গত কয়েকটি দিন ভোর থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্ত ইলিশের ফেরিওয়ালারা পাঁচ মিনিট পরপর হাঁক দিয়ে গেছে । বাতাসে ইলিশের গন্ধ, রাস্তার মোড়ে মোড়ে গলি-ঘুপচিতেও রুপালি ইলিশের হাতছানি। ফেরিওয়ালাকে দাম জিজ্ঞাসা করার সাহস হয় না। তবু মাঝে মাঝে দলবদ্ধ মানুষের উৎসাহে সামিল হয়ে মুখ ফস্কে বেরিয়ে যায় - কত করে কেজি?
১.
ছুটির দিনে একটু দেরিতে ঘুম থেকে উঠে দু'টি খবর চোখে পড়লো।
বিডিনিউজের প্রথম খবরটিতে দেখলাম, বাংলাদেশ ক্রিকেট দল পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে। ২৯ এপ্রিল লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে একটি একদিনের ক্রিকেট ম্যাচ এবং ৩০ এপ্রিল একটি টিটোয়েন্টি ম্যাচ খেলার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে পিসিবি ও বিসিবি। বিসিবির সভাপতি মুস্তফা কামাল বলেছে,
এক মুঠো সোনালি জরি
_____________________
মেঘের কাছে চিঠি দিও
অম্লভাব চোখের জমিনের কোমল ছোঁয়ায়
লবন শুষে নাও অমল রুমাল
হাওয়ায় উড়িয়ে দাও মলিন মখমল। মল বাজাও । মল জড়ানো
ভেজা পায়ে গোলাপের ঘ্রান জড়িয়ে নাও
যে চুড়ি বাজে না, শুধু কাঁচ হোক
ছড়িয়ে দাও শস্য ক্ষেতে
কিছু দানা হোক, কিছু দেনা হোক
অসময়ের খামে।
মেঘের কাছে চিঠি দিও
আজ সারাদিন পাখিদের স্নান -
আমরা দুজন শুধু বারান্দা!
লেখক: ক্রেসিডা
Are there any queers in the audience tonight? Get 'em up against the wall! That one in the spotlight, he don't look right! Get him up against the wall! And that one looks Jewish... and that one's a coon! Who let all this riff Raff into the room? That one's smoking a joint! And that one's got spots! If I had my way, I'd have all of you shot!
মশার কামড় খেতে আমার কোনকালেই তেমন আপত্তি ছিল না; সেই আপত্তির কারন যতখানি আমার গন্ডার সদৃশ মোটা চামড়া তার থেকেও বেশি মশারি টানানোর আলসেমি। সমস্যা হয় যখন মশকসমাজ কানের কাছে প্যাঁপোঁ গান বাজায়। আরেবাবা তোমাদের খাওয়া লাগবে খাও না, ৮০+ কেজির শরীরে তোমাদের জন্য একটু রক্ত বরাদ্দ থাকবে না এমন পাষান এখনো হইয়া পারি নাই। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে খেয়াল করলাম সেই সুমধুর সঙ্গীত খুব একটা খারাপ লাগতেছে না। ই
“শইদুল ভাই, ও শইদুল ভাই।“
ইসমাইলের ঠেলায় ঘুম ভাঙ্গে শহীদুলের। ভোর হয়ে গেছে এত জলদি? ধুর। পিঠের ব্যথাটা আরো পোক্ত হয়েছে মনে হচ্ছে, কাজ করতে ইচ্ছে করছে না। কিন্তু উঠতে হবে, খদ্দের চলে আসবে কিছু ক্ষনের মধ্যেই। মালিক উঠে তাড়া দিবে আরেকটু পর।
উঠে পিছনে গিয়ে সকালবেলার কাম সেরে দাঁতন দিয়ে দাঁত খিলাতে শুরু করে শহীদুল, ততক্ষনে ইসমাইল হাঁড়িকুড়ি নামিয়ে ফেলেছে। ওইগুলো সাফা করায় হাত লাগায় শহীদুল।
[ধারাবাহিক ভাবে সমগ্র বিশ্বে সহিংস নারী নির্যাতনের পরিসংখ্যান ও চিত্র তুলে ধরার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস]
সেই প্রাচীনকাল থেকে যে কোনো বিচার-শালিশ, মিটিং-দরবার ইত্যাদি ইত্যাদি জায়গায় কোনো না কোনো মাষ্টারের থাকাটা অতি-আবশ্যিক একটা ব্যাপার। কারণ যে ঠিক কোনটা, ঠিক বুঝি না। জ্ঞান-গরিমা, প্রচুর কথা বলতে পারার ক্ষমতা, সভার শোভাবর্ধন, যে কোনোটাই হতে পারে। তবে বাংলাদেশে লোডশেডিং কম হয়, এটা শুনলে যেমন অনুভূতি হয়, ঠিক একই অনুভূতি হয় যখন শুনি, মাষ্টাররা কথা কম বলে । অথচ এইরকম অভিযোগ আমাকে প্রায়ই শুনতে হয়।