ঠিক দশ বছর আগে, এক নয়, দুই নয় এমনকি তিনও নয়, ঠিক দশ দশটি বছর আগে আমার আগমন ঘটেছিল মর্ত্যের অন্য প্রান্তে। বাংলাদেশ বিমানে চেপে কোলকাতা, সেই স্মৃতি আর মনে করতে ইচ্ছে করে না কখনো- বাবার সাথে শেষ দেখা হয়েছিল ঢাকার বিমানবন্দরে- সাথে ছিল পরিবারের সবাই। কোলকাতা থেকে দিল্লী, সেখানে ভিসা নিয়ে ধস্তাধস্তি শেষ করে বাংলাদেশের মানুষ হবার জন্য প্রাপ্য হয়রানির কয়েকটা জঘন্য দিন পার করে এরোফ্লটে চেপে মস্কো
২য় পর্ব
তিনরাত পর মৃত্যু হয় বুঢঢা মেজরের। ফলবাগানের এক প্রত্যন্ত কোণে কবর হয় তার।
চন্দন যদি সেই মুহূর্তে কিছু না বলে অন্যান্য সময়ের মতো চুপ করে থাকতো ,তাহলে হয়তো এখন এই রাতে অফিস থেকে ফিরে তাকে শুকনো মুড়ি চিবোতে হতো না। গতকাল ছিল ছুটির দিন। ছুটির দিনে রূপা সাধারণত ওর মার বাসায় থাকে। বেছে বেছে গতকালই কেন জানি ও ওর মার বাসায় যায়নি। সারাদিন ঘরের সব জিনিসপত্রকে একবার উত্তরমুখী করেছে তো আরেকবার দক্ষিণমুখী করেছে। কোনো জিনিসপত্র একই ডেকোরেশনে টানা একমাসের বেশি থাকতে পারেনা । এগুলোর চি
১
বিষয়টা নতুন না। সাইকেল চালানোর প্রথম দিন থেকেই বিষয়টা টের পাচ্ছি।
সাইকেল জিনিসটাও যথেষ্ট পরিমাণে সামাজিক মর্যাদা বহন করে। অন্তত মানুষের ব্যবহারে তাই বোঝা যায়।
সাইকেল হাতে খড়ি যদিও ছোটবেলায়, প্রাধান সড়কে সাইকেল চালানোটা তখনও অকল্পনীয় এক বিষয়। বালক বয়সের শেষের দিকে দেবব্রতের সাইকেলটা কিছুদিন মাঠে চালিয়েছিলাম, তাও স্কুল ছুটির পর ৫-১০ মিনিট।
মুভাম্বা আর লুয়েম্বা ছিলো দুই যমজ ভাই, একদম একরকম দেখতে। একসাথে খেলাধূলা আর শিক্ষাদীক্ষা করে বড় হচ্ছিলো তারা। দুইজনে একরকম দেখতে হলে কী হয়, দুইজনের ভাগ্যচক্র ছিলো আলাদা। জন্মের পরে নামকরণের সময় তাদের ভাগ্যচক্র গণনা করেছিলো যে গুণিন, সে তাদের দুই ভাইয়ের গলায় পরিয়ে দিলো দুইরকম দুইখান লকেট, তার ভিতরে রইলো যার যার ভাগ্যচিহ্ন।
ছবি দেখে নিশ্চয় খুব অবাক হয়েছেন? ভাবছেন রাজা বাবুর কি মাথা নষ্ট হয়ে গেল?
শেষ পর্যন্ত ব্লগে শিশ্নের ছবি পোস্ট করল?
কোনদিন ব্লগ লিখিনি। সুপ্রিয় অনার্য সঙ্গীত এর আইডিয়ায় আর ফাঁকিবাজ তালিকা থেকে নিজের নাম কাটার বুদ্ধিদাতা হিমুর পরামর্শে এই আমার ঐতিহাসিক (!!) ব্লগ - জীবনে কোনদিন এত বাংলা অক্ষর টাইপ করিনি - এতদিনে টের পেলাম লেখা কি জিনিস জগত এর সমস্ত লেখকদের প্রতি আরো শ্রদ্ধা বেড়ে গেল !
সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্যানারগুলো নিয়ে তাদের মন্তব্যের জন্য - অনেক অণুপ্রেরণার জন্য।
কৃতজ্ঞতা। শুভেচ্ছা।
*ব্লগটি আপডেট হতে পারে
*নতুন ব্যানার এর আইডিয়া মন্তব্যে দিলে কৃতজ্ঞ থাকব
---------------------------------------------------------------
এয়োদশ সংশোধনী আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল করে উচ্চ আদালতের রায় পূর্ণাঙ্গ আকারে প্রকাশিত হল। এর অর্থ হল বহুল আলোচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর থাকছে না। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে আগামী দুটি সাধারণ নির্বাচন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে হতে বাধা নেই। তবে কেবল নির্বাচিত সংসদ সদস্যেরাই সেই সরকারে থাকতে পারেন।
মুখবন্ধ
১৯৬২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর তৎকালীন জাতীয় শিক্ষানীতি বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে মোস্তফা, বাবুল ও ওয়াজিউল্লাহ নিহত হন। আহত হন আরও অনেক শিক্ষার্থী, সাধারণ মানুষ। তখন থেকে এই দিনটি ‘শিক্ষা দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। দিবসটি বাংলাদেশে জাতীয়ভাবে স্বীকৃত না হলেও শিক্ষা-আন্দোলন এবং শিক্ষা-রাজনীতির সঙ্গে যারা যুক্ত, তারা শ্রদ্ধাভরে এই দিনটি পালন করেন। এই দিনের আরেকটি উল্লেখযোগ্য তাৎপর্য হলো, ১৯৬২-এর আন্দোলনের চেতনায় পরবর্তী সময়ে ১৯৬৪ সালের হামুদুর রহমান কমিশনের শিক্ষানীতি এবং ১৯৬৯ সালের এয়ার মার্শাল নূর খানের শিক্ষানীতিও তৎকালীন পাকিস্তান সরকার বাতিল করতে বাধ্য হয়।