[ছবিসুত্র]
মাত্র ১৪ বছরের মেয়েটিকে মাথায় এবং ঘাড়ে গুলি করা হয়েছে হত্যার জন্য। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দীর্ঘসময় মেয়েটি মৃত্যুর সাথে লড়াই করেছে। চার ঘন্টার দীর্ঘ অস্ত্রোপচারের পরে চিকিৎসকরা তার মাথা থেকে শেষপর্যন্ত গুলি বের করতে সক্ষম হয়েছেন। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছে এখন সে। যে মেয়েটিকে এই অল্প বয়সেই কট্টরপন্থী উগ্রবাদী তালেবানদের রোষের শিকার হতে হয়েছে তার নাম মালালা ইউসাফযাই। শুধু মালালাই নয় গুলিবিদ্ধ হয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আছে তার আরও দুজন সহপাঠিনী। হয়তো এই যাত্রায় বেঁচে যাবে মালালা। কিন্তু তারপর?
“......আমার আর কোথাও যাবার নেই। কিচ্ছু করার নেই।"
প্রাক কথন অথবা ভণিতা
আমাকে আমার সংসার থেকে তাড়ানো কতই সহজ। ‘তুই বিদায় হ, এখানে আর চেহারা দেখাবিনা।’ এটুকুই যথেষ্ট।
কোথায় যাব? পানিতে পড়বনা, সে জানে। ঢাকা শহরে আমার বাবার নিজের একটা ফ্ল্যাট আছে। সেখানে অ্যাটাচড বাথ একটা রুম আমার জন্য সারাজীবনই আছে। বিয়ের পর আব্বু এসি লাগিয়ে দিয়েছেন। জামাই এসে মাঝে মাঝে থাকবে।
এক। মারোস আর্থোকানা
ডিজাইন করা পাতার মত দেখতে জীবটির নাম মারোস আর্থোকানা। প্রায় তিন মিলিমিটার লম্বা মারোসরা উত্তরের সাগরের গভীর জলের বাসিন্দা।
কিছু বানানবিভ্রাট থেকে গেছে রাবারের বনে
তাহাদের দৌড়-ঝাঁপ-- তাহাদের গূঢ় সব কথা
খাটের কিনারে এসে থেমে গিয়ে চুপ বসে থাকে
আমার সময় গেল ভুল ব্যাকরণে-- মাকড়ের ফাঁদে
এখন গভীর রাত
নিদ্রাভ্রমণের কালে এসে ঠেকে গেছি
অপেক্ষায় কেটে গিয়েছে অনেকগুলো দিন। সেই প্রথম যেদিন নিশ্চিত হলাম আমাদের ভালোবাসা আবারও কুঁড়ি হয়ে ফুটবে কি অপরিসীম আনন্দটাই না হয়েছিলো! নতুন প্রাণ কোন অসাধারণ ঘটনা নয়, প্রতি মুহুর্তে কেউ না কেউ এ ধরায় আসছে অসীম সম্ভাবনা নিয়ে। নিজের ছোট, মাঝারি, বড় বৃত্তের বাইরের কারো সংবাদ হয়তো ভাবায়ও না আমাদের, বাবা-মার বাইরে খুব কম মানুষই তীব্র অনুভবে আক্রান্ত হয়।
[justify]এই বছরের মাঝামাঝি সম্ভবত মে মাসের শেষ দিকে আমি আমার বন্ধুদের অনেকের ফেসবুকে একটা ভিডিও শেয়ার দেখতে পাই, তখন আমি খুব ব্যাস্ত সময় কাটাচ্ছি, তবুও বার বার ভাবনা মনে কেন সবাই এটা শেয়ার করছে, কি আছে এতে? কৌতূহলের জয় হল শেষ পর্যন্ত!