বিশ্বের ক্ষুদ্রতম পাখি হামিংবার্ড পরিবারের এখন পর্যন্ত সাড়ে তিন শতাধিক সদস্যের সন্ধান পাওয়া গেছে। প্রত্যেকেই পাখির ভুবনে বর্ণিল সব রেকর্ডের অধিকারী। তারা যেমন সবচেয়ে দ্রুত ডানা সঞ্চালন করতে পারে, তেমনি ভাবে পৃথিবীর একমাত্র পাখি হিসেবে পেছন দিকেও উড়তে পারে!
আমাদের ছোট্ট শহর থেকে গ্রামের দূরত্ব কিলোমিটারে মাপলে ১২ অথবা ১৫। দুইটা দূরত্ব হওয়ার কারণ দুইটা রাস্তা। একটা সময় ছিল যখন দুইটা রাস্তাই ছিল শুধুই মাটির। অর্থাৎ কাঁচা। তাই ১২ কিলোমিটারের রাস্তাটাই ছিল জনপ্রিয়। তবে সেই ১২ কিলোমিটারের রাস্তাতেও ছিল কিছু বাইপাস। একএক ঋতুতে আমাদেরকে ব্যবহার করতে হত আলাদা আলাদা বাইপাস। কারণ রাস্তার মাটির বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী কোন কোন স্থানে বর্ষাতে এতই কাদা হয়ে যেতো যে তার জ
[justify]আমি কবি হতে চেয়েছি সবসময়। কবিতায় যাপন করতে চেয়েছি জীবন। বাউল হতে চেয়েছি। নগ্ন পায়ে হেটে যেতে চেয়েছি খোলা প্রান্তরে, রাত আর চাঁদকে নিয়ে পাড়ি দিতে চেয়েছি আমার সারাটা জীবন। সেসব কিছুই হয় নি। কারন নিজের ভেতরের আমিকে আমার বাইরের আমি কখনই ছাড় দেয়নি। সংসার ভালো লাগে না আমার তবু গৃহেই বসবাস। এই বৈপরিত্ত অথবা ভণ্ডামী নিয়েই আমার নিত্যদিন।
[justify]একটা খুব প্রাচীন প্রশ্ন হচ্ছে, মন কি বিজ্ঞান দিয়ে পুরোপুরি বোঝা সম্ভব? এই ধরনের প্রশ্ন পদার্থবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে যতোটা সন্দেহ নিয়ে করা হয়, তার চেয়ে বেশি সন্দেহ নিয়ে করা হয় মনোবিজ্ঞান, নিউরোবিজ্ঞান ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে। এর কারণ যতোটা না মনের জটিলতা, মানুষের আচরণের জটিলতা, তার চেয়ে অনেক বড় কারণ হলো মানুষের ব্যক্তিক, প্রথম পুরুষের দিক থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা। একটা সিস্টেম জটিল হবার অর্থ এই নয় যে সেটা বিজ্ঞানসাধ্য নয়। কিন্তু মানুষের প্রথম পুরুষগত অভিজ্ঞতাটি জটিলতার চেয়েও বেশি কিছু। এর সাথে পর্যবেক্ষণসাধ্যতা ও পুনরুৎপাদনযোগ্যতার প্রশ্ন জড়িত, যেগুলো বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি। মানুষের ব্যক্তিক অভিজ্ঞতার প্রকৃতিটাই এমন, যার সাথে বৈজ্ঞানিকতার অসঙ্গতি আছে।
ঠাশ করে একটা শব্দ হলো!
প্রথমে কিছুই বুঝতে পারলাম না আমি কিছুক্ষণ পর অনুভব করলাম আমার গালের চামড়া জ্বলছে । আমি হা করে ছেলেটার দিকে তাকিয়ে রইলাম । এতটা অবাক হয়েছি আমি, ছেলেটা আমার হাতটা ধরে রেখেছে তা যে ছাড়িয়ে নিতে হবে আমাকে সেটা মাথায় ঢুকলো না ।
সামান্য সুইসাইডের কথায় কেউ এভাবে থাপ্পড় দেয়?
প্রথম যখন ব্যাপারটি সমন্ধে জানি তখন বেশ অবাকই হয়েছিলাম । গবাদি পশু তাও বিশেষ করে গরুরা কিভাবে কার্বন নি:সরনের জন্য দায়ী হতে পারে ? আমি ভুল শুনছিনাতো ? স্বাভাবিকভাবেই উত্সাহ মেটানোর সহজ পদ্ধতিটি বেছে নিলাম, গুগল ব্যাবহার করা । ফলাফল যা পেলাম তা রীতিমতো ভয়ঙ্কর । কিভাবে ? নিচেই তুলে ধরছি তা, পাঠক পড়ে দেখতে পারেন ।
প্রথম দিনের পর। চার তারিখ রাতে ফিরে গিয়েই ঘুমিয়ে পড়লাম। পরের দিন অনেক কাজ আছে। সারাদিনের ক্লান্তি এবং প্রসন্ন মন নিয়ে ডুবে গেলাম। পাঁচ তারিখ সকালে উঠেই অনেক ছোটাছুটি করতে হল। কারণ চার তারিখ প্রায় চার মাস পর আগরতলায় যাওয়ার ফলে অনেক পরিচিত স্বজনরা বলছিল পরের দিন যাতে ওদের ওখানে যাই। তবে সবার কথা রাখতে পারিনি!
‘আজকে দোল পূর্ণিমা ভাই’, কথা শুনে তাকিয়ে দেখি আমাদের চক্রবর্তী মহাশয় হাতে ছোট একটা টর্চ জ্বালিয়ে তীরে ভেড়ানো একটা বার্জের উপর দাঁড়িয়ে আছেন; আমাদের নিষ্পাপ নিরাভরণ দেশী নৌকা সেই বার্জের গায়ে ভেড়ে। নৌকার মাঝি ইউনুস ভাই সহ আমরা তিনজন আর কীর্তনখোলা নদী একা হয়ে গেলে নিপাট ভদ্রলোক সঙ্গী বলে উঠেন ‘আজকে লালনের আখড়াতে সাধুরা বসবে’, তাতে সায় কাটেন সদ্য-সঙ্গী, ‘আমাগো ধর্মের লোকেরাও আজ রাতে রঙ খেলবে ভাই’ ---
তারিখ: রবি, ০৪/০২/২০১২ - ০৯:১৫ অপরাহ্ন (হালনাগাদকৃত)
বৈশাখ ১৪১৯ এর ই-বই এর জন্যে লেখা আহ্বানঃ
বিষয়ঃ জ্বীনওভূততত্ত্ব (মানে ভূত-পেত্নী, ভয়খাওয়া, ভয়দেখানো নিয়ে আপনার মাথায় যা কিছু গল্প-ছড়া-ফটো-আঁকাআঁকি আসে আরকি!)
লেখা পাঠাবার শেষ তারিখঃ ৩১ মার্চ, ২০১২ ৭ এপ্রিল, ২০১২