আমাদের কয়েকজন অতিথি সম্প্রতি মন্তব্য করতে গিয়ে ক্যাপচার সম্মুখীন হন। সমস্যা হচ্ছে উল্লেখিত ক্যাপচা মন্তব্যকারীকে প্রদর্শন করা হয়নি।
সমস্যাটি সমাধাণের জন্য ক্যাপচার অপশনটি বন্ধ রাখা হয়েছে। এরপরও যদি কোনো অতিথি মন্তব্য হারিয়ে যাওয়া কিংবা ক্যাপচা সংক্রান্ত কোনো সমস্যায় পড়ে থাকেন তাহলে আমাদের জানাতে ভুলবেন না।
ব্যানারশিল্পীদের কাছ থেকে অপূর্ব সব ব্যানারে প্রতিদিন সজ্জিত থাকতে চায় সচলায়তন। সচলায়তনে যে কেউ ব্যানার পাঠাতে পারেন। টেক্সটে সচলায়তনের নাম আর শ্লোগান [চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির] রাখতে হবে ব্যানারে, তবে শ্লোগানটা ঐচ্ছিক, আবশ্যিক নয়। আকার ৯৬৫x১৫০ পিক্সেল। ফাইল সাইজ ৫০ থেকে ১০০ কিলোবাইটের মধ্যে। ইমেইল করে দিন banner এট সচলায়তন ডট com বা contact এট সচলায়তন ডট com।
বিবর্তন বেশ মজার একটা বিষয়। আমি বিবর্তন নিয়ে পড়তে ভালো পাই, নানা বই, তথ্য কিংবা তথ্যচিত্র যখনই হাতের কাছে পাই সংগ্রহে রাখি। তাই সচলের প্রথম দিকে সাহস করে লিখেই ফেলেছিলাম "বিবর্তন সম্পর্কে ১০টি প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা এবং তার উত্তর" লেখাটি। এরপরে কিছু হাউকাউ এর পরে ভাবলাম, এই বিষয়ে একটা ধারাবাহিক লেখা নামানো যাক। কিন্ত মানুষ যা ভাবে তা কি আর হয়!
নতুন পড়া বইটা শেষ করে কিছুক্ষণ থম ধরে বসে ভাবছিলাম,
এই ছোট লেখাটাকেও লোকে বই বলে!
বইয়ের নাম ‘Plato and a Platypus walk into a bar.’
আহা, অআকখ না, আজকের পর্ব হচ্ছে বর্ণ মানে রঙ নিয়ে। সাজগোজ করে রঙচঙ কেন বাড়ানো হয়, তা একটু যেমন বুঝব, তেমনই, ভেরি ইম্পর্টেন্ট, আমরা দেখব কেন বাঙালি পাত্রপক্ষ কেবলি ফর্সা মেয়ে খোঁজে...
রঙের কথায়, একটা সহজ পরীক্ষা দিয়েই ব্যাপারটা শুরু করা যাক। উপরের ছবিটা দেখছেন? একেকটা শব্দ একেকটা রঙের। রঙগুলোর নাম ঝটপট বলে ফেলুন তো দেখি!
নিবিড় জলের তলে নিবিড় চাঁদের ছায়া; নেমে যাই, হয়তো গিয়েছিও-বহুকাল আগে
জলে কি নেমেছিলাম, কতটুকু নেমেছিলাম?
ঢেউ কি এসে আমার পায়ের পাতা ছুঁয়েছিল-কতটা তাকে বুঝেছিলাম আমি-
আর এখন কি আমি সেই জলের মধ্যেকার নৌকাটির কথা মনে করে বিষন্ন হয়ে বসে থাকি--
কতটা বিষন্ন হই-
জীবন থেকে সেই অস্থির নৌকা কতটা তরল মুছে নেয়?
আমি তো এসব প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আসার জন্যে কারো অপেক্ষা আর করিনা আজকাল!
এক।
বলুন তো, মানুষের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ কোনটি? সমাজ বিজ্ঞানীরা মানুষের মৌলিক অধিকারের তালিকা যা দিয়ে থাকেন, তা এই রকমঃ "খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা, বিনোদন, ..."! ছোট বেলায় সমাজ-বিজ্ঞান বইতে আর বিভিন্ন রচনায় এইসব মুখস্থ করে উগড়ে দিয়েছি। কখনও ভেবে দেখিনি আসলে মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলো কী রকম! আবার, কবিদের কাছে যানঃ "জোটে যদি মোটে একটি পয়সা, খাদ্য কিনিও ক্ষুধার লাগি। দু'টি যদি জোটে, তবে অর্ধেকে, ফুল কিনে নিও হে অনুরাগী"! কবিদের কথা মোটেও বিশ্বাস করবেন না। তারা সবসময় সব আজেবাজে জিনিস ঢেকে রাখেন; রোমান্টিকতার জোশে তারা তিলকে মিল্কি ওয়ে বানিয়ে ফেলেন। যুগে যুগে কবিরা মানবসমাজের মেক-আপ কিংবা ফটোশপ হিসেবে কাজ করেনঃ মেক-আপ বা ফটোশপ আবিষ্কারের আগে, তারাই ছিলেন আমাদের সৌন্দর্যের তৃষ্ণার একমাত্র সাপ্লায়ার। বনলতা সেনকে নিয়ে যতই রোমান্টিসিজম করুন, বাস্তব জীবনে উনাকে সামনে পেলে আপনি দ্বিতীয়বার ফিরে না ও তাকাতে পারেন। আর তাছাড়া বাস্তবে ঐ এক পয়সা দিয়ে আপনি একটি ধুলিকণাও কিনতে পারবেন না, খাদ্য তো দূরের কথা! এক পয়সা এখন এন্টিক জিনিস; জাদুঘরের সামগ্রী হিসেবে বিক্রি করলে হয়তো একটি ধূলিকণা জুটলেও জুটতে পারে। সেইজন্যই আমার বাস্তববাদী সুকান্তকে খুব পছন্দ, "পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি!"
আদম মিষ্টান্নের হাঁড়িটি বিজ্ঞানিলের হস্তে ধরাইয়া দিয়া সুমধুর স্বরে কহিল, মিষ্টান্ন মিতরে জনা।
বিজ্ঞানিল তাহার রশ্মি নির্মিত বস্ত্রখণ্ডের পকেট হইতে কী একটি যন্ত্র বাহির করিয়া মিষ্টান্নের হাঁড়ির শালপাতার আবরণ সরাইয়া মিষ্টির গুণাগুণ পরীক্ষা করিয়া হাসিমুখে কহিল, আদম যে! কেমন আছ বন্ধু?
রঙিন খামে সাদা কালো চিঠি
“দিল্লী কা লাড্ডু” না খেয়ে পস্তাতে ষোলোর উপর বত্রিশ আনা রাজী ছিলাম আমি। এখনো ঐ সময়ের ঐ সঠিক উপলব্ধির জন্য নিজেকে “বিশিষ্ট জ্ঞানী” মনে করি। চঞ্চল যৌবনেও আমি দিব্য চোখে আমার বিবাহিত ভবিষ্যৎ কিভাবে যে দেখতে পেতাম তা মহান বিধাতাই জানেন। জ্ঞানী-ই ছিলাম বটে (এখন রেজিসটারড বেকুব)। পড়াশোনার ঘেরাটোপ শেষ করে করে একটা বড় নামকরা কোম্পানিতে মোটামুটি বেতনের চাকরী আমাকে আরও অনেক যুবার মত “এবার শুভ কাজ টা করার