আমার নেইবার এক সুইস মহিলা এখানে একটা রেস্টুরেন্ট চালায়। যার নাম 'মামা'স রেস্টুরেন্ট' বা মায়ের হোটেল। সবাই তাকে মামা ডাকে, সত্যি বলতে তার আসল নাম আমি এখনো জানিনা। সেই রেস্টুরেন্টই তার বাসা, উপরে একটা ঘরে সে থাকে। তার সাথে পরিচয় প্রায় তিন বছর আগে আমার এক বার্থডে তে তার রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিলাম। আমরা তখন কেবল এখানে এসেছি, তখনো জানতাম না যে রেস্টুরেন্টটা তার, আমদের পাশের একটা টেবিলে সে দুটো কালো বা
কোলকাতা জয় করে নবাব মুর্শিদাবাদ ফিরে গেছেন। ইংরেজ বাহিনীর ক্ষুদ্র অংশ ফুলতা গ্রামে দুর্দশার মধ্যে আছে। বাংলা পতনের খবর অন্য বড় ইংরেজ কুঠি মাদ্রাজে এখনো যায়নি। এরকম অবস্থায় শেষ হয়েছিল গত পর্ব। আজ ইংরেজ মাদ্রাজ থেকে জাহাজ পাঠিয়ে কোলকাতা পুনর্দখল করবে, হুগলীতে অন্যান্য ইয়োরোপীয় জাতের সাথে কাইজা লাগাবে আর নবাব ফৌজের হাতে মারা যাবেন কাজিন শওকত জং। এছাড়া বাংলা অ্যাফেয়ারে প্রথমবারের মত নোংরা নাকটি গলাবেন কর্নেল রবার্ট ক্লাইভ।
[justify]
সরকার সম্প্রতি প্রস্তাবিত বাংলাদেশ পানি আইন ২০১২ প্রকাশ করেছে[১]। ইতিপূর্বে ২০০৯ সালে এই আইনের ইংরেজি খসড়া [২] ও ২০১০ সালে বাংলা খসড়া [৩] প্রকাশ করা হয়েছিল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সরকারের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা সংস্থা এই আইন প্রণয়নের জন্য দায়িত্ব প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। মূলত দেশের পানিসম্পদের সমন্বিত ব্যবস্থাপনা, উন্নয়ন, দক্ষ ও কারিগরি ব্যবহার, সুরক্ষা ও সংরক্ষণের জন্য জাতীয় পানি নীতি ১৯৯৯ [৪] এর আলোকে বাংলাদেশ পানি আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। প্রস্তাবিত আইনটি নয়টি অধ্যায়ে বিভক্ত এবং এতে মোট ৩৯ টি ধারা রয়েছে। এর মধ্যে প্রস্তাবিত প্রথম অধ্যায়টিতে এই আইনে উল্লেখিত বিভিন্ন বিষয়ের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে এবং বাকী আটটি অধ্যায়ে আইনের মূল বিষয়বস্তু আলোচনা করা হয়েছে। এই নিবন্ধে প্রস্তাবিত পানি আইন ২০১২ এর দ্বিতীয় থেকে নবম এই আটটি অধ্যায়ের আলোকে সার্বিক পর্যালোচনা থাকবে।