একটা গোলক, সিলিন্ডার বা বাক্সের গায়ে ছবি বা লেখা দিলে সেটাকে সামনাসামনি সমতলে থাকা ছবির চেয়ে ভিন্ন দেখাবে এ তো জানা কথাই। তবে সেটা করার পদ্ধতিটাও যে বেশ সহজ তা পরের টিউটোরিয়ালটা দেখলেই বুঝতে পারবেন। টিউটোরিয়ালটা একটা এনিমেটেড gif ফাইল। মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ১০ মিনিট।
ভাসুরের ভাত খাইতে আসে নাই কুন্তী হস্তিনাপুর; যদিও আগে যিনি আছিলেন পাণ্ডুর পোষ্য তার পোষ্য এখন পাণ্ডরাজার বৌ পোলাপান; বনবাসের আগে যিনি আছিলেন নিঃসন্তান আন্ধা মানুষ তিনি এখন শতপোলার অংহকারী বাপ ধৃতরাষ্ট্র মহারাজ...
রামুতে সাম্প্রদায়িক হামলার প্রতিবাদে সচলায়তনের ব্যানার করতে গিয়ে স্মৃতি, বই, ইন্টারনেট ঘেঁটেও কুল পাচ্ছিলামনা কি লেখা যায়! স্লোগান, কবিতা, গান খুঁজে খুঁজে হয়রান - এদিকে সময় নেই - হুট করে লেখা হয়ে গেল 'ধর্মান্ধতা নিপাত যাক' - সেই তিন শব্দ লিখতে গিয়ে চোখে পড়ল, মনে পড়ল অনেক কিছু, আর ভাবনায় এল জামাত-শিবির-রাজাকার-স্বৈরাচার-মৌলবাদ- সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী স্লোগান ও কবিতাগুলো সঙ্কলিত করতে পারলে কেমন হয়?!
বাতাসে শীতের গন্ধ । প্রকৃতিতে রংয়ের উৎসব শেষ করে পাতাদের ঝরে পড়াও শেষ । বাদামী রংয়ের শুকনো পাতা মাড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে কোথা থেকে ভেসে এল অনেক দিন আগের এই রকম শীতের কোন ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতার গন্ধ...নজরুলের সমাধির পাশে লাইব্রেরীর গেইটে লাল রঙ্গা বাস থেকে নেমে কলা ভবন পর্যন্ত হেঁটে আসতে আসতে মাটি থেকে কুড়িয়ে নিতাম ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতা । একটু ছিড়লেই সেই পাতা থেকে বের হ’ত অদ্ভুত এক সৌরভ...কোথা হতে ভেসে এলো ফেলে আসা দিনের গায়ে লেগে থাকা সেই সৌরভ...আর তার হাত ধরে চলে এল বন্ধুর মত বন্ধুদের স্মৃতিরা...
শুরুর আগে
[ দীর্ঘ পোস্ট, বিরক্ত হলে তাও পাঠকের নিজ দায়িত্বে হবেন। হা হা হা ! ]
(১)
ভার্চুয়াল একজনের সাথে আলাপ হচ্ছিলো ফেসবুক চ্যাটে। অবশ্য এটাকে আলাপ না বলে দৃশ্যমান সংলাপ বিনিময় বলাই শ্রেয়। অন্তর্জালিক যুগের হাল আমলের ভৌতিক আলাপ বললেও অত্যুক্তি হবে না ! কারণ ওপাশে যিনি আছেন তাঁকে কখনো কোথাও দেখেছি কিনা সেটাই জানি না যেহেতু, তাই তিনি আদৌ আমার পরিচিত কিনা সে প্রশ্নও অবান্তর। যেটুকু চেনার সূত্র, সেখানেও তাঁর পরিচয় একটা বানোয়াট ছদ্ম নিক-নামের মধ্যেই সীমাবদ্ধ।
গল্প লেখার গল্প আজকাল বেশ জনপ্রিয় বিষয়। ফলের থেকে এখন গাছের দাম বেশি। বিহাইন্ড দ্য স্ক্রিন এর বিষয়েই সবাই জানতে বেশি আগ্রহী । তাই আশা করছি এ লেখার কাটতি ভালই হবে।