কিছু কথা আছে যা বাথরুমের আয়না আর ডায়েরি ছাড়া আর কাউকে বলা যায় না।
আয়নার মধ্যে লেগে থাকুক কথার পালক, ডায়েরির পাতায় দীর্ঘজীবি হোক কথাগুলো।
আমাদের অনেক কথা থাকে। কিছু কথা বলা হয়, কিছু কথা গান হয়, কিছু কথা কবিতা হয়
আর কিছু কিছু কথা দীর্ঘশ্বাস হয়ে মিশে যায় রাতের বাতাসে,
সে বাতাস গল্প বলে নদীর জলের কাছে, সে নদী মনু হতে পারে, হতে পারে ইছামতী।
স্কুলে থাকাকালীন খুব একটা বেশি আড্ডা হতোনা। তবে মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে ফলাফল বের হওয়ার আগ পর্যন্ত যে সময়টা ছিল এক্কেবারে ফাঁকা তখন ধুমিয়ে আড্ডা দেয়া হতো। পুরনো ঢাকায় এক বন্ধুর বাড়ির ছাদের উপরে উঁচু একচিলতে জায়গায় বসে চলতো সেই মহাড্ডা। সবে বিঁড়ি ধরেছি তখন, বিষয়বস্তুহীন সেই আড্ডার ফাঁকে ফাঁকে ধুম্রশলাকা জ্বালিয়ে চরম ভাব নিতাম। কতো কি নিয়েই না চলতো কথোপকথন। মোড়ের পুরির দোকানে আলু কম কি বেশি, এই থেকে
নিউ ইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে হামলা পরিকল্পনার জন্য এফবিআই দ্বারা প্ররোচিত হওয়ার পর গত ১৭ অক্টোবর গ্রেপ্তারকৃত বাংলাদেশী নাগরিক রেজওয়ানুল আহসান নাফিসকে নিয়ে এদেশে আলোচনা-জল্পনা-কল্পনার অভাব নেই। বিভিন্ন মহল নিজস্ব অবস্থান অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিষয়টিকে অবলোকন ও পর্যালোচনা করার প্রচেষ্টায় তৎপর রয়েছেন। যারা নিজেদেরকে সেকুলার মুক্তমনা বলে প্রকাশ করতে সর্বদা আগ্রহশীল থাকেন ত
আছোঁয়া
---শাশ্বত স্বপন
লোচন তুলিতে দিও গো আমারে, নিও না নিও না সরায়ে...............................
প্রতিদিন বাসা থেকে বের হওয়ার সময় মা কি যেন মন্ত্র টন্ত্র পড়ে মাথায় ফুঁকে দেন। আমি হাসি। আসলে মা’রা পারেও।সব সময়ই মা আতঙ্কে থাকেন এই বুঝি কিছু হল, কোন দাঙ্গা শুরু হল। মা’র ভাষায় আমরা সংখ্যালঘু। মা’কে কত বোঝাই, তোমার বাবা এই দেশের জন্য প্রাণ দিয়ে গেছেন, তোমার আবার কিসের ভয়? তুমি আমার বন্ধু গুলাকে দেখনি? আমাকে দিনে একবার না দেখলে, খোঁচা না দিলে এগুলার পেটের ভাত হজম হয়?
ঢাকায় শীত আসি আসি করছে।
সকালের দিকে ফ্যান বন্ধ করে দিতে হয়। আবার দুপুর ২টায়ও মনে হয় বিকেল হয়ে এলো। সন্ধ্যা নামে সাড়ে পাঁচটার আগে।
আবহাওয়ার এ বদলী সময়ে চারদিকে সর্দি কাশি হচ্ছে। আমার নিজেরও ঠান্ডা লেগেছে। টিভিতে রিপোর্ট দেখছিলাম, শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। আবহাওয়ার পাশাপাশি পানিতেও সমস্যা আছে মনে হয়। ওয়াসার পানিতে ব্যাপক ময়লা। বালতির তলানীতে কালো ময়লা জমে যায় দ্রুত।
প্রথম প্রথম যখন প্রেমের গল্প পড়ি, বয়স তখন ৬ কি ৭। মাথামুন্ডু তার কমই বুঝেছিলাম।
তবে ছেলে মেয়েতে যে রসায়ন ভিন্ন ধরনের তা বুঝতে বই পড়ার দরকার ছিল না। স্কুল ছিল সকল লিঙ্গের, সুতরাং বয়স কম থাকলেও ছেলে-ছেলে বা মেয়ে-মেয়ের রসায়নের চেয়ে ছেলে-মেয়ে রসায়ন ভিন্ন তা বুঝতে সময় লাগেনি।
মূল লেখাঃ লিয্যি বিউকেন
অনুবাদ এবং ভূমিকা: কোয়েল দাশ এবং খান তানজীদ ওসমান
আজকে প্রকাশিত হচ্ছে প্রথম পর্ব