বিজ্ঞানভিত্তিক কল্পকাহিনীগুলোতে তো হরহামেশাই মানুষ এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে যাতায়াত করে, আবার স্টিভেন স্পিলবার্গের চলচ্চিত্রে নতুন গ্রহে মনুষ্য বসতি স্থাপন করার গল্প দেখে চোখ বড় বড় হয়ে যায় আমাদের সবারই। পৃথিবীর বাইরে আমাদের সৌরজগত এর অন্যান্য গ্রহ নিয়ে আমাদের আজন্ম আগ্রহ। এমন কেউ নেই যার জীবনের কিছুটা সময় আকাশের দিকে তাকিয়ে তারা দেখে কাটেনি। কল্পনার পাখা মেলে আমরা ওই অসীম শূন্যতার দিকে তাকিয়ে কতো জ
আমার মৌসুমি ফল আস্বাদনের চাহিদা আর সামর্থ্যের লেখচিত্র যখন দুই মেরুর দিকে ঊর্ধ্বশ্বাসে যাত্রা শুরু করেছে তখন তাদেরকে একটি বিন্দুতে ছেদ করানোর মহান ব্রত নিয়ে হাজির হল বন্ধু ফাহিম, যার পিতা-হুজুর দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার কারবুরিডাঙ্গা (বা এর কাছাকাছি কোন নাম হবে) গ্রামের মস্ত এক ভূস্বামী। প্রায় সব মৌসুমি ফলই রয়েছে তাঁর অধিকারে যার মধ্যে লিচু বাগানই আছে ২০ বিঘার উপরে। সেই বাগানে সবান্ধব যাওয়ার
একসময় আমার বদ্ধমূল ধারণা ছিলো বাবার সাথে ছেলেদের কোন আবেগপূর্ণ সম্পর্ক থাকতে পারে না। ভাবতাম গৃহ যদি হ্য় একটা রাজ্য, বাবার ভুমিকা সেখানে কখনো শাসনকর্তার, আর কখনো বা কোতোয়ালের। আর সন্তানেরা সেখানে যখন তখন শুধুই অপরাধী। কেবল পান থেকে চুন খসার অপেক্ষা।
দুদিন আগে ইন্টারনেটে ‘প্রথম আলো’র একটা খবরের শিরোনাম দেখে ঠোঁটে মুচকি হাসি খেলে গেল,
“রোহিঙ্গাদের জন্য ধর্মভিত্তিক দলের বিক্ষোভ”।