অন্য দেশে আয় করে আমার দেশে পাঠাচ্ছে। এদের ওপর কোনো কর আরোপ করা হয় না। এতে টাকা কালো হচ্ছে।
ঝিম ধরা দুপুরের নিরবতা তোমার কেমন লাগে? হা হা হা... তোমাকেই জিজ্ঞেস করছি!? যার কাছে কিনা দুপুরের মানে জেনেছি! আজকাল আমার কাছে দুপুর মানেই তুমি। যেমন রুদ্রের কন্ঠে দুঃখু মিয়ার বিদ্রোহী আবৃত্তি। একটার সাথে আরেকটা ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে যেনো।
সেই আলেক্সান্ডার দ্য গ্রেট এর ভারত অভিযান থেকে ভাস্কো ডা গামার প্রথম সমুদ্রপথে ভারত আগমনের সময় পর্যন্ত, যখন ইয়োরোপ ভারতের সাথে মিশত অল্পই, তখনই আর্মানীরা স্থলপথে পারস্য হয়ে ভারতের সাথে ফাটিয়ে বাণিজ্য করত। আর্মানীরা ভারতে খাঁটি সওদাগর ছিল, তারা ড্যানিশ ওলন্দাজ কি ফরাসীর মত শহর পত্তন করেনি। বাকীদের মতন অ্যাডভেঞ্চার, দেশদখল, লুটতরাজ বা ওইরকম মতলব আর্মানীদের ছিলনা, তারা বিবিধ ভারতীয় বাণিজ্যঘাঁটিতে ব্যবসা চালিয়ে যেতেই উৎসুক ছিল।
কাচের জানালার পাশে উদ্বিগ্নমুখে দাঁড়িয়ে আছেন ডা আশরাফ। কিছুক্ষণ আগেই জ্ঞান ফিরে এসেছে বিশিষ্ট শিল্পপতি মাহমুদুর রহমানের। চুপচাপ শুয়ে থেকে চোখ পিটপিট করছেন তিনি।
ভেতরে ভেতরে আনন্দে ফেটে পড়ছেন ডা আশরাফ। কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক মাহমুদুর রহমান আর কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁকে বিশাল অংকের টাকা পুরস্কার দেবেন।
‘স্যার, ওনার জ্ঞান ফিরেছে।’ নার্স এসে জানাল,‘চাইলেই এখন কথা বলা যায়।’
শুনেছো কি রাজনীতি কা’কে বলে ভায়া?
শুনবোনা, কি যে বলো, না শুনে কি পারি!
রাজপথে নীতিবাজ ফখরুল-মায়া
ফেস্টুনে ঢাকা, আরও দুই মহা নারী।
: ...তারপরে?
: ঐ বৃদ্ধলোকটা জীবনের শেষ সায়াহ্নে এসে বলে ওঠে, নারে- কিছু একটা করতে হবে।
: তখন কি আর সময় আছে।
: সময়! কখনই ফুরোয় না সে।
: তা ফুরোয় না।
: কিন্তু সে যে বুঝতে পারলো না রসের কাছে জীবনের তাড়া মূল্যহীন। কেউ যখন কোন কিছুতে মজেছে - তখন কি আর সময়ের জ্ঞান আছে! না মজলে তো সময়ই ভার মনে হয়।
: তুমি কি সে মজলে?
: দেখা। দেখা জিনিষ দেখা।
: কি রকম বুঝলে?
: সে যে কি এক কেলেঙ্কারী।
তা সে অনেক বছর আগের ঘটনা। বার্ষিক পরিক্ষার পর স্কুলের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গিয়েছি। সে সময়ে গ্রামে আমার বয়সী বেশ কয়েকজন জ্ঞাতিভাই ছিল। আমি গ্রামের বাড়িতে গেলে তাদের সাথেই মিশে যেতাম। লেখাপড়ায় তাদের খুব একটা গরজ ছিলনা।
একজন ইলিয়াস আলী হলে ‘গুম’
বদর আলীর জুটে আগুনের ওম...
জনপ্রিয়তার রেসে ইলিয়াস পাশ
অগ্নিদগ্ধ যে-ই বদরের লাশ...
এক ইলিয়াস নিয়ে সারাদেশ বুদ
বদরের দেনা বাড়ে, বাড়ে তার সুদ...
গুমোট বাতাসে মৃত বদরের সই—
পরের জন্মে যেন ইলিয়াস হই!
কাজী সৈয়দ আজিজুল হক নামে এক বাঙালি পুলিশ অফিসার বৃটিশ শাসনামলে করাঙ্ক শ্রেণীবিন্যাস (ফিঙ্গারপ্রিন্ট ক্লাসিফিকেশন) পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করে একে সহজতর করে তোলেন এবং এর সাহায্যে অপরাধী শনাক্তকরণের কাজটির জটিলতা [১] বহুগুণে কমিয়ে আনেন । এর এক শতাব্দী পর বাংলাদেশের পুলিশ সম্পর্কে খবর এসেছে, তদন্তকারী কর্মকর্তা হাসপাতালের ফরেনসিক রিপোর্টের ভাষা বোঝেন না [২]।
রেইনহোল্ড মেসনার। কে তিনি, কি করেছেন?
রেইনহোল্ড মেসনার কি করেছেন বলার চেয়ে বলা সহজ কি করেন নি ! ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক পত্রিকার মতে বিশ্বের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ পর্বতারোহী তিনি, বারংবার অসম্ভব শব্দটাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে লিখে চলেছেন মানুষের পক্ষে নব নব ইতিহাস।