কামাল ভাইয়ের প্রতি আমার বিশেষ ভক্তি জন্মায় যেদিন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এস এম কিবরিয়া ঘাতকের হাতে প্রাণ দেন। আমরা রাতের খবরে জানতে পারি উনি গ্রেনেড হামলায় মারাত্মক আহত হয়েছেন; তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হচ্ছে। কিন্তু সকালে টিভি খুলেই দেখি উনি আর নেই। বিষণ্ণ মনে অফিসে যাই; চায়ের টেবিলে আলোচনা চলে দেশের ভুত-ভবিষ্যৎ নিয়ে। কেউ কেউ সরকারকে ধুয়ে দিচ্ছে। দেশটাকে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য বানানোর জন্য। আবার অনেক সরক
কমলাক্ষ মারা গ্যাছে, আমাদের বন্ধু কমলাক্ষ মারা গ্যাছে।
কমলাক্ষ খুব বেশী সিগ্রেট খেতো, সেই আমাদের সিগ্রেট খাওয়া শিখিয়েছিলো। দশমীর দিনে কমলাক্ষ মাকে নিয়ে নেমে যেতো নদীর গভীরে। ফিরে এসে বলতো, শাড়ীটা দামী ছিলোরে।
কমলাক্ষ হাতে লাটিম ঘুরাতো, চেচিয়ে বলতো, গাধা পারিসনা ক্যান, এই দ্যাখ, এমনে…। আমি তবু হাতে লাটিম ঘুরাতে পারিনা এখনো।
কমলাক্ষ জীবনকে বড় ভালোবাসতো।
সারাটা গ্রামই আজ নীরব, প্রায় সবাই ঘুমে বিভোর। গাঢ় অন্ধকারের চাদরে ঢেকে আছে সব। রাস্তার পাশে সারি সারি গাছগুলোর অস্তিত্ব পর্যন্ত বোঝা যাচ্ছে না। ঝিরি ঝিরি বাতাসে গাছের পাতা নড়ার শব্দ হচ্ছে। সেই সাথে কিছুক্ষণ পরপরই থেমে থেমে শেয়াল ডেকে উঠছে ক্রমাগত। গ্রামকে একপাশে রেখে চলে গেছে এবড়ো-থেবড়ো মেঠোপথটি। মাঝে মাঝে শেয়াল ঝোপঝাড় থেকে বেরিয়ে এই পথের উপর চলে আসে। এই পথ ধরেই বাড়ির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে নূরু মেম্বা
নাম: দ্যা ব্রেস্ত ফোরট্রেস
দৈর্ঘ্য: ১৩৮ মিনিট
বিষয়: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, ইতিহাস
পরিচালক: আলেক্সান্ডার কট
দেশ: রাশিয়া, বেলারুস
আইডিয়াল স্কুলে পড়তাম। বাচ্চা ক্লাসে থাকার সময় স্কুলে কোনো অনুষ্ঠান হলে আমন্ত্রণ পত্র বিতরণ করা হতো ছাত্র/ছাত্রীদের মাঝে। মজার ব্যাপার ছিলো, আমন্ত্রণ পত্র দুই প্রকারের। একটা বেশভুষাহীন সাধারণ প্রিন্ট করা কাগজ, আরেকটা সাদা খামে মোড়ানো হার্ডকাভারে প্রিন্টেড। উন্নতমানের আমন্ত্রণ পত্র 'ডোনেশন' দিয়ে ভর্তি হয়েছে যারা তাদের জন্য। দপ্তরি পত্র বিতরণে এসে প্রথমেই ডোনেশনে ভর্তি হয়েছে যারা তাদের হাত উঁচ
আজ কিছুদিন হল চাকরিটা হারিয়েছে আদনান। সারাদিন বাসায় বসে থাকা আর টিভি দেখা ছাড়া আর কোনো কাজ নেই তার। তার স্ত্রী মৌ কাজ করে একটা খাবার দোকানে। দুজন মিলে সংসারের ঘানিটা ভালই চালিয়ে নিচ্ছিল। একটাই মেয়ে পুষ্পিতা নার্সারি তে পড়ে। আগে স্বামি-স্ত্রী দুজন মিলে মিশে বাচ্চাকে পালতেন। মৌ সকালে কাজ করত আর তিনি রাতে। লণ্ডন শহরে একটুখানি সুখের আশায় দিনরাত খাটনিতে কোনো বাধা ছিলনা মনে। হঠাৎ করে চাকরিটা চলে
দোর্দন্ড প্রতাপশালী ইংরেজের কামানের সামনে পলকা বাঁশের কেল্লা নিয়ে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন আমাদের বাংলার তিতুমীর। তিনি ছিলেন একটি আস্ত মৌলবাদী, শুধু ইংরেজ নয় সকল কাফিরের বিরুদ্ধেই তার গুষ্টি কিলাই মনোভাব ছিল। তবে ইংরেজদের সাথে ঘাড় ত্যাড়ামি করার জন্য তাকে হাই ফাইভ দেয়া যায়।
নিল আর্মস্ট্রং কে?
উত্তর সবারই জানা, চাঁদে পা দেওয়া প্রথম মানব।
এখানে আগের পর্ব ৫। আমি আর আরেনুশ কিছু কিছু সকালের ক্লাস একসঙ্গে করি, প্রধানত চিত্রকলার ক্লাস৷ দুপুরে একসঙ্গে দু'জনে টিফিন খাই, তারপরেই আরেনুশ চলে যায় এক দূর প্রান্তরে যেখানে অনেক ছোটো বড়ো মিনার আর প্রার্থনালয় তৈরী হচ্ছে, সেখানে দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ও ভাস্কর্যের কাজ করে৷