সাদা চামড়ার ভিনদেশী মানেই সুপিরিওর বা প্রভু না
আমার খুব কাছের বন্ধুদের মিস করছি কয়েকদিন ধরে। কারো সাথেই আমার এখনকার পার্থিব দূরুত্ব হাজার কিলোমিটারের কম না। লেখাটা তাদের জন্য। আজকাল চিঠি লেখার চল উঠেই গেছে। তবু আমার মাঝে মাঝে চিঠি লিখতে ইচ্ছা হয়। সেই ইচ্ছাটাও একটা অনুঘটক।
কল্যাণীয়াসু,
বর্তমান পরিস্থিতিতে এই গানটি সুরে বাঁধতে মঞ্চায়। আছেন কি কোনো গুণিজন?
হাওয়ায় উড়ছে দেখো মাছের বহর
পাখিরা করছে খেলা জলের ভেতর
খেয়ে আস্ত চাঁদ এক দামড়া বাছুর
রসনা সুখেতে আজ তুলছে ঢেকুর।।
বানরের গলেতে পরিয়ে মালা
অন্ধ সে হৃদয়টা করো উজালা
যদিবা চাড়ালে বাঁধে গানে মিঠে সুর
আমি কেন লড়বো সে সুরেতে অসুর।।
অমাবশ্যাতে যদি চন্দ্রগ্রহণ
পূর্ণিমা তারে কি করবে বারণ
পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে পাগল আমার মন নেচে ওঠে......
১.
ঝাকানাকা থমথমে মুখে গম্ভীর গলায় বললেন, "ক্রাইম সিনের এই দশা কেন?"
কিংকু চৌধারি কাঁচুমাচু মুখে বললেন, "আমার কিছু করার ছিলো না স্যার। ফোন পেয়ে আমরা অকুস্থলে এসে দেখি এই অবস্থা।"
ঝাকানাকা ঘরের চারপাশটা চোখ বুলিয়ে দেখে বললেন, "আপনাদের কে ফোন করলো?"
কিংকু চৌধারি বললেন, "সাংবাদিক শা ভা মোমেন স্যার।"
ঝাকানাকা বললেন, "সে এ খবর কার কাছ থেকে পেলো?"
আমার বয়স তোমাদের চাইতে অনেক কম! কিন্তু আমার এই ছয় মাসের জীবনে আমি যা দেখেছি তোমাদের অনেকে এখনও তা কল্পনাই করতে পারবে না। গত দুইদিন ধরে এমনিই বসে আছি। কোন কাজ নাই। এই একঘেঁয়ে বৃষ্টির দিনে ভাবলাম ডায়েরীর কিছু পাতা তোমাদের সাথে শেয়ার করি।
১৭ . ১২ . ২০১১
অনেকেই পারেন খুব সাধারণ জিনিস থেকে অসাধারণ কিছু আইডিয়া বের করে ফেলতে। ম্যাসাচুসেটসের বাসিন্দা এলেক্স জ্যারেট তেমন একজন মানুষ। জিপিএস বা গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম আমরা অনেকেই ব্যবহার করি- আমাদের গাড়িতে বা ফোন বা অনেকের ঘড়িতেই এই জিপিএস আছে। কিন্তু আমরা কেউ হয়তো এটা নিয়ে কখনো তেমন ভাবিনি। এলেক্সের হাতে ১৯৯৬ সালে যখন এই জিপিএস যন্ত্র এলো তখন তার মাথায় আসলো এক
হঠাৎ পথে বৃষ্টি শুরু
সংগে তো নাই ছাতা,
আকাশ কালো, মেঘ যে বড়
কেমনে বাঁচাই মাথা।।
রিক্সা কোথায়, মরছি খুঁজে
নাই যে কোনও খালি,
নাইছে সাথে, কেবল কেনা
ডিম যে কয়েক হালি।।