একটা খবরের স্যাম্পল দেখা যাক:
অর্থগ্রাফি শব্দটায় বাংলা নাই। গ্রিক অর্থস মানে শুদ্ধ। শুদ্ধ লিখার তন্ত্র হয় অর্থগ্রাফি। গ্রিক অর্থের সাথে বাংলা অর্থের যোগ দেয়া বিপজ্জনক নাও হতে পারে। যা কিছু তন্ত্র মোতাবেক শুদ্ধ না তা কিছুই অর্থহীন এমন প্রচারে এক দল লোক সকল সমাজেই মজুদ। তারা 'বাংলা' অর্থগ্রাফি করে কি?
শ্রীযুক্ত ফারুখ আহমেদের সমস্যা লেখ্যচরিত্রের না। তিনি একটি নিরীহ ফুলের নাম কেন বাংলায় নাই এই আক্ষেপসমেত অন্যথায় চমৎকার একটা ঘুলঘুলি রচনা করেছেন দৈনিক প্রথম আলোয়। ঘুলঘুলি দিয়ে বসন্তকাল চোখে পড়ে।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মুসলমান খণ্ড—৪
১৯১৯ সালে রবীন্দ্রনাথ সিলেটে গিয়েছিলেন। সিলেটের ব্রাহ্ম সমাজ, মহিলা সমিতি ও আনজুমানে ইসলামিয়া ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান থেকে কবিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। খান বাহাদুর আবদুল মজিদ,মৌলভী আবদুল করিম, রায়বাহাদুর সুখময় চৌধুরী, রায়বাহাদুর প্রমোদচন্দ্র দত্ত প্রমুখ জননেতা রেল স্টেশনে কবিকে অভ্যর্থনা জানান।
শামুক আর মৌমাছির সাথে কি কোন মিল থাকতে পারে? খুঁজে দেখা যাক ।
কবি আব্দুল কাদির, কমরেড মোজাফ্ফর, মাস্টার দা সূর্য সেন, প্রীতিলতার চট্টগ্রাম সেই ব্রিটিশ আমল হতে সকল পরাধীনতার বিরুদ্ধে সংগ্রামে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে এসেছে। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে একাত্তর পর্যন্ত বাঙালীর অধিকার আদায়ের সকল সংগ্রামে চট্টগ্রামবাসীর বীরদীপ্ত অংশগ্রহণ, অতুলনীয় দেশপ্রেম ইতিহাসের পাতায় অম্লান হয়ে থাকবে। চট্টগ্রামের বীর জনগণের একাত্তরে অগ্রণী ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে
মিথ্যে কথা বলব না। স্বীকার করছি আমিও একসময় নিজেকে হিন্দু মনে করতাম! এবং হিন্দুধর্মাচার পালনও করতাম! সেই সময়ের কথা বলছি যখন আমি সদ্য কিশোর। এগুলি পরিবারতন্ত্রের দ্বারাই আমাদের মাঝে গেঁথে দেওয়া হয়। আজ জীবনের কিছু বছর পেছনে ফেলে এসে একটা জিনিষ বারবার ধাক্কা দেয় – যে সংস্কৃতি নিজের আচরণে সভ্যতাকে পর্যন্ত কলঙ্কিত করতে পারে তাকে ধারণ করা কী অমানবিকতার নামান্তর নয়?
২০১৬ খ্রীষ্টাব্দ । ব্রিটিশ মিউজিয়াম।
‘এইটা কী বাবা?’ পাথরের মূর্তিটাকে দেখাল বিলি।
‘মিশরের পুতুল বাবা,’ বিলির বাবা হাসলেন, ‘কত রকমের খেয়াল ছিল ওদের। যা খুশি লিখে রেখেছে দেখ পুতুলের গায়ে।’
‘কী লিখেছে বাবা?’
‘কী আর লিখবে? কেবল সভ্য হয়েছে লোকগুলো! লিখতে শিখেছে এটাই তো বেশি! চল এখানে সময় নষ্ট করে আর লাভ নেই।’
৩০১৯ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দ। মিশর।
একজন প্রবীন সংবিধান বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশে আপনি সন্মান পান। আপনি একজন আইন প্রণেতা, আইন জানেন, কিন্তু কতটুকু মানেন তা নিয়ে আমার সংশয় দেখা দিচ্ছে। কয়েক মিনিট আগে বিটিভি-তে দেখলাম বিদেশী লিবারেশন ফ্রেন্ডদের সন্মাননা জানাতে বাংলাদেশ লিবারেশন এ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে জাতীয় সঙ্গীত চলাকালে আপনি যেভাবে হাতাকাটা কোটের পকেটে দুইহাতের কব্জী পর্যন্ত ডুবিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন, তাতে করে আপনার দৃষ্টি আ
[বিরক্তি চেপে সহ্য করে থাকা ভদ্রলোকের একটা গুন। আমি ভদ্রলোক নই বলেই এই গুনটা আমার নেই। তাই প্রচন্ড বিরক্তির সাথেই নাগরিক বিরক্তিমূলক লেখাটা লিখছি।]