কাবেরী গায়েন
এক।
ক. প্রতীক কী? প্রতীকের নির্মাণ কীভাবে ঘটে?
শাজাহান বাদশা আর মমতাজ মহলের দ্বিতীয় পুত্র শা সুজা ছিলেন একটি অপদার্থ, জীবনে তিনি তেমন কিছুই করে যেতে পারেননি। কিন্তু তাই বলে যে পন্থায় তার ও তার পরিবারের বাত্তি নিভিয়ে দেয়া হয় তা এমনকি শয়তানের পয়গম্বর আওরঙ্গজেবেরও পাওনা ছিলনা। জেনারেল মীর জুমলার ধাওয়া খেয়ে পলাতক রাজপুত্র সুজা পরিবারসহ গিয়ে ওঠেন আরাকান রাজার আশ্রয়ে। কথা ছিল রাজা মক্কাগামী জাহাজের ব্যবস্থা করে দেবেন, বদলে সুজা দিবেন মণি মাণিক্য। কেউ কথা রাখেনি।
টানা তিনদিন ল্যাবরেটরি ছেড়ে বের হননি ড.
[justify]ইংরেজিতে বরাবরি যে খুব আহামরি ভালো ছিলাম সেরকম কিছুনা, তবে এক্কেবারেই যে খারাপ ছিলাম তাও না। জিআরই বা আইইলটস দিতে হবেনা বলে পার্মানেন্ট হেড ডেমেজ করার প্রক্রিয়ায় আবেদন করবার আগে তাই একবার ও ভাবনা চিন্তা করতে হয়নি। পাশ করার সাথে সাথেই বন্ধুদেরকে বাইবাই টাটা দেখিয়ে ঠুস করে বাইরে চলে আসি। তবে আমার ইউনিতে এসব জিআরই বা টোফেলের তেমন কোন রিকোয়েরমেন্ট না থাকলে ও রেজিস্টার করার পরপরই ইংরেজি পরী
খুবই বিষন্ন মন নিয়ে লেখাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আবেগ-প্রসূত লেখাটির ভুলত্রুটি মার্জনা করবেন।
খুবই বিষন্ন মন নিয়ে লেখাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আবেগ-প্রসূত লেখাটির ভুলত্রুটি মার্জনা করবেন।
আমার সাথে আমার বাল্যবন্ধু সুকুমারের একমাত্র ছেলে, প্রিয় ভাতিজা সইত্যজিতের অনেক মিল আছে।
সে ছিলো পাশ্চাত্য সংগীতের অনুরাগী, আমিও।
ওর সাহিত্যপাঠের শুরু ইংরিজি সাহিত্য দিয়ে, আমারও তাই।
সে প্রথম জীবনে ইংরিজিতে লেখালেখি করতো, আমিও তাই করতাম।
সে পিচ্চিকালেই ফিল্মের স্ক্রিপ্ট লিখেছিলো, আমিও লিখেছিলাম একখানা।
সে বইয়ের কাভার ডিজাইন করতো, আমি ম্যাগজিনের কাভার ডিজাইন করেছি।
(লেখাটির আগের অংশে আটলান্টিকের পাড়ে গড়ে উঠা Slave House গুলোতে দাসত্বের ইতিহাস ও ভয়াবহতা কিছুটা বর্ননা করেছি, লেখার এ অংশটাতে আমি এ অঞ্চলে দাসত্বের বাণিজ্যিক এবং সামাজিক দিকটি তুলে ধরার চেষ্টা করবো।)
[justify]আমি এই নিশুতি রাতে, যখন পুরা গ্রাম ঘুমে নিশ্চুপ হয়ে আছে, আমার বউ এর শরীরের পাশে শুকনো মুখে বসে আছি। ব্যাপারটা খুব রোমান্টিক হতে পারতো, কিন্তু হচ্ছে না। কারন এই গল্পের লেখক আমাকে দিয়ে আমার বউরে কিছুক্ষণ আগেই খুন করিয়েছে। আমি নাকি আমার বউ এর মাথা দা’র এক কোপে দুই ভাগ করে ফেলেছি। এখন লেখক আমার বউ এর মৃত্যুর পর আমার অনুভুতি কী হতে পারে তা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে যদিও সুবিধা করে উঠতে পারছে না।
সব সুর মিলে যদি করে হরতাল, আমাদের দুঃখ রবে চিরকাল...
আমার প্রায় প্রতিদিনই মাথার ভেতর গান নিয়ে ঘুম ভাঙে, আজ সকাল বেলা ঘুম ভাঙার পর থেকে মাথার ভেতর ‘বাবা বলে গেলো আর কোনদিন গান করোনা’ গানটা বাজছে, বাজতেই থাকলো সা-রা-টা দিন...