[justify]বেশ অনেকদিন ধরেই ভায়োলিন নিয়ে মাথা একটু আউলা হয়ে আছে। ইউটিউবে বসে বসে সেড মিউজিক শুনি আর কবে এই সেড মিউজিক নিজে ভায়োলিন দিয়ে তুলতে পারবো সেই আশায় দিন গুনি। কিন্তু অকাজ নামের কাজের ঝুট-ঝামেলায় মিউজিক স্কুলের খোঁজ নিয়ে উঠতে পারিনি। তো গেল সপ্তাহে শুরু করলাম অপারেশন “খোঁজ দ্যা সার্চ ফর ভায়োলিন স্কুল"। বাসার কাছেই যে দুটা স্কুল আছে সেগুলাতে খোঁজ নিয়ে জানলাম আমার মত কামলা মানুষ যা
(অফিসের কাজে ফাঁকি দিয়ে লেখা। ভুল ভ্রান্তি থাকাই স্বাভাবিক)
এক
আমি যে কবি হব সেটা আমি টের পেয়েছিলাম একেবারে ন্যাদাবেলায়। তখনও মুখের কথা ফুটেছে, কি ফোটেনি, তখন থেকেই নাকি আমার সব কিছুতে এক অদ্ভুত ছন্দ। একবার কান্নার সুর উঠলে, সেই সুরে শুধু বাড়ির মানুষ না, একেবারে পাড়া-প্রতিবেশী সহ সবাইকে মাতিয়ে তুলতাম। সে নাকি এক এলাহি কাণ্ড। এরকম কথা ছোট বেলা থেকেই শুনে শুনে বড় হওয়া। তাই যখন স্কুলেই ভর্তি হয়েছি কি হইনি, হলেও বড়জোর কেজি ক্লাস বা এক-ক্লাসে পড়ি, তখন এক
এক দেশে ছিলো এক যাদুকরী। সে নানা যাদু তো জানতোই, আর জানতো নানা বনৌষধির গুণাগুণ। সেই সব বুনো লতাপাতা থেকে সে নানারকম ওষুধবিষুধ তৈরী করতে পারতো।
টাপুরটুপুর মন ভালো নেই
সকালটা আজ ভোরবেলাতেই
মেঘের সাথে ভাব করেছে, যাচ্ছে ঝরে, যাচ্ছে ঝরে...
জানালাটা পাতার ভিড়ে আনমনা মন
প্রাপক বিহীন পত্রগুলো জলের মতন
কোথায় কখন কার কাছে যায় কার কাছে যায়, এমন করে!
পাতায় পাতায় জলের ফোঁটা সূত্রবিহীন সুতোর টানে
কেবল ঝরে কেবল ঝরে --- আকাশ জানে
মেঘ জানেনা জলের খবর,
জল জানে কি!
খুব দেখেছি
গন্ধ-সোঁদা জলের বহর
মৃত্তিকাতে ঢেউ গুনে যায় সব-প্রহরে;