এমন দিনে-১
সারারাত ধরে বৃষ্টির গান। একই তালে, একই লয়ে। এতটুকু বিরক্তি আসে না। রাতের নিশ্ছিদ্র ঘুমের জন্য বর্ষা সঙ্গীতের চেয়ে ভালো কিছু নেই। বর্ষার গানে কিছু একটা আছে, কী যেন এক অপার্থিব সুর বাজতে বাজতে প্রবল ঘুম ডেকে আনে, চোখ মুদে আসে বালিশে মাথা রাখামাত্রই। ঘুমের অতলে ডুবে যেতে যেতেও সেই সুরের রেশ কাটে না।
এই সময়ের সবচে ভয়ঙ্কর তথ্য হচ্ছে কীভাবে একটি মিউট্যান্ট H5N1 ভাইরাস বানিয়ে ফেলা যায়। যেটা্ বাতাসের মাধ্যমে সংক্রামিত হয়ে দুনিয়াকে একেবারে নরক বানিয়ে দিতে পারে! কিন্তু সেই রেসিপি দেয়ার আগে ভাইরাস এবং ভাইরাসের সংক্রমণ বিষয়ক একটুখানি তথ্য দিয় শুরু করি। এই তথ্যটুকু জানা থাকলে এই লেখাটি বুঝতে সুবিধা হবে বলে মনে হয়।
ভাইরাস কী?
- ভাইরাস শব্দটির মানে হচ্ছে বিষ। প্রোটিনের ঠোঙায় মুড়ে রাখা কিছু জেনেটিক পদার্থ (ডিএনএ অথবা আরএনএ) ভাইরাস তৈরি করে। ভাইরাস নিজে প্রাণ নয়। কিন্তু সে প্রাণিকোষের উপাদান ব্যবহার করে নতুন ভাইরাস তৈরি করতে পারে।
ভাইরাস মাত্রই কি সংক্রামক?
- হ্যাঁ। ভাইরাস নিজে নিজে বংশবিস্তার করতে (নিজেকে সংখ্যায় বাড়িয়ে নিতে) পারেনা। নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতেই তাকে সংক্রামক হতে হয়।
ইংল্যান্ডের উত্তরের গ্রামগুলোতে গবাদি পশু চরে বেড়ানোর জন্য নির্দিষ্ট স্থান থাকত - যা ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত - অর্থাৎ কমন প্রপার্টি। নিজের স্বার্থের কথা ভেবে সব মালিকই চাইত আরও বেশী করে গবাদি পশু চারণ করে বেশী লাভের টাকা ঘরে তুলতে, স্বভাবতই নিজেদের জমি ব্যবহার না করে ওই কমন-প্রপার্টিই ব্যবহৃত হত চারণের জন্য। কিন্তু একসময় দেখা দিল বিপর্যয়, ঘাস গজানোর তুলনায় গবাদি পশুর খেয়ে ফেলার হার বেড়ে গেল, ফলে গবাদি পশুর খাওয়ার জায়গা ফুরোলো। এই থট-এক্সারসাইজ থেকেই একটা সুন্দর তত্ত্বের উদ্ভব। ট্র্যাজেডি অব কমনস শেক্সপিয়ারের লেখা আরেকটি উপন্যাস নয়, বরং একটি তত্ত্ব যার প্রভাব বর্তমান পৃথিবীতে হরহামেশাই চোখে পড়ে।
প্রথম থেকেই সচলায়তনে অভ্যন্তরীণ একটি পোস্ট কাউন্টার বা স্ট্যাটিকস গণনার মডিউল ছিলো। এই মডিউলটি প্রচুর ডেটা তৈরী করত বলে সচলায়তনের ডেটাবেইজ পার্ফমেন্সে প্রভাব ফেলে। গতি বাড়াতে গিয়ে এই মডিউলটি এক সময় বন্ধ করা হয়।
ট্রাভিসকে দেখে আমার হিংসা হয়। নিউয়র্কের মনোরম মনোটোনাস লাইফে তার জীবন যখন বিষিয়ে উঠেছে, তখন সে দুদিন আগে পরিচয় হওয়া এক কিশোরী পতিতাকে দালালদের খপ্পর থেকে বাঁচানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এমন না যে, সে মেয়েটার প্রেমে পড়েছে। তার প্রেম তো অন্য কেউ, অন্য কোনখানে।
বাঙালিকে রেসিস্ট বলে গালি দিলে সবার আগে গালিটা এসে পড়ে নিজের উপর, আমি নিজেই যে বাংলায় কথা বলি।তারপরও প্রশ্নটা মনে আসে, ‘বাঙালির চেয়ে বড় রেসিস্ট পৃথিবীতে আর কারা আছে?’ নিজেরাই আমরা সবসময় বলি, বাঙালি একটা পরনিন্দাকারী জাতি। পরনিন্দাটা আসলে ঠিক নিন্দা নয়, অনেকাংশেই ঘৃণা।রেসিজমের অনেক প্রকারভেদ আছে; গায়ের রঙের প্রতি ঘৃণা, চেহারার ভিন্নতার প্রতি ঘৃণা, ভাষার পার্থক্যের জন্য ঘৃণা, ধর্মীয় বা সাংস্
1… লেখক সুইজারল্যান্ড এ থাকেন। দেশে বিদেশে তার ভক্তের অভাব নেই। ফেসবুকে বন্ধুসংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ১০ হাজার। তিনি যাই লিখেন তাই হিট। সমাজের চোখে উনি উঁচু মানের একজন সমাজসেবক।দারুণ লেখক। আর অসাধারণ একজন মানুষ। ভক্তদের জন্য কিনা করেন তিনি।এইতো গত সপ্তাহেই তার ৪ জন ভক্তকে একটি করে নাইকন ডি- ৬০ কিনে দিয়েছেন লেখক। কিনে আবার পাঠিয়েও দিয়েছেন। নিজ দায়িত্বে। কি উদার আমাদের লেখক!