হে' কি ও কেন?
বিলেতি ফেস্টিভ্যাল ডিরেক্টর পিটার ফ্লোরেন্স তার বাবা নর্মান ফ্লোরেন্সকে নিয়ে ১৯৮৮ সালে প্রথম হে' ফেস্টিভ্যাল শুরু করেন ওয়েলশ এর হে অন ওয়েই শহরে যা বইয়ের শহর নামে পরিচিত। এই ছোট শহরে ত্রিশটিরও বেশী বইয়ের দোকান আছে যাতে নতুন ও পুরোনো বই বিক্রি হয়। হে' ফেস্টিভ্যাল নামক সাহিত্য উৎসব জুন মাসে দশদিন ধরে চলে এবং বর্তমানে দ্যা ডেইলি টেলিগ্রাফের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিবছর প্রায় ৮০০০০ লোকের সমাগম হয় এই উৎসবে। পিটার আরও বহু শহরে এই উৎসবকে নিয়ে গেছেন যার মধ্যে নাইরোবি, ইস্তাম্বুল, বুদাপেস্ট, থিরুভানান্থাপুরাম, বেলফাস্ট ও ঢাকা উল্লেখযোগ্য।
মানুষের জীবনের সেরা সময় যেমন শৈশব- কৈশোর, তেমন সবচেয়ে প্রিয় স্থানটি হচ্ছে সেই জায়গা যেখানে সে তার শৈশব অতিবাহিত করেছে। তার জন্মস্থান কিন্তু নয়, খানিকটা জ্ঞান-বুদ্ধি হবার পর থেকে বিশেষ করে স্মৃতির পর্দায় জীবনে ঘটনাগুলো আটকা পড়ে সেই সময়ের কয়েকটা বছরই সর্বশ্রেষ্ঠ কাল, সেই দেশই সেরা দেশ , যার কারণে ফেলা আসা সেই দিন,জায়গা, সাথীদের কথা ভেবে মনের অজান্তেই দীর্ঘশ্বাস ফেলে প্রতিটি মানুষই। যে জন্য
আগস্ট ১২, ১৯৭৫। ঢাকা গলফ ক্লাবের একটা সন্ধ্যা। দোতালা আজকে কেমন যেন একটু বেশী উজ্জ্বল মনে হচ্ছে। দু’একটা তারাবাতি দরজার চারপাশে ছড়ানো। ত্রস্তপায়ে বাটলাররা দৌড়দৌড়ি করছেন। ক্যান্টনমেন্টের মূল রাস্তা থেকে একটু দূরে। মেইন রোড ধরে কিছু দূর আগালে চোখে পড়ে গলফ ক্লাবের দিকে যাবার সংকেত। সবুজে উপর হলুদ অক্ষরে লেখা “ঢাকা গলফ ক্লা-”। ব টি কেমন যেন একটু ঝাপসা হয়ে গেছে।বাঁ দিকে ঘুড়ে কিছু দূর আগালেই বাঁধ
বাচ্চা পয়দার ক্ষেমতাই যার নাই সেই ব্যাডায় আবার করছে দুইখান বিবাহ। রাজরানি হইবার লোভে নামর্দ স্বামীরে মাইনা নিলেও আঁটকুড়া বেডার ঘরে সতিনের সংসার কেমনে মানা যায়?
আগেকার পর্বগুলি এইখানেঃ
পর্ব ১ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46479
পর্ব ২ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46554
পর্ব ৩ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46617
পর্ব ৪ -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46698
পর্ব ৫ –
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46791
~যবনিকা~
শেষ পর্ব:
সময় পেরিয়ে যায়। সময়ের সাথে ঋতু আসে ঋতু যায়, সেই সাথে কাটে পশুদের স্বল্পকালীন জীবন। তুলসীপাতা, বেনজামিন, কাক মোসেস ও কয়েকটি শুয়োর বাদে বিপ্লবের সেই পুরনো দিনগুলোর কথা কেউ মনে করতে পারে না।
টিকটিকিটা কী সুন্দর দেয়ালের গায়ে হেঁটে বেড়াচ্ছে! পায়ে নিশ্চয় চুম্বক আঁটা আছে। দেয়ালের এক মাথা থেকে আরেক মাথা পর্যন্ত বীরদর্পে হেঁটে বেড়ায়। মাঝে মাঝে থেমে যায়, যেন, যুদ্ধের ময়দানে শত্রুর বেরিকেডে আটকে পড়ে গেছে আর এই মাত্র জেনে গেল তার সব শেষ হতে চলেছে। হতাশ হয়ে সব আশা ভরসা ছেড়ে দিতে চাচ্ছে। নাহ! সে নিজেই তো দেখছি আরেকজনকে বধ করার জন্য শিকারে আছে!...
[justify]আমি মানুষটা ছোট থেকেই কিঞ্চিত বোকা কিসিমের। অন্যরা যে বয়সে এবং যে সময়ে সৃষ্টি রহস্যর মত বিশাল ব্যাপার সহজেই বুঝে ফেলে, সেই বয়সেও বাংলা সিনেমা নামক বস্তু দেখার কল্যাণে আমার ধারনা ছিল কারেন্ট চলে গেলে এবং শুধুমাত্র দরজা বন্ধ করলেই নতুন একটা শিশুর ট্যাঁ ফো শোনা যাবে...
অনেক রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেল আফসারুল আমিনের। আসলে তিনি ঘুমানইনি। ঘুমের ভান করে পড়েছিলেন। মাঝখানে একটু তন্দ্রামত এসেছিল। তারপর যাকে তাই। না ঘুমিয়ে মড়ার মত ঘুমিয়ে থাকার অভিনয় করাটা খুব কষ্টের, অস্বস্তিকরও বটে। তবুও তিনি সেটা করতে বাধ্য হয়েছিলেন ফিরোজার কারণে। ফিরোজা তার স্ত্রী। তিনি বারবার এপাশ ওপাশ করায় সে কছিুতেই ঘুমাতে পারছিল না। শেষমেষ বিরক্ত হয়ে সে বলেই ফেলেছিল, “দিন শেষে শান্তিমত একটু ঘুমু
আমার শৈশবকে রাঙিয়ে দেয়া চলচ্চিত্র নির্মাতা ও অভিনেতা সুভাষ দত্ত চলে গেলেন। নিজের প্রথম পরিচালিত ‘সুতরাং’ ছবির মাধ্যমে সুহাসিনী কবরীকে তিনিই প্রথম ব্রেক দিয়েছিলেন। স্বাধীনতার আগে ও পরে নিজের পরিচালনায় নির্মিত বেশ কিছু চলচ্চিত্রে তিনি নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ও করেছেন। ‘আলিঙ্গন’, ‘বিনিময়’, ‘আবির্ভাব’ ‘আয়না ও অবশিষ্ট’, ‘ডুমুরের ফুল’—সুভাষ দত্ত নির্মিত দর্শক নন্দিত কয়েকটি ছবি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে