সচলে একটা সিরিজ শুরু করে কিছুকাল ডিংডং করে অতঃপর সেটাকে অসমাপ্ত রেখে আরেকটা শুরু দিয়েছি। সেটাও আবার কিছুকাল পর বেওয়ারিশ রেখে অন্যদিকে সটকে পড়েছি, এরকম ভুড়িভুড়ি নমুনার বয়স্ক সাক্ষিরা সচলে বহাল তবিয়তেই ঘোরাঘুরি করছেন। সেই ঐতিহ্য ধারণ করে এবার যে সিরিজটা শুরু করতে যাচ্ছি তার জন্যে বহুৎ শক্ত কলজের দরকার। কেননা একাধারে গোটা কবিতা লিখে ফেলে বাঘা বাঘা সচলদের শ্যন দৃষ্টি এড়িয়ে পাঠককে ফাঁকি দেয়ার মুরোদ অন্তত আমার যে কুলোবে না সেটা হলফ করে বলতে পারি। তাই এটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারি যে, এই সিরিজের পরিণতিও সেরকম না-হয়েই যায় না। আপাতত টুকরা-টাকরা পঙক্তির এই ভাঙাচোরা সিরিজে তাঁদেরকে অভিনন্দন যাদের মানসিক সুস্থতা নিয়ে সন্দেহের যথেষ্ট অবকাশ থাকবে। হা হা হা !
এই প্রথম বাংলাদেশের বাইরে দীর্ঘসময় ধরে বসবাস জার্মানিতে। এর মধ্যে কতবার যে Danke (ধন্যবাদ), Entschuldigung (মাফ করবেন), Tut mir Leid(দুঃখিত) বলা হয়ে গেছে, আর Guten Morgen (সুপ্রভাত), Guten Tag(শুভ দিন), Guten Abend(শুভ সন্ধ্যা) তো আছেই!!!
তানভীর আহমেদ
পদ্মা সেতুর অর্থায়ন নিয়ে সরকারের দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করা দেখে মনে হচ্ছে বাংলাদেশকে মালয়শিয়া , চীন , কোরিয়া কিংবা ইংল্যান্ড পেয়ে বসেছে। বিশ্ব ব্যাংকের দাদাগিরি, শর্ত আরোপ, তথাকথিত প্রমাণহীন দূর্নীতির অভিযোগ ও সেতুর অর্থায়ন প্রত্যাহারের ঘোষণার পরও পদ্মা সেতু নির্মাণে মালয়শিয়ার প্রস্তাব মেনে নিলে মোটা দাগে আসলে ক্ষতিটা হচ্ছে বাংলাদেশের।
মায়োনিজ মাখানো ঘুড়ার ডিম দ্বারা ভাত পান করার পর
শইল্যে একটা মৌরিতানিয়া বাসা বাঁন্ধে
আমি তারে বললাম, মৌরিতানিয়াগো...আমি তুমাকে ভালোবাসি
ভালোবাসি তুমার আধার কালো চোখ মিটিমিটি হাসি
বাসি ফুলসদৃশ নধর অধর গিধরের ন্যায় পান করিতে
তাহার পর টাইগ্রিস নদীর জলে চান করিতে
আমাগো চাইরপাশে তখন ফ্যান্টাশটিক সব দৃশ্যাবলি