কিছুটা নৈবেদ্য জেনেছে ভিড়, আর কিছু অবয়ব নীরবতা,
ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় জমা আরও কিছু স্থিরতা
তবু রয়ে গেছে বাকি, এই ভালো- স্থিরতার কাছাকাছি থাকা;
একদিন সবদিন একা রাখা,
প্রতিদিন হতে পারে প্রতিরাতে এঁকে ফেলা নিজ নিজ প্রত্যয়ে প্রত্যয়ী সময় --
চাইলেই হয়ে যায় দেখেছি, হয়!
হতে পারে আমাদের প্রাচীন শিকলে জুটেছে আরও বেশি শ্যাওলা চতুর, বিকল্প মরীচিকা;
আমরা যারা গান বাঁধি গিটারের তারে,
আমরা যারা নির্ঘুম রাত কাটাই
মোক্ষম একটি কবিতার লাইনের খোঁজে,
আমরা যারা নিখুঁত তুলির এক টানে
প্রতিমার চোখ আঁকি বোধনের রাতে,
আমরা যারা সঁপে দেই দিনান্তের ঘরে ফেরা
টলমল পায়ের শিশুর বাড়ানো দুই হাতে,
আমরা যারা মাথা নোয়াই
অশীতিপর জননীর আশীর্বাদ কাঁপা করতলে,
আমরা যারা ভালবাসা খুঁজি
প্রেয়সীর প্রগাঢ় চুম্বনে,
আমরা যারা আকুল প্রার্থনায় -
হাঁটু ভাঁজ করি
আবদুল মান্নান সৈয়দের লেখা আগে পড়িনি। গল্প নয়, উপন্যাসও নয়।
কখনো সংবাদপত্রের সাময়িকী পাতায় তাঁর লেখা চোখে পড়েছে বলেও মনে পড়ছে না। 'সত্যের মতো বদমাশ' নামে বইয়ের লেখক তিনি - এটুকুই মাথায় ছিল।
এ সপ্তাহে আবদুল মান্নান সৈয়দের ১৫টি গল্প পড়লাম - বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র থেকে প্রকাশিত 'শ্রেষ্ঠ গল্প' মলাটে।
পড়েই আফসোস হলো - এতো দেরী করে পড়লাম কেন!
ইটালির বোলোনিয়া (ইংরেজিতে বোলোগনা) শহরে রয়েছি বছর চারেক হল।এটি ইটালির অন্যতম বৃহৎ শিল্পনগরী ও প্রধান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র এবং ইউরোপের সবচাইতে প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়ের(১০৮৮) জন্মস্থান।মোজার্ট যেখানে সঙ্গীত শিক্ষার জন্যে এসেছিলেন,মার্কোনি যেখানে রেডিও আবিষ্কার করেছেন,লুইজি গ্যালভানি যেখানে তাঁর পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়েছেন,যে শহরের সসেজের দুনিয়াজোড়া সুনাম, ঝড়-বৃষ্টি-বাদল থেকে রক্ষার জন্য যে শহরে র
বিবেক
যুদ্ধ শুরু হতেই লুইজি নামে এক ব্যক্তি এসে তাতে যোগ দিতে চাইল।
সকলেই তখন তার অনেক প্রশংসা করল । অস্ত্র বিতরণের জায়গায় গিয়ে সে একটা অস্ত্র চেয়ে নিয়ে ঘোষণা দিল “ আমি এখন অ্যালবার্তো নামে এক লোক গিয়ে কে খুন করব”
সবাই জানতে চাইল অ্যালবার্তো টা কে?
সে উত্তরে বলল “ আমার শত্রু”
তাজরিন ফ্যাশন্সে আগুনে পুড়ে মারা গেলো ১১১ জন মানুষ। এই মৃত্যু নিয়ে এতো বলা হলো যে আমার মতো মানুষের এ নিয়ে আর বলার কিছু থাকে না। গার্মেন্টগুলোকে সঠিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করতে পারে না বাংলাদেশের সরকার।
সাভারের আশুলিয়ায় আগুনের ঘটনা শুনেছেন?
-কী বলেন আপনি! শুনবোনা কেন? আমি ভাই সচেতন মানুষ। দেশ দুনিয়ার খবরাখবর রাখার চেষ্টা করি সবসময় । আহ! কী হৃদয় বিদারক ঘটনা। আমি কিছুতেই মানতে পারিনা এটা নিছ্ক দুর্ঘটনা । এটা শ্রেফ হত্যাকন্ড। কোনো সভ্য মানুষের পক্ষে এটা সহ্যকরা সম্ভবনা।
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আপনি কী কী করেছেন?
(এই গল্পের প্রতিটি চরিত্র কাল্পনিক, জীবিত বা মৃত কারো সাথে চরিত্রগুলোর মিল খুঁজে পেলে তা নেহাতই কাকতালীয় ব্যাপার)
মাঝরাতে ফোনটা এলো। থাই সুন্দরীর মোম গলে পড়া স্তনের মাখন থেকে মাথা তুলে কলটা রিসিভ করলেন মাহমুদ হাসান। মুখের একটা পেশিও না নড়িয়ে ওপাশের বক্তব্য নিরবে মনোযোগ দিয়ে শুনলেন। তারপর ঠিক আছে, আমি দেখছি বলে ফোনটা রেখে একটা সিগারেট ধরালেন।