উনি এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন। আবারও উদ্বেলিত হল এই পাহাড়ি রাজ্য। ভাসলো এক অপার সীমাহীন ভালোবাসার এবং আবেগের আলেখ্য নিয়ে। বাবা আসতে পারেননি স্বাধীনতার এই সূতিকা গৃহে, মেয়ে এলেন, এলেন দীর্ঘ দিনের প্রত্যাশার অবসান ঘটিয়ে। হাজার হাজার মানুষ সবুজ পতাকা বুকে জড়িয়ে সালাম জানাল তাঁকে। দুই দিনের এই সফর গাঁথা থাকল ইতিহাসের পাতায়।
১
ঈশ্বরের সাথে শেষবার দেখা নারায়ণগঞ্জের এক অন্ধকার ঘরে। অবশ্য বেশিক্ষণ অন্ধকার থাকে না তা। ঈশ্বর এসে চুলের মুঠি ধরে নামিয়ে নেয় মাটিতে। তারপর লাথি দিয়ে একেবারে সিঁড়ির শেষ ধাপে। আমাদের সবাইকে এক রুমে বন্দী করে ফেলে। এরপর দাউদাউ করে আগুন জ্বলে ওঠে। আমি না চোখের সামনে আর ঈশ্বরকে দেখি না।
দেখি আমাকে, আমার মাকে, আমার নানীকে।
২
লালদাড়ি জানোয়ার দেলোয়ার সাঈদী
হাতে নিয়ে কাঁঠালের পাতা, ডাকে - ভাইডি!
শুনে দেখো ছুটে আসে ছাগু লেজ নাচিয়ে,
সাঈদী শুধায় তারে - 'দে না মোরে বাঁচিয়ে'
তাই শুনে ছাগুরাজ করে এক টকশো,
সুযোগের ব্যবহারে করে দিল মকশো।
"সাঈদী তো ভালু লুক" - এই তার ম্যাতকার,
এরপর ছাগু দেখো চেটে দেয় খেত কার ...
আবির বলল,আপনারা যান,আমি এক বন্ধুর সাথে দেখা করতে যাব,ওর বাসা কাছেই ।
আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েন্স আয়ার্সে বসে আছি কফির আড্ডায়, দেশ থেকে খবর আসল রাজাকার নেতা কারাগারে। এর পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে শুরু হয়ে গেছে আমাদের আজব রাজনীতিবিদদের কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি! মনে পড়ে গেল এই শহরেই গ্রেফতার হয়েছিল গা ঢাকা দিয়ে থাকা নাৎসি অপরাধী আইখমান। আর বুক ফুলিয়ে দেশের ক্ষতিসাধন করতে থাকা রাজাকারকে ফাটকে পুরতে আমাদের লাগল চার দশক !
বছরের শুরুতেই যখন অসুস্থ হয়ে পড়ে কোঁকাচ্ছিলাম, আমার ফ্লোরমেট খোঁজ-খবর নিয়ে যাচ্ছিলো হরদম। তো একবার তাকে জিজ্ঞেস করলাম তার এই খোঁজ-খবর করার মাহাত্য কী! উত্তরে সে জানালো, আমি এর মধ্যে মরলাম কীনা, এটা নিশ্চিত হতেই সে বারবার এসে খোঁজ নিয়ে যাচ্ছে!
1.একটা দিঘি অথৈ জল, একটু কালো খুব শীতল
সেই দিঘি তে ডুব দিয়েছি , থই খুঁজে না পাই,
স্বপ্নে দেখি কাছেই আছ, জাগরণে নাই
2.ঘাস এর বুকে তৃষ্ণা এলে, শিশির জমে যায়,
ফুল এর বুকে তৃষ্ণা এলে মৌমাছি রা ধায়
নদীর বুকে তৃষ্ণা এলে পলি জমে উঠে,
আমার তৃষা তুমি ছাড়া কেমন করে মেটে
3.ভুল ছিল না ভালবাসায় , ভুল ছিল না প্রেম এ
তবু কেন আমার চিঠি বিবর্ণ এক খাম এ