বাঙালি তুই ভীষণ পাজি, দাম দিলি না গোলাপির...
নিন্দা করলি স্বামীর নামে, বুঝলি না তার পোলা পীর!
কোপা শামসু খোঁপাটা তার, ভুরুটা কী মিহি রে--
লাইক দ্যাস নাই? তাইলে এবার করগা জবাবদিহি রে!
গোস্তনিটোল দোস্তরা তার আলবাঁদরের চরম টিম,
নরম সোহাগ না দিয়া তুই ঠাইসা দিলি গরম ডিম?
স্বগগে বসে কাঁদছে মেজর, সঙ্গে কাঁদে জানজুয়া,
ক্যামনে ভাবিস তুই গোলাপির এই যৌবন-মান জুয়া?
সকল যুদ্ধপরাধের বিচারই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমুলক, তবে প্রচলিত অর্থে নয় । স্বৈরশাসন, ধর্মান্ধতা, বর্নবাদের রাজনৈতিক আদর্শকে আস্তাকুড়ে ছুড়ে ফেলে নতুন আদর্শ গ্রহন করে নেয়ার অর্থে । যুদ্ধপরাধ/মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযুক্ত ব্যক্তিরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই স্বৈরশাসক কিংবা কোন মৌলবাদী/বর্ণবাদী রাজনৈতিক আদর্শের অনুসারী । ভ্রষ্ট রাজনৈতিক আদর্শ বাস্তবায়নে জঘন্যতম কাজ করতেও তাদের বাধে না । তাদের পতনের সাথে সাথে পতন হয় তাদের রাজনৈতিক আদর্শেরও । ব্যক্তির সাথে সাথে বিচারের মুখোমুখি হয় ব্যক্তির রাজনৈতিক আদর্শও । আর তাই বিচার প্রক্রিয়াটাও হতে হয় দৃষ্টান্তমুলক ।
ক্লান্ত সময়ে যখন সময়হীন কথাফুল ঝরে-
অনাবীল আনন্দে উড়ে বেড়াই তারা গুনে-
ডিফারেন্সিয়েটেড ইন্টিগ্রশানে ভাঙে ছাদ
পলিস্তারার কণায় কণায় মেঘাচ্ছন্ন আর্তনাদ-
চোখের জ্বালায় মন-আধারে বৃষ্টিবিলাসী কে!