ডিসক্লেইমারঃ শিরোনামটা নিয়ে ভাবছিলাম, কী হতে পারে! অথবা কী দিতে পারি! খানিকক্ষণ ঘিলুহীন মাথা ঘাটানোর পরেও কোনো ধনাত্বক সিদ্ধান্তে আসতে না পেরে শুরু করে দিলাম। এরমধ্যে যুতসই একটা শিরোনাম খুঁজে পেলে টানিয়ে দেবো, আর না পেলে, সম্মানিত পেয়ারের পাঠক (এবং ততোধিক পেয়ারের পাঠিকা), আপনাকে একটু কষ্ট করে শিরোনামটা চিন্তা করে নিতে হবে।
আরজ গুজার- জনাবে আলা আল ধুগো।
কোন দেয়ালেই ছবিটা মানাচ্ছিল না। যেখানেই ঝোলাই মনে হয় ছবিটা টেরা চোখে তাকিয়ে আছে। ঘরের চারটা দেয়ালের একটাতেও ফিট করা গেল না। ছবিটাতে সবুজ ত্বকের একটা বাচ্চা ছেলে কেমন একটা অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ব্যাপারটা স্বাভাবিক লাগে না। অথচ যখন আর্ট গ্যালারীতে অনেক ছবির ভিড়ে সাজানো ছিল বোঝা যায়নি। এই একলা ঘরে ছবিটা সামনে রেখে বসতেও কেমন একটা অস্বস্তি লাগছে। ভুল করলাম কিছু?
ঠিক দুপুর বেলাটায়, একদম ঠা ঠা রোদ যখন বাইরে, ঘরের ভেতর বনবন করে ঘুরতে থাকা পাখার হাওয়ায়ও হাঁসফাঁস লাগতে থাকে, ঘাড় এদিক ওদিক করে, শরীর এপাশ ওপাশ করেও যখন শান্তি আসে না মোটে- মিঁয়াও তখন আর গরম হজম করতে পারে না মোটে- “জান বেরিয়ে যাচ্ছে রে বাবা! ওফ কী গরম! ওফফফ!!- ছোট্ট লাফে বিছানার কোনে সাজানো বালিশ-টিলা থেকে নেমে আসে ও- “বাইরে যদি শান্তি থাকে কিছু!”