অনেকদিন পরে দেখা হওয়াই বোধহয়, নাভেদ আমার দিকে ভুরু কুচকে তাকায়। তারপর বলে, 'তোর সমস্যা কী? এত যে দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়াস, চেহারা থেকে গাইয়া ভাবটা যায় না কেন?' আমি হাসি। সন্তর্পনে একবার কোমরের দিকে তাকাই, প্যান্টে গোজা শার্টের ঝুল কি কোথাও বেরিয়ে এসেছে? না, বের হয়নি। তবু নাভেদের ঝা চকচকে চেহারার সামনে আমাকে মলিনই হয়তো মনে হয়। অন্তত নাভেদের চোখে তো বটেই।
০১.
নন্দদুলাল, দুলালীরা সবকিছুতেই হাই
হাই এটিচ্যুড, তাপ্পি-বাজি - ফরেন লাগা চাই;
দেখলে পরে মনে হবে ভিনদেশি এক ভুল
ভুল বলেনা ভুল বলেনা বলতে হবে ‘কুওওওল’।
০২.
তাল পেকেছে গাছের ডালে, চুল পেকেছে খোলে,
পাকতে নাকি বয়স লাগে, হদ্দ-দাদু বলে;
এইযে দেখি শিশুরা সব -- ইচ্ছে পাকাপাকি
কম্পুদাদুর চুল-দাঁড়িটা পাকিয়ে দেবে ঠিকই;
পৃথিবীটা হাতের মুঠোয় যথেষ্ট এক ক্লিকই
ফিসফিসিয়ে শীত এসেছিল, থেকেও গেল বেশ কিছুদিন। হিম কনকনে উত্তুরে হাওয়ায় কাঁপিয়ে- ঝাঁপিয়ে দিচ্ছিল, মাঝে মধ্যেই অবশ্য চলে যাচ্ছিল অন্য কোনোদিকে, অন্য কোথাও, কিন্তু আবার ফিরেও আসছিল। এবার যেন চলেই গেল দুম করে। মাঘের সবে চব্বিশ। বাঘ পালাবে কেন, শীতই পালিয়ে গেল।
হুমায়ুন আহমেদের প্রকাশনী যেমন 'অন্যপ্রকাশ' তেমনি হুমায়ুন আজাদের 'আগামী'। দুই লেখকের অবস্থান অনুযায়ী মেলায় গত দুই প্রকাশনীর অবস্থানগত দূরত্বেরও সামঞ্জস্যতা ছিলো। কিন্তু এবার অন্যপ্রকাশ যে গলির শেষ মাথায় সে গলির মধ্যভাগে আগামী। গতকাল আগামী প্রকাশনীর সামনে দাঁড়িয়ে আছি। ছোটভাইয়ের জন্য হুমায়ুন আজাদের 'কিশোর উপন্যাস সমগ্র' কিনবো বলে। একটু দূরে অন্যপ্রকাশে উপচে পড়া ভিড়, আগামী ফাঁকা ফাঁকা। আরাম
সালেক খোকন
চট্টগ্রাম ইপিজেডে Mapple International ১৯৯৫ সালে ২০৮০০ ডলার দিয়ে একটি জাপানী নতুন টয়োটা গাড়ি কিনেছিল তখনকার লেটেস্ট মডেলের। পরের বছর বুদ্ধিমানের পরামর্শ নিয়ে ৮০০০ ডলার করে ১৬০০০ ডলারে দুটো ভারতীয় গাড়ি কিনে তৃপ্ত হয়েছিল। কেননা দুটো গাড়ি কেনার পরও নগদ সাশ্রয় ৪ হাজার ডলার!!