সীমান্তে বিএসএফ এর নির্বিচার হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে ১ মার্চ ২০১২ ইং তারিখে আমরা প্রথম বারের মতো ভারত বনধ কর্মসূচি পালন করি। তারই ধারাবাহিকতায় এই ১৫ই মার্চের কর্মসূচি।
কোন বড় অর্জনই একদিনে আসেনা। তার জন্য প্রয়োজন, বিশ্বস্থ অঙ্গিকার, ত্যাগের মানসিকতা, দৃঢ় সংকল্প আর লক্ষ্য পূরণ না হওয়া পর্যন্ত্য কার্যকরভাবে লেগে থাকার ধৈর্য্য।
(জ্বর জ্বর ভাব নিয়ে কীবোর্ডের সামনে বসা বিপজ্জনক। তেড়ে ফুঁড়ে প্রকাণ্ড অকবিতা বের হয়ে আসতে পারে। )
গতকাল বিকেলে বেশ কদিন পরে হাঁটাহাঁটির জন্য তুষারস্নাত বনে হারিয়ে গিয়েছিলাম খানিকের জন্য, এখন অবশ্য বসন্তের আগমন ধ্বনি সোৎসাহে ঘোষণা করছে ক্ষুদে পাখির দল তাদের মনমাতানো কলরবে, কিন্তু শীতের বিদায়বার্তা আসলেও তার নীরব শ্বেত জমাট অস্তিত্ব এখনো চারিধারেই বিপুল বিক্রমে প্রকাশিত, যে কারণে বন-প্রান্তর আসলে তুষার নয় শক্ত বরফাচ্ছাদিত। পাখি ছাড়াও অস্তিত্বের জানান দিচ্ছে বুনো খরগোশের দল, চঞ্চল কাঠবেড়া
কোন পরিকল্পনা নাই
বলি, চলো! মাভৈ।
ঘুমোচ্ছে বড় ছোট দালানকোঠা সব
ছায়াও ঝিমাচ্ছে রাস্তায়!
শুধু দুই মহল্লার মধ্যেখানে
জেগে আছে পুকুর;
আমি সাঁতার জানি কন্যা।
এতোটা পথ
পথের কোলাহল সরিয়ে
একা একা, একলা দুপুরে
এসেছি আজ মাতবো
তোমার নেশায়, নেশার উৎসবে!
আমার দুপুর কাটে তোমার আলোয়
বিকেল ও কাটে তার রেশে,
দুপুর রাত্রে যখন
উৎসব ফের ডাকে- আয় আয়!
আমি অসহায়!
নিরুপায় রাত্রি