বাঙ্গালীর জীবনে প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি আসে ভিন্ন আবেদন নিয়ে, বিভিন্ন উদযাপন করার উপলক্ষ্য নিয়ে। সে উপলক্ষ্য হতে পারে সাংস্কৃতিক, হতে পারে রাজনৈতিক, হতে পারে এর বাইরেও। এই শেষ শ্রেনীভুক্ত বর্তমান প্রজন্মের প্রেমিক-প্রেমিকাদের মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয়টি হল ১৪ই ফেব্রুয়ারি, ভ্যালেন্টাইনস্ ডে।
আগুন ঝরানো ফাগুন দিন পেরিয়ে আজ নাকি ভালোবাসা দিবস!! প্রিয়জনের সাথে ফুল প্রেম মিষ্টি উপহার বিনিময়ের মধুর সময়!! শুধু কি মধু? তেতো কিছু নেই? আছে। সেই তেতো কথা বলি। ১৯৮৩ সালের এই দিনে লেজেহোমো এরশাদের টিয়ার গ্যাস-রাইফেল-বন্দুকের ভালোবাসায় রক্তাক্ত হয়েছিল ঢাকার রাজপথ। বলি হয়েছিল কমসে এক ডজন প্রাণ।
[justify]
এই গল্পটা প্রেম ও অনুরাগের। ত্রিভুজ প্রেমের এই জমজমাট কাহিনিতে আমার ভূমিকা যথারীতি উঁকিবাজ টম হিসেবে, আর নায়ক-নায়িকা দম্পতি আপনাদের আধ-চেনা। আকাশে বাতাসে এখনো প্রেমের জীবাণু; পহেলা ফাল্গুন আর ভালোবাসা দিবসের আমেজটুকু খোমাখাতায় স্পষ্ট টের পাচ্ছি। এমন সময়ে ভালোবাসার গপ্পো বলার সুযোগটা হাতছাড়া করলাম না।
১.
দিনকাল ভালই কাটছিল। ঘুমথেকে উঠে মাঝেমধ্যে ইউনিভার্সিটি যাই, দোকানের ঝাঁপি খুলি, কফি-বিড়ি খাই, দুই-চার জন বন্ধুবান্ধবের সাথে গালগল্প মারি, সন্ধেবেলা বাসায় ফিরে টিভি দেখি – লুপটা এই রকমই চলছিল। দেশে থাকতে ভালই ছিলাম, ভালমন্ধ খাইতে পারতাম, এদিক-সেদিক যাইতে পারতাম, আড্ডাবাজির রমরমা দিন আছিলো সেইগুলান। হঠাৎ করে বলা নাই কওয়া নাই, যাদের সাথে গুলতানি মারতাম তাদের সিংহভাগই মেধাপাচারের শিকার হল। কিন্তু আ
০।
ক্যাম্পাসে এই নিয়ে ছয় বছর হয়ে গেল। এই ছয় বছরের আগের আঠার বছর, তের ফেব্রুয়ারি মানে ছিল বছরের আরেকটা দিন। তাই ফার্স্ট ইয়ারের তের ফেব্রুয়ারি সকাল নয়টার ক্লাসে এসে যখন দেখলাম প্রায় সব মেয়েই রঙ্গিন সব শাড়ি পড়ে ক্লাসে বসে আছে
[justify]আমি আস্ত একটা ভীতুর ডিম। ছোট থাকতে অতি তুচ্ছাতিতুচ্ছ কারণে আমি ভীত হতাম, শংকিত হয়ে কাঁপতাম। কিন্তু বেজায় লাজুক হওয়ার কারণে আমার ভয় কাউকে বুঝতে দিতাম না। একমাত্র আম্মুর চোখে মাঝে মাঝে ধরা খেয়ে যেতাম। বড় হলে নাকি ভয়-ডর আস্তে আস্তে কমে যায়। কিজানি কী কারণে নিয়মের হেরফেরে আমার হলো এবং হতে থাকলো এর উলটো। উদ্ভট উদ্ভট সব কারণে আমি ভীত হতে থাকলাম।
বিনোদনের সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হল সঙ্গীত। একটা সময় সমাজের কতগুলো নির্দিষ্ট শ্রেণীতে সীমিত ভাবে আবদ্ধ থাকলেও প্রযুক্তির কল্যাণে বর্তমান সময়ে সঙ্গীত হয়ে উঠেছে সব বয়সী সব শ্রেণীর মানুষের বিনোদনের প্রথম ও প্রধান মাধ্যম। সঙ্গীতের গঠন, যন্ত্রব্যবহার, প্রকাশ ও উপস্থাপনরীতি দেশ, কাল এবং ভাষা ভেদে ভিন্ন হলেও সঙ্গীতের ভাব ও আবেগ মানুষের হৃদয়কোণে অনুপ্রবেশ করতে পারে খুব সহজেই। আর তাই শিক্ষিত,
হাজার হ্রদের দেশ ফিনল্যান্ডে বসে লিখছি, তীব্র শীত পড়েছে বরাবরের মত, পেজা পেজা তুলোর মত তুষার পড়ার দিন আপাতত শেষ, এখন হাড় জমানো ঠান্ডার রাজত্ব। হিমাঙ্কের ৩০ ডিগ্রী নিচে, এত ঠান্ডায় তুষারপাতও বন্ধ হয়ে যায়। পুরনো দিনের স্মৃতি রোমন্থন করছি আলগোছে, সাংবাদিক বন্ধু সীমান্ত দীপু আবার তাগাদা দিয়ে রেখেছে বাংলাদেশে কোন উল্লেখযোগ্য জায়গায় ভ্রমণের উপর লেখা দিতে হবে।