পিটার পার্কারের মন খারাপ!
পিটার পার্কারের মন খারাপ!
আমি যখন বাবা হলাম
পর্ব ১ ।। পর্ব ২ ।। পর্ব ৩ ।। পর্ব ৪ ।। পর্ব ৫
মনে হচ্ছিল সচলায়তনের আরও অনেক সিরিজের মত আমারটারও অপমৃত্যু ঘটবে। তবে আমাকে আশ্চর্য করে আই,সি,ইউ থেকে ফিরে এল সেই কলার উঁচু ছেলেটা। এবারে পর্ব ছয়।
যদি কেউ ভুল করেও মিডিয়াভিজ্ঞতা ০১ পড়তে চান তবে এখানে তা পাবেন
আমি এবং আমার স্ত্রী দু’জন দুইটি কর্পোরেট অফিসে চাকরী করি। আমারটি বহুজাতিক একটি মোবাইল অপারেটর; আমার স্ত্রী আছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি ওষুধ কোম্পানীতে (নাম বলাটা নিরাপদ নয়)। আমাদের অভিজ্ঞতাটাই শেয়ার করবো আপনার সাথে; আপনারটাও জানতে চাই সবশেষে।এ বিষয়ে অনাগ্রহীরা পোস্টটি এখনই বন্ধ করে দিতে পারেন, আগ্রহীরা সাথেই থাকুন।
হাঁটছি তো হাঁটছিই। ঘোলা পানির উৎসটা আর পেলাম না। জায়গাটা ভুতুড়ে রকমের নীরব। এমনিতে সুন্দরবন এলাকা বলে জনবসতি কম, তার ওপর আতিকায় ব্যাঙের মতো ভয়ংকর দর্শন প্রাণীটার ভয়ে কেউ একা একা বাইরে বেরোতে সাহস করছে না। তাই বলে ভর দুপুরে আশে পাশে কোনো বন্যপ্রাণী কিংবা পাখ-পাখালীর দেখা পাওয়া যাবে না- এ কেমন কথা!
১।
মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়লে মানুষ অনেক কিছু করে। আমি ঠান্ডা মাথায় ব্রাউজার খুলে মোশন প্ল্যানিং এর টিচার রনকে ইমেইল করে বললাম, “তোমার কোর্সের ফাইনাল প্রজেক্ট আগামী চার দিনে আমি কমপ্লিট করতে পারব না, ইনকমপ্লিট দিয়ে দাও”। সেটা গত ফল সেমিস্টারের কোথা। সেই ইনকমপ্লিট প্রজেক্টকে কমপ্লিট করার নিমিত্তে রনের সাথে প্রায় পনেরো-ষোলটা ইমেইল চালাচালি করে গতকাল দ্বিতীয়বারের মত দেখা করা গেলো।
মার্ক টোয়েনের বচনামৃত - ১ম পর্ব এখানে
গৌরচন্দ্রিকাঃ মার্ক টোয়েনের বচনামৃতের আগের পর্বে একজন বলেছিলেন এই সংগ্রহের একটা ভূমিকা লিখলে ভাল হত। কিন্তু টোয়েন এতই বিশ্ববিখ্যাত, বিশ্বপরিচিত আর জনপ্রিয় লেখক আর সেইসাথে তাঁর লেখা এতই কালোত্তীর্ণ আর স্বতঃজ্বাজ্জ্বল্যমান, যে তার সম্পর্কে এমন কি লিখব যা অপ্রয়োজনীয় বাগ্বিস্তার বলে মনে হবে না, বা মা'র (এক্ষেত্রে পাঠকের) কাছে মাসির বাড়ির গল্প বলার মত মনে হবে না - তা কিছুতেই ভেবে বের করতে পারলাম না। তাই এবারও কোন ভূমিকা লেখা গেল না! এটা আমারই ব্যর্থতা হয়তো। কিম্বা হয়তো আমার এই ব্যর্থতাই টোয়েন সম্পর্কে একরকম ভূমিকা।