[justify]রিকশা ছাড়া ঢাকা আমি কল্পনা করতে পারি না। দুদিন পরপর ঢাকার যানজট নিরসনে এখানে ওখানে রিকশা চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। তখন আমি বিপদে পড়ি। বাসের দরজায় পা ঠেকানোর জায়গাটুকুও না পেয়ে দীর্ঘপথ যখন হেঁটে চলি, পাশ দিয়ে শাঁই শাঁই করে ছুটে চলা গাড়িগুলো তাদের ফাঁকা সিটে ঠাঁই দেয় না আমাকে। সিএনজিওয়ালা ঢাকার নব্য নবাব। পায়ের উপর পা তুলে গলাকাটা দাম হাঁকতে ওস্তাদ। পকেটে কড়ি থাকলেও নবাবদের মর্জিমাফিক গ
মেডিকেলের মর্গে সামনে ভীড় লেগে থাকাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। মর্গ মানেই প্রতিদিন দু'-চারটা অ্যাকসিডেন্ট, দুটা খুন, একটা আত্মহত্যার হ্যাপা সামলান। তাও এটা মফস্বলের মর্গ, ঢাকা শহর হলে যে কি হত, খোদাই মালুম। প্রতিদিনই এখানে লাশ আসে, প্রতিদিনই চলে যায়। মানুষের আর্তনাদের শব্দ আর কাকের কর্কশ ডাকে হাসপাতালের এই দিকটা মাতিয়ে রাখে।
কিছুদিন আগে সচলায়তনে তরুণ গবেষকদের আহবান করা হয়েছিল নিজেদের গবেষণা নিয়ে কিছু লিখতে। খানিকটা সেই কারণে, আর খানিকটা অন্য একটি প্রয়োজনে আজকের এই ছোট্ট লেখার অবতারনা।
তোকে নিয়ে ভাববো বলে
ভাবনাটাকে আসতে বলি
হঠাৎ কোন দুপুরবেলায়
যখন আমায় একটুখানি
ছুটি দিয়ে বিদায় নেবে
নিত্যদিনের টানাপোড়েন
এশিয়া কাপের বাংলাদেশ পাকিস্তানের আজকের খেলা নিয়ে গজগজ করছিলাম। সাহস করে কিছু লিখতে পারছিলাম না।
কিন্তু এবার সাহস করা যায় খানিকটা।
খেলা একা দেখলে মজা অর্ধেক নষ্ট। তাই আসেন চিল্লাচিল্লি করি
মন্তব্যের ঘরে গালাগালি-গলাগলি-চিল্লাচিল্লি হোক! সচলে সে সবসময়ই হয়ে আসছে!
টিভিতে চোখ রেখে কীবোর্ডে ঝাঁপিয়ে পড়ুন। সর্বশেষ আপডেট ২০০/৭ (৪৪ ওভার শেষে)!
ভুমিকম্পের সাথে জাপানের সখ্যতা পুরোনো। শুধু গত এক দশকেই ৬ মাত্রার উপরে হয়ে গেছে অনেকবার।
টুকরো গল্পঃ [এক]
প্রথম পর্ব । দ্বিতীয় পর্ব । তৃতীয় পর্ব
মারাঠারা তাদের রীতি অনুযায়ী যুদ্ধে আগে বাড়ার আগে শত্রুপক্ষের সাপ্লাই লাইন কেটে দিতে মত্ত হল। আলিবর্দি তাদের ফাইট দিতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তার সাথের আফগানেরা বেঁকে বসে। তাঁবুর পেছন দিক দিয়ে দ্রুত এগিয়ে আসে মারাঠা ঘোড়ার দল, অগুণতি সিপাই ঘিরে ধরে ক্যাম্প। আলিবর্দি পড়লেন বাটে। তিনি দূত পাঠিয়ে বললেন আচ্ছা যাও যাও চৌথ বাবদ দশ লাখ রূপী চাইছিলে তা দিয়ে দিচ্ছি। মারাঠা জেনারেল তখন ফট করে দাম বাড়িয়ে দশ লাখ নয় এক কোটি রূপী চৌথ হেঁকে বসলেন।