১।
ঘরের ভিতরে স্নিগ্ধ অন্ধকার। শোঁ শোঁ করে ফ্যান ঘুরছে। বাইরে তপতপে গ্রীষ্ম দুপুর। ইস্কুলে গরমের ছুটি। পুবের ঘরের খাটে মা ঘুমায় ছোটো ভাইটাকে বুকের কাছে নিয়ে, এই মাঝের ঘরে ঠাকুমার পাশে আমি, মাঝের খোলা দরজা দিয়ে ওঘরের হাওয়া এঘরে আসে, এঘরের হাওয়া ওঘরে যায়। কোণের বন্ধ জানালার সরু সরু সূক্ষ্ম রেখা ধরে কেমন আলোছায়ার জাফরি পড়েছে!
মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধ্বংসকারী (Human Immunodeficiency Virus) ভাইরাস, এইচআইভি-র প্রতিষেধক এখন আমাদের হাতের নাগালে! এইচআইভি-র হাত বেঁধে দেয়ার দড়ি (পড়ুন এন্টিবডি) এতদিন তৈরী হতো টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং বা সেল কালচারে। খরচ সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে।
[justify]
------------------------------------------------------
সচলে ধারাবাহিক লিখতে গিয়ে ছাদে তুলে মই কেড়ে নেয়ার গল্প অনেক পড়েছি। তবে আমার মত এতো বেশিদিন কেউ মই আটকে রেখেছেন কিনা সে খবর অবশ্য নেয়া হয়নি। চরম উদাসদা এতো করে শেখানোর পরেও উপুত হওয়াটা এখনো ঠিকমত রপ্ত করে উঠতে পারিনি তাই এই হাল। সে যাই হোক, ইলা মিত্রকে নিয়ে লেখাটা এতোদিন আটকে রাখার জন্য সত্যিই দুঃখ প্রকাশ করছি। চলুন তাহলে আবার শুরু করি এই ব
ক্যারোলিন আমেরিকার একটা শহরের স্কুল চেইনের খাদ্য নিয়ন্ত্রনের প্রধাণ। তার দায়িত্বে সেই শহরে প্রায় একশটা স্কুলের টিফিন নিয়ন্ত্রিত হয়। এক সন্ধ্যায় আড্ডার সময় তার পরিসংখ্যানে পারদর্শী বন্ধু , একটি খাবার বিক্রেতা প্রতিষ্টানের হর্তাকর্তা অ্যাডাম আর সে একটা পরীক্ষা করবে বলে স্থির করল। স্কুলের ক্যাফে গুলোতে খাবারের তালিকা ঠিক রেখে কেবল খাবারের পরিদর্শনে অদল বদল করলে কি হয়, সেটা দেখবে। ক্যারোলিন তা
তোমাকে লুকাবো না, তার চেয়ে ঢের ভালো যদি জেনে যাও।
লুকাবার কিছুই নেই অপর্ণা,
যেমনটা শাড়ির দেয়াল লুকায় না তোমার ঘ্রাণ
কিংবা আমার পশুত্ব - লোভী অভিমান।
[justify]
।।১।।
এক সময়ে ডায়েরি লিখতাম। সে অনেক অনেক দিন আগের কথা। ঢাকা শহরে তখন আকাশ ছোঁয়া বাড়িঘর ছিল না। মানুষজন দোতালার ছাদে উঠেই আকাশ স্পর্শ করতে পারতো। ডিজুস ছিল না, হিন্দি মেগাসিরিয়াল ছিল না, শপিং মল ছিল না, টি-২০ ছিল না, ইন্টারনেট ছিল না – বলা যায় আমরা তখন সর্বহারা ছিলাম। সেই সময়ে রাতে ঘরে ফিরে একটা সিগারেট ধরিয়ে মুখের উপর গল্পের বই নিয়ে শুয়ে থাকা ছাড়া আর তেমন কোনো বিনোদন আমরা আবিষ্কার করতে পারিনি।
অনন্ত জলিলের পরের ছবির শেষ দৃশ্যঃ তার বন্দুকে গুলি এক কিন্তু শত্রু দুই। এক নম্বর শত্রু ইউটিউবে ভিডিও আপ্লোডকারি আর অন্যজন সুজন চৌধুরী, যে কিনা তার ভুরিওলা কার্টুন একেছিল। এখন যদি সে একগুলিতে দুই শত্রুকে খতম করতে চায় তাইলে তার রজনিকান্তের বলাকা ব্লেড থিওরি ছাড়া উপায় নাই!!