সেদিন স্কুলে ছিলো অ্যাডমিশন টেস্ট। বছরের শেষ বেলায়, তবুও স্টুডেন্ট এর কমতি ছিলো না। এটার রেজাল্ট যখনই দেয়া হোক না কেন, যেদিন পরীক্ষা নেয়া হয়, সাথে সাথেই খাতা দেখা, টেবুলেশন আর মেরিট লিস্ট করে ফেলা হয়। কাজেই বাসায় ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যা।
গোসল-খাওয়া সেরে মোবাইল হাতে নিয়ে দেখি তিনটা মেসেজ। তারমধ্যে একটা ফ্লেক্সিলোড। অবাক হলাম। আমি লোড করতে দেইনি তো। টাকার পরিমাণ দেখে টাশকি খেলাম। এক হাজার!
প্রথম আলোর প্রতিনিয়ত এই পাকিমেহনের ক্রমবর্ধমাণ ধারা নিয়ে সচলায়তন ও অন্যান্য ব্লগে নানা সময় বিচ্ছিন্নভাবে লেখা এসেছে। কিন্তু সেই ব্যাপারটাই একটু গোছানোভাবে একত্রিত করার জন্য আর এই পাকিপ্রেমের বিষবৃক্ষের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আজ থেকে একটি নতুন সিরিজ চালু হলোঃ "আলুর আজকের পাকিমেহন" শিরোনামে। আগ্রহী যে কেউ এই শিরোনামে প্রথম আলোর পাকিমেহনের খবরগুলো নিয়ে কন্ট্রিবিউট করতে পারেন। সচল-পাঠক সবাই এতে অংশ নিয়ে এই সিরিজটি বেগবান-সমৃদ্ধ করার অনুরোধ রইলো। এখন থেকে যিনিই লিখুন, যে শিরোনামেই লিখুন, "আলুর পাকিমেহন" এই ট্যাগ দিয়ে লিখুন। তাহলে সবগুলো লেখা একসাথে পাওয়া যাবে।
প্রশ্ন
সূচির ছোটো ভাইটার জন্ম নেয়ার পর থেকেই , সে তার বাবা মায়ের কাছে অনবরত আবদার করছে বাবুটার সাথে সে কিছুক্ষণ একা থাকতে চায়। তার বাবা মা ধরে নিলো অন্য আর সব চার বছরের বাচ্চাদের মতই সেও ছোটো ভাইটাকে নিয়ে ঈর্ষান্বিত এবং একা পেলেই সে হয়ত উল্টাপাল্টা কিছু করবে। তাই তারা প্রথমে রাজি হল না।