কিছুদিন আগে এক বিদেশি বন্ধুকে আমাদের দেশের বিয়ে নিয়ে বয়ান দিচ্ছিলাম, ‘আমাদের দেশে বিয়ে হয় দুরকম, অ্যাফেয়ার ম্যারেজ আর এরেঞ্জড ম্যারেজ'।সে বলল 'দাড়াও দাড়াও, এরেঞ্জড ম্যারেজ এর কথা শুনেছি, ইন্ডিয়া’তেও বলে এরকম হয়, কিন্তু অ্যাফেয়ার ম্যারেজ কি জিনিস?' বললাম, ওই যে যেটা তোমরা কর।সে বলল, আমরা মোটেও অ্যাফেয়ার করে বিয়ে করিনা!
-তো কি কর?
–গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করি।
-ওই তো একই কথা…
আমাদের পীরগণ
"যাহার কোনো পীর নাই তাহার পীর শয়তান"।
[ডিসক্লেইমারঃ এই ব্লগ পাঠলব্ধ শিক্ষণের প্রয়োগে কাহারও ইন্টারভিউ ব্যার্থতার দায় ব্লগরব্লগরকের উপর বর্তাইবে না]
চাকরীর ইন্টারভিউ দেওয়া ও নেওয়ার খুচরো অভিজ্ঞতা (প্রথম পর্ব)
চাকরীর ইন্টারভিউ দেওয়া ও নেওয়ার খুচরো অভিজ্ঞতা (দ্বিতীয় পর্ব)
৮০ এর দশকের পর থেকে হলিউড যখন ব্যস্ত হয়ে উঠে মুলত প্রযুক্তি ভিত্তিক, মাফিয়া কিংবা চটুল চলচ্চিত্র নির্মাণে, ঠিক তখনো ইউরোপ, ইরান কিংবা ৩য় বিশ্বের দেশগুলোতে চলচ্চিত্রের মূল উপজীব্য মানবিক আবেগ আর সম্পর্কের উপাখ্যান। ব্রাজিলিয়ান ফিল্ম মেকার ওয়াল্টার স্যালেস এর তৈরি “সেন্ট্রাল ষ্টেশন” ব্রাজিলিয়ান ৯ বছরের অনাথ বালক জসুয়া আর রেলষ্টেশন এর চিঠি লেখিকা মধ্যবয়স্কা ডোরা এর সম্পর্কের পটভূমিতে তেমনি অদ্ভুদ সুন
(১)
সূর্যের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে বালিকা
ঠোঁটের আঁচড়ের দাগ মুছে ফেলে লিপস্টিকের ছোঁয়ায়,
এমন ই সে -
চুম্বনের আনুপাতিকতায় দ্রবীভূত হয় না হৃদয়;
চন্দ্রের গর্ভে শরীর লুকিয়ে
তাকিয়ে থাকে জলের শরীরে,
বিচ্ছিন্ন দেহের ক্লান্তি জড়িয়ে...
(২)
আমাদের নৈমিত্তিক ব্যাবহার্য জিনিসের আড়ালে
লুকিয়ে থাকে পাপ।
সবুজ অন্ধকারের গা বেয়ে নেমে আসে সাপ
লিকলিকে শরীর আলিঙ্গনে জড়ায়
"চাঁদের হাসি বাঁধ ভেঙেছে" খুব পছন্দের একটা গান আমার। যতবারই গাইতে যাই কেন যেন চোখে পানি চলে আসে।
হে পাঠক, নিচের শিম্পাঞ্জিশিশুর ছবিটা একবার ভালো করে দেখুন তো দেখি, অনেকটাই একটা ছোট্টখাট্ট শান্তশিষ্ট নম্রভদ্র কালোকোলো বাচ্চাছেলের মত (মানে ছুডুকালে আমি যেমন কিউট ছিলুম আরকি) মনে হয় কি না!
হুঁ হুঁ। তা এইবার বলেন দেখি, কেন এমন মিল?
মুক্তির মশাল জ্বালিয়ে দিয়ে গেছে ২৬ বছর বয়সী এক বিক্ষুব্ধ তিব্বতী তরুণ, জামপা ইয়েশি। (ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে, যন্তর-মন্তর এলাকায়) স্বাধীন তিব্বতের দাবিতে আগুনে আত্মাহুতি দিয়েছে সে| অগুনিত আত্মত্যাগের ভিড়ে আরেক ধাপ এগিয়ে গেছে সে, বেঁচে থাকা অসংখ্য মা
রবি মামা বেশ ত্যান্যা প্যাচাইন্যা আদমি ছিল।আমার বর্তমান নৈতিক অধগতিতে এই বুড়া মিয়ার ভালো হাত আছে।
ব্যাপারটা খুইল্যা বলি, আমার বৌ দিনে ২৫ ঘন্টাই রবীন্দ্রনাথ শুনে, সুতরাং আমার ও শুনতে হয়। শুনতে যাইয়্যা দেখি মামু তু পুরা মাল।
নিচের গানটার কথাই ধরেন- "তুমি সুখ যদি নাহি পাও,/ যাও, সুখের সন্ধানে যাও,"
তারপর ধরেন, "ভালোবেসে যদি সুখ নাহি, তবে কেন এ মিছে দুরাশা"
হাঁটতে হাঁটতে বাঁশঝাড়ের বাঁকটাও পাড় হয়ে গেলেন টুকুনের বাবা । ঐ তো লিচু গাছটা দেখা যাচ্ছে । তিনি যেন স্পষ্ট দেখা পাচ্ছেন টুকুন দোল খাচ্ছে দোলনায় । তেমন বিশেষ কিছু নয়- পাঁটের দড়ি গাছের ডালে বেঁধে ঝুলিয়ে দেয়া আর এতেই কী খুশি ছেলেটা । সকাল-বিকাল দোল খাওয়া । লেখাপড়া ওখানে- ভাত খাওয়া ওখানে- পারলে ঘুমও ওখানে । মন্তু একবার ঘুমে ঢুলে পরতে দেখে দৌড়ে গিয়ে ধরেছিল ।