হঠাৎ করেই আমাদের লাল কুররটা বদহজমে মরে গেল। কুকুরটা সবার এতো প্রিয় ছিল সিদ্ধান্ত হলো- আবার কুকুর পুষলে সেটা লাল রংয়েরই হবে। তো আমি আর আমার ছোট ছোট সব চাচতো ভাইয়েরা শীতকালের অপেক্ষায় রইলামÑ- শীতকালে নেড়ি কুকুরগুলো বচ্চা দেয় কিনা।
ডমিনাস শপে একদিন
__________________
চৌকোনা টেবিলের মুখোমুখি একলা
ডমিনাস শপে, নীচে
মোজাইক আকাশ, ঝকঝকে কৈশরের মতো
কাঁটা চামচের সঙ্গীত ও
অনুরোধের গানের সুর য্যানো অবিরাম মেনুর
০৯ বেজে ৫৫ মিনিট। ডিনার করতে যাব এমন সময় ফোনের রিং বেজে উঠল। ফোনের ডিসপ্লে-তে মর্ম’র নাম টা দেখে কিছূক্ষনের জন্য মনটা কেমন বিশাদে ভরে গেল। সামনে ওর প্রডাক্ট লঞ্চ। লঞ্চ প্ল্যানটা ইতোমধ্যেই গোটা দশেক বার পরিবর্তন, পরিমার্জন করতে হয়েছে। আবার কোন চেঞ্জ না তো?
১.
মকবুল স্ক্রিন থেকে চোখ সরিয়ে পর্যবেক্ষণ ডেস্ক থেকে উঠে পড়লো। তার মাথা টিপটিপ করে ব্যথা করছে, শরীরের কোষগুলো একটু পর পর যেন বিড়বিড় করে বলছে, এক কাপ কফি খাওয়া দরকার।
নভোতরী "টিম্বাকটু" একটা ছোটো স্কাউটশিপ, সর্বোচ্চ চারজন নভোনাবিকের জন্যে তৈরি করা। কিন্তু মকবুলের মিশন সঙ্গীবিহীন। শুধু সঙ্গীবিহীনই নয়, ফেলে আসা পৃথিবীর সাথে যোগাযোগবিহীনও।
আরও তিন বছর তাকে কাটাতে হবে টিম্বাকটুতে।
এই গল্পটা যেহেতু একদম ফালতু, তাই এটাকে বেশি লম্বা করব না।
নিচের লেখাটি এভারেস্ট জয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২০০৩এর মে মাসে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকে প্রকাশিত হয়, অধম সামান্য অনুবাদের অপচেষ্টা চালিয়েছে বিধায় ক্ষমাপ্রার্থনীয়—
উর্দু সাহিত্যের শক্তিমান ছোটগল্পকার সাদাত হাসান মান্টোর জন্মশতবার্ষিকী চলে গেল ১১ই মে। এই ক্ষণজন্মা, মানুষের পক্ষে থাকা অমর গল্পকারের বেশ পরিচিত একটি গল্প তোবা টেক সিং। মূলত দেশ ভাগ নিয়ে রূপকধর্মী গল্প এটি। ইংরেজী থেকে অনুবাদ করার প্রচেষ্টা করা হল এখানে। মান্টোকে নিয়ে গুগলে বিস্তারিত অনেক কিছুই জানা যাবে, তাই ওদিকে আর গেলাম না।
তোবা টেক সিং
সাদাত হাসান মান্টো
হঠাৎ করেই আমাদের লাল কুররটা বদহজমে মরে গেল। কুকুরটা সবার এতো প্রিয় ছিল যে, সিদ্ধান্ত হলো- আবার কুকুর পুষলে সেটা লাল রংয়েরই হবে। তো আমি আর আমার ছোট ছোট সব চাচতো ভাইয়েরা শীতকালের অপেক্ষায় রইলাম- শীতকালে নেড়ি কুকুরগুলো বচ্চা দেয় কিনা।
এক.