কয়েকদিন আগে টেলভিশনের কোন চ্যানেলের একটা টক শো দেখছিলাম। সেখানে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের একটা কথা খুবই ভালো লেগেছিল। সেটা হলো, ভাঙা কলসিতে যতই পানি ঢালা হোক, কলসি কখনোই ভরবে না। দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটের কথা বলতে গিয়েই এ কথা বলেছেন তিনি।
একটু বেলা করে ঘুম ভাঙ্গে শিশিরের। সে যতক্ষণে ঘুম থেকে ওঠে তার অনেক আগেই দৈনিক পত্রিকাটা দরজার নিচ দিয়ে বাসায় ঢুকে যায়। পেপারটা হাতে নিয়ে একটু পাতাগুলো ওলটায় শিশির। পেপার পড়তে তাঁর ভাল লাগে না। শুধু দুঃখের সংবাদ। তাঁর পরেও একটু চোখ বুলায়। হঠাৎ পেপারের একটা অংশে চোখ আটকে যায়। আর সাথে সাথে তার মনটাও বেশ ভাল হয়ে যায়।
১৯৮৯ সাল। শিবির জাবি দখল করে ফেললে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের প্রবল প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়, শিবিরের হাতে নির্মমভাবে খুন হন ইতিহাস বিভাগের ছাত্র হাবিবুর রহমান কবির, জাবি’তে শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। তারপর ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত তাদের হুটহাট বিভিন্ন হলে পাওয়া যেত, ১৯৯৪ সালে ভর্তি পরীক্ষা দিতে এসে মওলানা ভাসানী হলে ছাত্র শিবিরের এক ‘সাথী’ ধরা পড়ে, তার কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের এক পর্যায়ে সে অসুস্থ হয়ে
বইটা নাকি বেস্ট সেলার। তা এখনকার প্রায় সব বইই নিউইয়র্ক টাইমসের বেস্ট লিস্টে থাকে মনে হয়। লাইব্রেরীর পুরোনো বইয়ের তাকে লেখকের নাম দেখে থমকে দাঁড়িয়েছিলাম। মোবাইলে অ্যামাজনের অ্যাপপ দিয়ে রেটিং দেখে চমকে গেলাম। তিন হাজার লোকে এটাকে গড়ে সাড়ে চারের মতো রেটিং দিয়েছে। দ্বিধা না করে হোসাইনির দ্যা কাইট রানার আর আ থাউজ্যান্ড স্পেলন্ডিড সানস কিনে ফেললাম।
স্বর্গে সূর্য অস্তমিত প্রায়। দূরে জায়হুন নদী বহমান। পাখপাখালির কলকাকলিতে সন্ধ্যার আকাশ মুখরিত। গুহা হইতে বাদুড়ের পাল আলস্যভরে গা ঝাড়িয়া ডানা ঝাপটাইয়া বাহির হইতেছে।
আদম একটি সরাইখানায় ইয়ার-বকশী লইয়া একটি টেবিল দখল করিয়া আড্ডা গুলজার করিতেছে।
আদমের ঘনিষ্ঠ বন্ধু গিবরিল সন্দিগ্ধ কণ্ঠে কহিল, কিন্তু শয়তান কেন তোমার স্ত্রীর সহিত সাক্ষাৎ করিতে গিয়াছে?
আমরা কি কখনও স্থির?
কেন, দিনের বিশাল একটা অংশ যে ঘুমিয়ে থাকি, তখন তো আমরা নট নড়ন চড়ন, মানে তখন তো স্থিরই, নাকি?
কাল রাত থেকে এখন দুপুর। কোনো দানাপানি পেটে পড়েনি। কোনোকিছু কিছু মুখে দিতে পারেনি। এ অভিজ্ঞতা একেবারে নুতন। আচম্বিত আকস্মিক। গত সন্ধ্যেয় যখন মাথাগরম হয়, একবার ভেবেছিল তমালের বাসায় যাবে। সেই একজন বন্ধু যার কাছে মন খুলে সব বলা যায়। বলার মধ্যে সে যত তিক্ততার কথা হোক। কিংবা দুঃখের। মনে এক আশ্চর্য হাল্কাবোধ এসে যায়। খানিকক্ষণ সে ভাবনা নাড়াচাড়া করে। তারপর বুকের মধ্যে ঘুরপাক খেয়ে আবার চুপসে গেল। না যাবে ন
কয়েক দিন ধরে একটা কথা সামজিক মাধ্যম গুলোতে জীন বিজ্ঞানী মাকসুদুল হকের পাট ও ছত্রাকের জীবন রহস্য আবিষ্কারের (যদি ও “জীবন রহস্য আবিষ্কারের”এই কথার সাথে অনেক ধরনের মতামত আছে) পর থেকে বেশ ঘটা করে একটা আলোচনা হচ্ছে আর সেটা হল আমাদের এই মুহূর্তে গবেষণা কতটুকু প্রয়োজন বা আদৌ প্রয়োজন আছে কিনা। যেই দেশটিতে শতকরা ৪৯ জন দারিদ্র সীমার নিচে বাস করে যেখানে মানুষের তিন বেলা আহারের জন্য অনবরত জীবন যুদ্ধের
আজ অনেকদিন পর মায়ের বাসায় নিজের পুরনো বই-খাতাগুলো নিয়ে বসলো নূপুর। টেনে নিলো বেশ ক'বছরের অবহেলায় ধুলো জমা গাদাখানেক নোটবুক। যেন খুঁজে পেয়েছে এমন একটা ভাব করে তুলে নিলো সেখান থেকে একটা, দ্রুত হাতে উল্টাতে থাকলো ওটার পাতাগুলো, শেষে এক জায়গায় এসে থেমে গেলো সে, চোখ আটকে থাকলো ছোট্ট একটা লাইনে -- 'আমার নাম সাজেদা'। কেউ জানলো না, কি তীব্র ঝড় বয়ে যেতে লাগলো তার ভেতর দিয়ে!
ইদানিং
---------