঃসঙ্গ পুরুষ! স্তুতির জোয়ারে ভেসে যায় কবিতা, গান, ছবি। বদলে যায় চুলের দৈর্ঘ্য, শার্টের ছাট। মেয়েদেরও সাজ পালটে যায়। চোখে কাজলের রঙটা গাঢ় হয়, হাসিটা তীক্ষ্ণ, টিপটা আরেকটু লাল।
মিন্টু সাহেব একটা গাড়ি কিনেছেন। লাল রঙের।
উপায় ছিল না। বউ হাউকাউ করছিল বেশ কিছুদিন থেকে, তুমার মতো একটা মাথামোটা লুকের লগে থাইকা আমার জীবনটা শ্যাষ! সবার কতকিছু আছে, আমগো একটা গাড়ি পর্যন্ত নাই! কোনো মানইজ্জতই নাই আমাদের!
হাউকাউ করাই স্বাভাবিক। গ্রামের মেয়ে। অনেক আশা নিয়ে এসেছিল। শহরের এক ছেলে জামাই। গ্রামের অন্য মেয়েরা হিংসার মাতম তুলে বলেছিল, কফালডা তুর চিরকালই ভালা রে সাবরিনা!