৭১
একাত্তর নামে নতুন একটা চ্যানেল হয়েছে দেখছি।
এখানে বাংলা টিভি দেখা বেশ হ্যাপার কাজ। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের নানা প্যাকেজ নিতাম একসময়, কিছু বিজ্ঞাপন আর স্প্যাম ভরা ফ্রি সাইট দিয়েও কাজ চলেছে একদা, আপাতত সব ঘুরে টুরে আইপিটিভি বাক্সে থিতু হয়েছি। বেশ ভালই সার্ভিস দিচ্ছে। যদিও সবগুলো বাংলা চ্যানেল আসে না। অনেকগুলো ভালো চ্যানেলই নেই, সময়, ইন্ডিপেন্ডেন্ট নেই, মাছরাঙাও নেই। কিন্তু একাত্তর কেমন করে যেন চলে এলো। এবং আসার পর থেকেই, ক্রিকেটের জন্যে যদি চ্যানেল নাইন খুলে বসে না থাকি, তাহলে যে চ্যানেলটা এখন বেশি দেখা হয়, তার নাম একাত্তর।
এই লেখাটি পড়লাম। আপনিও পড়ুন দয়া করে। পড়ে বিস্মিত হলে আপনার সবকিছুতে খুব বেশি বিস্মিত হবার ক্ষমতা কমিয়ে ফেলুন। যদি ভাবেন, ‘ওরা এমনি’ তারপর ধরে নিন যে এমনি করেই দিন যাবে তাহলে আপনার জন্য ০৪ ডিসেম্বরে একটি জামাত ঘোষিত হরতাল অপেক্ষা করছে, এরই মাঝে সারাদেশে তাণ্ডব ঘটেছে ব্যাপক। পুলিশ ধা
আমার ভাই, শৈশবের প্রথম স্মৃতি যাকে ঘিরেই।
[justify]
শহরের যে প্রাণ আছে এই আবিষ্কারটা কেউ করেনি। প্রাণ কিন্তু সত্যি সত্যি আছে। হঠাৎ করেই কোন একদিন মানুষ সেটা উপলব্ধি করে। কেউ কেউ হয়ত কোনদিনই করে না। কিন্তু তাই বলে শহরের প্রাণটা কিন্তু মিথ্যা নয়। শহরগুলো প্রায় মানুষেরই মতো – তাকে ভালোবাসা যায়, ঘৃণা করা যায়, ভুলে থাকা যায়, তার জন্য চোখের জলও ফেলা যায়, আবার চাইলে তাকে হত্যাও করা যায়। শহরের গল্পগুলো তাই মানুষের গল্পের মতোই – অফুরন্ত।
[justify]ছোট বেলায় খুব স্বপ্ন ছিল একদিন বড় হয়ে ঘুষখোর পুলিশ কর্মকর্তা (একান্তই নিজের ইচ্ছে)হবো কিন্তু সে স্বপ্ন আমার পূরণ হয়নি। তারপর এমনি অনেক স্বপ্ন ভেঙ্গেছি আর গড়েছি।অবশেষে ছোট ছোট কিছু স্বপ্নকে রঙ দিতে নিজ জন্মভূমিকে ছেড়ে পরবাসী জীবন মেনে নেওয়া ।২৬ শে সেপ্টমবর ঢাকা থেকে রাত ২ টায় আমার ফ্লাইট চাইনা ইস্টার্ন এয়ারলায়েন্স এ, রাত ১০ টার মধ্যে এয়ারপোর্টে পৌছে গেলাম এবং তারপর থেকেই বিড়ম্বনার শুরু।
বাতাসে শীতের গন্ধ । প্রকৃতিতে রংয়ের উৎসব শেষ করে পাতাদের ঝরে পড়াও শেষ । বাদামী রংয়ের শুকনো পাতা মাড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে কোথা থেকে ভেসে এল অনেক দিন আগের এই রকম শীতের কোন ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতার গন্ধ...নজরুলের সমাধির পাশে লাইব্রেরীর গেইটে লাল রঙ্গা বাস থেকে নেমে কলা ভবন পর্যন্ত হেঁটে আসতে আসতে মাটি থেকে কুড়িয়ে নিতাম ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতা । একটু ছিড়লেই সেই পাতা থেকে বের হ’ত অদ্ভুত এক সৌরভ...কোথা হতে ভেসে এলো ফেলে আসা দিনের গায়ে লেগে থাকা সেই সৌরভ...আর তার হাত ধরে চলে এল বন্ধুর মত বন্ধুদের স্মৃতিরা...
[justify]আমার আম্মা বরাবরই খুব রসিক মানুষ। কথায় কথায় হেসে গড়িয়ে পড়েন। উনাকে দেখলে দুঃখ বা কষ্ট বোধ টের পাওয়া যায়না। অনেক বড় বড় ঘটনাতেও উনাকে খুব শান্ত ভাবে হাসি মুখে ঘটনার মুখোমুখি হতে দেখেছি। ছোট থেকে দেখি আম্মা কখনও খাবার নষ্ট করেননা, সব খাবারই নাকি উনার কাছে খুব সুস্বাদু মনে হয়। আমি মাঝে মাঝে বিরক্ত হতাম। সব খাবারই মজা, তাই কি আর হতে পারে?