কিছুদিন হলো কিছু লিখতে পারছিনা। হুড়মুড় করে অনেক গুলো কথা আসে মনে আবার সাথে সাথে না লিখলে মিনিট কয়েক বাদেই সব হাপিশ! কী মুশকিলরে বাবা! ভাব দেখে মনে হয় কী যেন এক লেখক হয়েছি যে আমার মহাসমারোহে রাইটার্স ব্লক হচ্ছে! আজ ভাবলাম কী আছে জীবনে একখান আব্জাব আজ লিখেই ছাড়বো! মিনিট বিশেক কিবোর্ড ধরে ধস্তাধস্তির পর আর পারছিনা বাবা! নিজেকে আজকের মতো ক্ষান্তই দিলাম!
ঘর থেকে দু-পা ফেলে কাছাকাছি যাওয়া হবে-
ভরপেট খাওয়া হবে,
চাপাবাজি আড্ডায় পুরো দিন হাওয়া হবে,
একই সুরে কানফাটা গানগুলো গাওয়া হবে,
চাঁদা নেই, বরঞ্চ মাস শেষে পাওয়া হবে,
-বদলানো হাওয়া হবে!
খেলা হবে, মেলা হবে
গুঁতো আর ঠেলা হবে
এইভাবে বেলা হবে-
বক্তৃতা ঝেড়ে কেউ কেউ ম্যান্ডেলা হবে!
আরো কিছু চাওয়া হবে?
গরম পরোটা চাই-গনগনে তাওয়া হবে,
তেলে ভাজা মোটে নয়? জ্বি জ্বি, ঘিটা গাওয়া হবে!
দু’দিন আগে আমার ঘুম আসছিলনা রাত চারটা পর্যন্ত, সময় কাটছিল একটা চিন্তায় মগ্ন হয়ে, যা আমাকে ঘুমের বদলে আরো সজাগ করে রাখছিল. উত্তেজনা কাজ করছিল আমার মধ্যে. আমি মনে মনে এরকম একটা বাংলা লেখা লিখে যাচ্ছিলাম, ফেসবুক কিম্বা ছদ্ননামি ব্লগের জন্য. আমি স্বপ্ন দেখছিলাম একটি মৌন আন্দোলন এর. একদমই অহিংস একটি আন্দোলন, একটি গণ জাগরণ.
বইমেলা শেষ হয়ে এল প্রায়। তাক থেকে পুরানোদের হটিয়ে নতুন বইগুলো জায়গা করে নিচ্ছে, বাতাসে ছাপাই-বাঁধাইয়ের সৌরভ। সচলায়তনের সাথে সম্পৃক্ত অনেকের নতুন বই প্রকাশিত হয়েছে এবারের বইমেলায়। কারো বা পূর্বপ্রকাশিত বই নতুন আঙ্গিকে পাঠকের হাতে এসেছে। লেখার বিষয়বস্তু, ভাষার ধরন ও মুদ্রণের অভিনবত্ব বিচারে এই বইগুলো বিস্তর আলোচনার দাবী রাখে। সচলায়তনের পক্ষ থেকে এবারের বইমেলাকে কেন্দ্র করে লেখকদের সাথে তাই
কেমন যেন একটা খসখস শব্দ। ঘুম ভেঙে গেলো। অন্ধকারেই একটু স্পষ্ট করে দেখার চেষ্টা করি। কেউ যেন দাঁড়িয়ে আছে দরোজার কাছে। ভালো করে তাকাই। নাহ। কেউ নেই। চোখ বন্ধ করি। একটু পরে আবার সেই শব্দ। এবার একটু চোখ বড়ো করে তাকাই। হ্যাঁ। ওই তো কে যেন দাঁড়িয়ে ওখানে। শুধু অবয়বটা বোঝা যাচ্ছে। চোখ কচলে তাকাতেই দেখি নেই। ঘুম উধাও। চোখ বন্ধ করে ভাবছি, আসলেই কাউকে কি দেখলাম?
১৭৮১ সাল মহীশুরের জন্য দু:সময়ের মধ্য দিয়ে গেলেও বছরের শেষে সুসংবাদ আসে। ১৭৮১ সালের ডিসেম্বরে টিপু ব্রিটিশদের কাছ হতে চিতোর ছিনিয়ে নেন।
১৭৮২ সালে হায়দার নতুন উদ্যমে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেন। কিন্তু বছরের শুরুতেই পান দু:সংবাদ।
সচলায়তনে এর আগে ভারত বনধ কর্মসূচি নিয়ে বিস্তারিত বলেছেন অনেকে। সংক্ষেপে এই কর্মসূচি সম্পর্কে আবার সবাইকে জানাতে চাই।
১। এই কর্মসূচি সীমান্তে বাংলাদেশী নাগরিকদের ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী কর্তৃক নির্বিচার হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদ হিসেবে পালিত হচ্ছে।