বহুকাল উপকথা শোনানো হয় না, ইস্কুলবেলার কিস্তিগুলোও থেমে গেছে কবে যেন, এমনি এমনি যা খুশি কথা আর টুকরো কবিতা নিয়ে যে লেখাগুলো নিজে নিজেই আসতো, সেগুলো ও আর আসে না কীবোর্ডে ঠকঠক করলেও। আসি যাই ঘুরে ঘুরে দেখি, লগিনও করি না। একটা কেমন ধূসর ফ্যাকাশে ন্যাড়ামতন দশা। আজ কী ভেবে ঢুকে পড়ে একটা ইঁট পেতে রেখে গেলাম।
বাংলাদেশ সরকার শিক্ষাক্ষেত্রে অভূতপূর্ব পরিবর্তন এনেছে। শিক্ষার সঙ্গে আয়বর্দ্ধকমূলক কার্যক্রমের উদাহরণ হিসাবে ছাত্রলীগকে সকলের সামনে শক্ত পায়ে দাঁড় করিয়েছে। এ সফলতার পাশাপাশি সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশ প্রচলিত শিক্ষাপদ্ধিতে চলতে পারে না। কোচিং শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার খোলনলচে পাল্টে দিতে পারে। এ ব্যাপারে জামাতে ইসলামীর ছাত্র শিবির জাতিকে পথ দেখিয়েছে। তারা কোচিং ব্যবসা প্রকাশ
[justify]এককালে বাসার বুজুর্গদের বুলি শুনতে শুনতে প্রায় বলি হয়ে গিয়েছিলাম, “লেখাপড়া করে যে, গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে। তাই গাড়ি-ঘোড়া চড়তে বেশি বেশি পড়ালেখা করো”। আমি মানি না, মানতাম না। কারণ জলজ্যান্ত চোখের সামনে দেখতাম, আব্বু তো কোনো পড়ালেখাই করে না। তাও দেখি দিব্যি রোজ ভুটভুট করে মটোরসাইকেল গাড়িতে করে অফিসে যায় আর আসে। আর বাসায় এসে শুধু আমার পিঠের চামড়া তোলার পাঁয়তারা খোজে। অবশ্য আব্বুকে কখনও ঘোড়ায় চড়তে দেখিনি আমি। তবে আমাকে মাঝে মাঝেই পড়ার সময় ঘোড়ার ডিম বলতে দেখেছি। তাই তখন মনে হতো আমার সাথে ঘোড়ার ডিম এর কোনো যোগসূত্র আছে বা থাকতে পারে। আর সেই ডিমটা ফুটে বাচ্চা হলেই আব্বু সে বাচ্চা ঘোড়ার পিঠে চড়ে বসবে।
২০১০ এর বাংলাদেশ ট্যুরের গল্প গুচ্ছ [এখানে]
টুকরো ঘটনা [এক]
স্থানঃ শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর
[এই পোস্টের উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষকে বাংলাদেশে যেসব ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের পণ্য কিংবা ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ব্যবহৃত হয় সে সম্পর্কে ধারণা দেওয়া, এসব পণ্য বা প্রতিষ্ঠান এড়িয়ে চলে কিংবা ব্যবহার না করে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ভারতীয় বানিজ্যিক আগ্রাসন থেকে মুক্ত করার এবং স্বদেশী পণ্য ব্যবহার করে দেশীয় অর্থনীতিকে সমৃদ্ধশালী করার পেছনে ভূমিকা রাখা যায়| কোনো ধরনের ধর্মীয় কিংবা ভারত বিদ্বেষ ছড়ানো এই পোস্ট
হাবিয়াতে বৈঠকে বসেছিলেন সবাই একসাথে।
আলেকজান্ডার (বো না গ্রেট) সজোরে টেবিল চাপড়ে বললেন,
- সত্যপীরের ফাঁসি চাই। শালা টাউটের টাউট আমাদের নামে হাবিজাবি লিখে আমাদের সবার কাছা খুলে দিচ্ছে।
আওরঙ্গজেব তাল দিলেন,
- আমিও চাই। সুনা ব্লগের সুনার ছেলেরা না থাকলে আজকে এই বদমাইশ পীর আমার সুনা কেটে ফানা বানায়ে দিতো।
বড় বুশ আর ছোট বুশ দাঁত কেলিয়ে বলল,