Archive - মার্চ 24, 2012 - ব্লগ

উপজেলা পর্যায়ে শিক্ষা, যেদিকে দৃষ্টি নেই কারো…

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৪/০৩/২০১২ - ১১:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১০ বছরের স্কুলজীবনে ৬ টা স্কুলে পড়তে হয়েছে আমাকে, তিনটা প্রাইমারী স্কুল আর তিনটা হাইস্কুল। সবগুলোই উপজেলা পর্যায়ে। আব্বুর চাকরীর জন্যই এই ঘনঘন স্কুল পরিবর্তন। নটরডেম কলেজে ভর্তি হওয়ার পর দেখলাম সহপাঠী বন্ধুদের মধ্যে খুব কমই আছে আমার মত উপজেলা পর্যায় থেকে আসা। ঢাকার বাইরে থেকে যারা এসেছে বেশীরভাগই জেলার কোনো স্কুল থেকে পড়ে এসেছে। আবার এদের মধ্যে অনেককেই থাকতে হয় আরামবাগের বিভিন্ন মেসে, স্বাভাবিকভাব


থাংজাম মনোরমা এবং পেবম চিত্তরঞ্জন এর কথা

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: শনি, ২৪/০৩/২০১২ - ৯:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ ইরম চানু শর্মিলা কে নিয়ে বেশ কিছুদিন আগে লেখার পরে একজন পাঠক অনুরোধ করেছিলেন মনিপুরের থাংজাম মনোরমা ও পেবম চিত্তরঞ্জনকে নিয়ে লেখার জন্য। এই দুজনই ভারত সরকারের "Armed Forces (Special Powers) Act (AFSPA)"/ "আফসা" এর নির্যাতনের ভয়াবহতার সাক্ষী। সংঘাতপূর্ণ পাহাড়ি অঞ্চলগুলো- অরুনাচল, আসাম, মনিপুর, মিজোরাম, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড ও ত্রিপুরাতে এই আইন


| চতুষ্পদী কষ্টগুলো… |১৬-২০|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শনি, ২৪/০৩/২০১২ - ১২:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ ভেতরে সংগৃহীত মধ্যম আবেদনের প্রণয়-ভাস্কর্য। কারো কোন অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে বিধায় অন্দরে রাখলাম। ]


খামখা - ১ [নামকরণের সার্থকতা]

সুরঞ্জনা এর ছবি
লিখেছেন সুরঞ্জনা (তারিখ: শনি, ২৪/০৩/২০১২ - ৯:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক শহরে থাকতো 'ওকেমারি', সারাদিন মারামারি করে বেড়াতো।
কেউ যদি থামিয়ে জিজ্ঞেস করতো, "কিরে, ওকে মারলি কেন?
সে একগাল হেসে, বিনীত ভঙ্গীতে নিজের নাম জানাতো।


রবীন্দ্রনাথের জমিদারগিরি এবং জমিদারের রবীন্দ্রগিরি : একত্রিংশ পর্ব

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৪/০৩/২০১২ - ২:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কুলদা রায়
এমএমআর জালাল

মুসলমান খণ্ড—৩


হুতুম্বা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৪/০৩/২০১২ - ১:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- বাবা, কে বেশী পাওয়ারফুল ছিল, রামচন্দ্র না ফেলুদা?
- তোর কি মনে হয়?
- আমার তো মনে হ্য় ফেলুদা। পিস্তল নিয়ে মগনলালের সঙ্গে লড়াই করছে। ঠাঁঠাঁ ক'রে গুলি ছুড়ছে। কিন্তু বাবা, হুতুম্বার সঙ্গে কিন্তু কেউ পারবে না। তাইনা?
- তুইও না?


মলিন শাড়ির ঘ্রাণ ধুপ হাতে দুয়ারে দাঁড়ায়, মৃদু আরো মৃদু হয়ে অবিরল বাতাসে হারায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৪/০৩/২০১২ - ১:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বাবা প্রচন্ড ইমোশোনাল মানুষ ছিলেন। কোন কারণে তিনি দুঃখ পেলে মুখ দেখলেই বোঝা যেতো। এমনিতে তিনি ছিলেন খুব হাসিখুশি আর উচ্ছ্বল। কিন্তু কোন কারণে উদ্বিগ্ন আর মন খারাপ হলেই মুহূর্তের মধ্যে তাঁর পুরো চেহারা কালসিটে পড়ে যেতো। চোখের কোণ ভেজা হয়ে থাকতো। আর হয়তো আপনি একটু খেয়াল করলেই দেখতেন উনি পাঞ্জাবির পকেট থেকে রুমালটা বের করে চোখ মুছছেন।