Archive - জুন 3, 2012 - ব্লগ

কবিরাজ কাহিনি-২ ( শেষ পর্ব)

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৩/০৬/২০১২ - ৯:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কবিরাজ কাহিনি-১
শুয়ে পড়েছি যে যার বিছানায়। কিন্তু লাইট নিভাইনি তখনো। সাম্যের মাথায় চিন্তার ঝড় তখনো বয়ে যাচ্ছে, বুঝতে পারছি। আমার মাথাও থেমে নেই।


বিচার হতেই হবে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ০৩/০৬/২০১২ - ৫:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একজন মানুষের ছবি শৈশব থেকেই আমার মানসপটে খোদাই হয়ে আছে-পাতলা ধরনের মানুষটির মুখে এক চিলতে হাসি, নাকের নিচে সরু গোঁফ, মুখে বিনয়ী ভাব কিন্তু চোখ দুটো যেন আনন্দের জোয়ারে ভাসছে। মানুষটির হাত ভর্তি পুরস্কারের ট্রফি, সেগুলোর সংখ্যা এটি বেশী যে দুই হাতে আগলাতে যেন হিমসিম খাচ্ছেন তিনি। মলিন নিউজপ্রিন্টে ছাপা খবরের কাগজটি যেন প্রাণোচ্ছলতায় ভরে উঠেছে কেবল তার হাসিময় চোখ দুটোর জন্য। কে তিনি?


চরৈবেতি (চরে বেড়াই)

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: রবি, ০৩/০৬/২০১২ - ৩:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গগনে জমিছে মেঘ, হবে বরষা?
ল্যাবে একা বসে আছি, ছাতা ভরসা...


জানালার কাঁচে

ক্রেসিডা এর ছবি
লিখেছেন ক্রেসিডা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৩/০৬/২০১২ - ১১:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জানালার কাঁচে
----------------

জানালার ঘোলা কাঁচে দেখেছি গড়িয়ে পড়া জল
টুকরো নীলে

থোকা থোকা মেঘ;

দমকা হাওয়ায় ভেসে যায় মৌসুমী পাতারা
উড়ে যায় কবুতরের সাদা পালক

জানালার কাঁচে ঘোলা দেখেছি মুখে বিষন্ন চোখ

একটানা অবিরাম সবুজে ক্লান্ত হয়ে শুয়ে থাকা
পাথরের রাত।


আইভোরি কোস্টের দোজো সম্প্রদায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৩/০৬/২০১২ - ৮:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পশ্চিম আফ্রিকার একটি দেশ আইভোরি কোস্ট। দেশটির পূর্বে ঘানা, উত্তরে মালি ও বুরকিনা ফাসো, পশ্চিমে গিনি ও লাইবেরিয়া এবং দক্ষিণে আটলান্টিক মহাসাগর। প্রায় দুই কোটির সামান্য বেশী মানুষের এই দেশে ৬০ টিরও বেশী বিভিন্ন গোত্রের মানুষের বসবাস। কালো বর্ণের এসব মানুষের স্থান ও গোত্র ভেদে তাদের সংস্কৃতি ও ভাষা গত পার্থক্য থাকলেও একজন আগন্তুকের জন্য এটা বোঝা মুশকিল। আমার ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম ছিল না। প্রায় সবাই


শহরের নাম বানর ডিম

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: রবি, ০৩/০৬/২০১২ - ৪:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গঙ্গাতীরের উর্বর ভূমিতে একদল তুর্কী আর আফগান ঘোড়সওয়ার সবার পয়লা ইসলামের পতাকা হাতে হাজির হয়। তাদের তরুণ নেতার নাম ছিল মুহম্মদ বখতিয়ার, তার নেতৃত্বে সেই বাহিনী পথের সকল শহরপত্তন পায়ের তলায় মাড়িয়ে নির্দয়ভাবে এগোতে থাকে। বিহারের বৌদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস করে দেয় তারা, তীর্থশহর বেনারস জ্বালিয়ে দেয়া হয়। চলে লাগামছাড়া লুট। বাংলার নদীয়া শহরে এসে তারা ঘোড়ার সওদাগর সেজে ফট করে অন্দরে ঢুকে পড়ে, তারপর সহসাই কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগে প্রহরীদের কল্লা নামিয়ে দিতে দিতে রাজার অন্দরমহল পর্যন্ত পৌঁছে যায়। রাজামশাই মোটে ভাত খেতে বসেছিলেন, খবর শুনে তিনি দিলেন উল্টোদিকে ছুট! ছুটতে ছুটতে তিনি সেই যে কোন জঙ্গলে পালিয়ে গেলেন, আর তার কোন খবরই পাওয়া গেল না। ঐ থেকে বাংলায় তুর্কী আফগান মুসলিম শাসন শুরু হয়, যা টিকে ছিল পরবর্তী পাঁচশো বছরেরও বেশি।