স্কুল পালানো কিশোর
স্কুল পালিয়ে খেলতে যাওয়ার মুহূর্তে রতন তার বাবাকে দেখে অন্য একজন মহিলার সাথে রিকশায় চেপে কোথায় জানি যাচ্ছে, তার মুখে মৃদু হাসি ফুটে উঠে আর এই হাসির পেছনের কারণ অনুসন্ধান করলে জানা যায় এভাবেই স্কুল পালিয়ে যাওয়ার সময় সে তার মা'কে দেখেছিল অন্য কোনো পুরুষের সাথে এবং তখন তার মন খারাপ হয়েছিল আর এখন মন খারাপে কাটাকাটি হয়ে সে সাম্যবস্থায় উপনীত হয়ে তৎক্ষনাৎ সিগারেট ধরাতে কোনো ভুল করে না।
আজ দখিনের জানলা খুলেই দেখা গেলো
জোর বাতাসের পেখম ছুঁয়ে যাচ্ছে উড়ে
একটা চিরল গাছের পাতা সহজ সরল;
আজ দখিনের জানলা খুলেই মনে হলো
আজ সারাদিন বায়স্কোপের বাক্স খুলে
আসবে যাবে নিত্যনতুন ‘কি চমৎকার দেখা গেলো’!
আজ দখিনের জানলা খুলেই জেনে গেলাম
সূত্রধরের সুতো যত ধীরে ধীরে যাচ্ছে ভেসে
হরেক রঙের আটপৌরে এক রঙের ডানায়;
আজ দখিনের আকাশ এবং মেঘের সাথে
সকালবেলা ভাব-বিনিময় হতে হতে
নিজের স্কুল কলেজের দৌড়ঝাঁপ পেরিয়েছি বহদিন হল, তবু এখনও তৃষ্ণার্ত কাকের মত ছুটির দিনগুলোর জন্যে ক্যালেন্ডারের দিকে তাকানো ফুরলো না। ব্যস্ত নাগরিক হুড়োহুড়ির মাঝে ছুটির দিনগুলো বেশির ভাগ দিনই ঘুম ডে হয়ে যায়। পুজোর লম্বা ছুটি পেয়ে তাই বেশ আহ্লাদ হল। কিন্তু আয়েশ করে পায়েস খাবার দিন আর নেই। দুপুরবেলায় কাজ সেরে ল্যাপিটা নিয়ে বসতেই টিং টং বেল। গিয়ে দেখি আমাদের নতুন পড়শি দেখা করতে এসেছেন।
এই লোকটার সাথে আমার পরিচয় হয়েছিল আশির দশকের শেষের দিকে।
সেই দশকটা ছিল আমার কৈশোরের দশক।
গত শুক্রবার আসরের নামাযের পর সৌদি আরবের রিয়াদে “কেসাস”-এ আট বাংলাদেশীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এই কেসাস শব্দটা প্রথম শুনি ২০০৫ সনে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সিনিয়ার ভাই বাবার কর্মসূত্রে অনেক দিন সৌদি আরবে ছিলেন। তাঁর মুখেই প্রথম শুনি কেসাসের বর্ণনা। সৌদি আরবে নামাযের পর (সাধারণত জুম্মার পর) মসজিদের পাশেই জনসম্মুক্ষে অপরাধীদের শিরশ্ছেদ করে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।
আয়না নিজের সৌন্দর্য যাচাই করতে শেখায়
আয়না নিজেকে জানতে, জানাতে শুদ্ধির পথ দেখায়
এ-বিশ্বাসে সংকোচ ছাড়াই আলোড়িত! বিলোড়িত কল্পনা
মর্মগ্রহণতা তোমার চোখে... চোখ রেখে যদি বলি—
চোখ মনের আয়না
লুকোচুরিতে হারাতে চাই না বলে এতটা নৈকট্য
এতটা সৌহার্দ্য ছুঁতে পারা গেল; কিন্তু প্রতিসত্য
প্রতিদিন আয়নার মুখ দেখার কথা মনেই থাকে না
আমাদের সাথে সাথে আমাদের পথেরাও বহুদূর হেঁটে গেছে, পিছনে বিস্মৃতিধূলি, দিগন্তে মেঘ, রঙীন মেঘমালা।
বিজ্ঞানের বিষয় নিয়ে ব্লগ লেখার হ্যাপা অনেক। সমীকরণ এড়িয়ে জটিল কারিগরি বিষয় সহজবোধ্য করে লেখা খুব কঠিন কাজ। অনেক সময় লেখার আকার সীমিত রাখতে গিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে আলোচনার বাইরে রাখতে হয়। ফলে কোনো জটিল বিষয়কে অতিসরলীকরণ করে বোঝাতে গিয়ে ব্যর্থ হলে বরং বিভ্রান্তি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
বর্তমান মানব সভ্যতার পিছনে যে কয়টি শহর ও সংস্কৃতির অবদান অনস্বীকার্য তাদের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রগামীদের অন্যতম রোম। প্রায় তিন হাজার বছর আগে যাত্রা শুরু করা এই তিলোত্তমা শহর গত দুই হাজার বছর ধরে ইউরোপ তথা সমগ্র বিশ্বের প্রাণকেন্দ্র। এই শহরেই গোড়াপত্তন ঘটে রোমান সভ্যতার, যা শাসন করেছে তৎকালীন জানা বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশী, যার অবদান আমরা এখনো প্রতিনিয়ত অনুভব করি প্রতিদিনের নিত্য জীবনে। চলুন পাঠক ঘুরে