নামটা নামতা
-----------------------
নামটা নামতা
-----------------------
প্রেম তুমি কি ?
প্রেম - এর নিজস্ব কোন রং হয় না মনে হয়।আর এ কারণেই যে কোন বর্ণ বা রঙকে সে একেবারেই সহজে আঁকড়ে ধরতে পারে। তার পরও অপরকে রাঙিয়ে দেয়ার এক অশরীরী ক্ষমতা আছে তার। সেই রং কখনও উজ্জ্বল আবার কোথাও মলিন।
[১]
'মেলাবেন তিনি ঝোড়ো হাওয়া আর/ পোড়োবাড়িটার/ ঐ ভাঙা দরজাটা/ মেলাবেন'। প্রথম আলোর বাজেট প্রতিবেদনে অমিয় চক্রবর্তীর দেখা মিলল। অমিয় ছাড়াও সেখানে উদ্ধৃত বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন আর ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট। বিশেষ প্রয়োজনে মার্কিন সরকারকে ডেকে আনা প্রথম আলোর স্বভাববিরুদ্ধ না। কিন্তু বাজেট বিশ্লষণে অস্তিত্ববাদীর মৌল সংকট-বিষয়ক কবিতার প্রাসঙ্গিকতা খুঁজতে গেলে, আগে জানতে হবে তাদের দফতর আলো করে আছেন নিদেনপক্ষে আড়াইজন কবি। তারা কারণে-অকারণে সাহিত্য ডেকে আনেন।
তাই বাজেটের পরের দিন ছাপা হওয়া 'হুমায়ূন আহমেদের দেয়াল: সাহিত্যের সীমনা ও আদালতের দায়' খটকার জন্ম দেয়। লেখক সাজ্জাদ শরিফের আপত্তি '[হুমায়ূনের 'দেয়াল'] সাহিত্যের ['মধুর'] সীমা উপচে সমাজ-রাষ্ট্রের খোলা ময়দানে প্রবেশ করেছে'। কতগুলি পূর্বানুমান লক্ষ্য করি: সাহিত্যের সীমানা মধুর, সাহিত্য বদ্ধকাঠামো (যেহেতু সমাজ-রাষ্ট্রের 'খোলাত্ব' তাকে সাহিত্যের বিপরীতে দাঁড় করায়) এবং সমাজ-রাষ্ট্রের ময়দান খোলা, অর্থাৎ বদ্ধোকাঠামোয় সমাজ-রাষ্ট্র নাই।
অরণ্যা থাকতো একটা গোল গন্ডীর ভিতরে, একটা বৃত্ত। কিন্তু বৃত্তটাকে দেখা যেতো না। অরণ্যা যখনই চলতে চাইতো, সোজা চলতে চলতে একজায়গায় পৌঁছে কিছুতেই আর তার থেকে দূরে যেতে পারতো না, আবার ফিরে আসতে হতো চেনার দিকে। কেবল সে দূরের একটা নদীর আভাস দেখতো সে, একটা নীলচে পাহাড়ও যেন দেখতে পেতো, আর ওর মনে হতো কোথায় দূরে দূরে দূরে কী যেন রয়েছে অচেনা। কী অপূর্ব সেই অচেনা! কেন সে সেখানে যেতে পারে না?
গ্রামের নাম ঢেরপাড়া, চট্টগ্রামের পটিয়া থানায় অবস্থিত এই গ্রাম ‘পটিয়া চা বাগান’ নামেও পরিচিত। ব্রিটিশ আমলে স্থাপিত এই চা বাগানের সীমানা থেকেই শুরু হয়েছে পাহাড় যা বান্দরবন পর্যন্ত বিস্তৃত। শোনা যায় চা বাগানে কাজ করার জন্য ব্রিটিশরা বাঁকুড়া থেকে হতদরিদ্রদের নিয়ে আসে। সস্তা হওয়ার কারণে বিপুল সংখ্যায় তাদের নিয়ে আসা হয়। এই সব দরিদ্র শ্রমিকরা সংখ্যায় অনেক হওয়ার কারণ
কিছুদিন আগে এক বিদেশি বন্ধুকে আমাদের দেশের বিয়ে নিয়ে বয়ান দিচ্ছিলাম, ‘আমাদের দেশে বিয়ে হয় দুরকম, অ্যাফেয়ার ম্যারেজ আর এরেঞ্জড ম্যারেজ'।সে বলল 'দাড়াও দাড়াও, এরেঞ্জড ম্যারেজ এর কথা শুনেছি, ইন্ডিয়া’তেও বলে এরকম হয়, কিন্তু অ্যাফেয়ার ম্যারেজ কি জিনিস?' বললাম, ওই যে যেটা তোমরা কর।সে বলল, আমরা মোটেও অ্যাফেয়ার করে বিয়ে করিনা!
-তো কি কর?
–গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করি।
-ওই তো একই কথা…
আমাদের পীরগণ
"যাহার কোনো পীর নাই তাহার পীর শয়তান"।
[ডিসক্লেইমারঃ এই ব্লগ পাঠলব্ধ শিক্ষণের প্রয়োগে কাহারও ইন্টারভিউ ব্যার্থতার দায় ব্লগরব্লগরকের উপর বর্তাইবে না]
চাকরীর ইন্টারভিউ দেওয়া ও নেওয়ার খুচরো অভিজ্ঞতা (প্রথম পর্ব)
চাকরীর ইন্টারভিউ দেওয়া ও নেওয়ার খুচরো অভিজ্ঞতা (দ্বিতীয় পর্ব)
৮০ এর দশকের পর থেকে হলিউড যখন ব্যস্ত হয়ে উঠে মুলত প্রযুক্তি ভিত্তিক, মাফিয়া কিংবা চটুল চলচ্চিত্র নির্মাণে, ঠিক তখনো ইউরোপ, ইরান কিংবা ৩য় বিশ্বের দেশগুলোতে চলচ্চিত্রের মূল উপজীব্য মানবিক আবেগ আর সম্পর্কের উপাখ্যান। ব্রাজিলিয়ান ফিল্ম মেকার ওয়াল্টার স্যালেস এর তৈরি “সেন্ট্রাল ষ্টেশন” ব্রাজিলিয়ান ৯ বছরের অনাথ বালক জসুয়া আর রেলষ্টেশন এর চিঠি লেখিকা মধ্যবয়স্কা ডোরা এর সম্পর্কের পটভূমিতে তেমনি অদ্ভুদ সুন