এবার বরং একটা পাহাড়ী গ্রামের গল্প হয়ে যাক। ভয়ংকর নিস্তব্ধ। শুধু হাওয়ার শনশন, শুকনো পাতা মচমচ অথবা দুএকটা পাখি টাখি অথবা শুধুই শব্দহীনতা। আর? কপাল ভালো থাকলে দরজা খুললেই কাঞ্চনজঙ্ঘার মায়াবী মাদকতা, আর কপাল খারাপ থাকলে মেঘ কুয়াশার হুটোপুটি, পাহাড়ের গা-বেয়ে পাইন বনের সারি, সেখানে কুয়াশার পিছু ধাওয়া...
দেশ সবেমাত্র স্বাধীন হয়েছে, চারদিকে দাঙ্গা তখনও থামেনি। এইতো সেদিন একটা ট্রেন কলকাতা যাবার পথে পুড়িয়ে দেয়া হলো কুষ্টিয়াতে। সবাই বললো এটা মুসলিম লীগের ছেলেপেলেদের কাজ, কিন্তু এটাতো মানুষেরই কাজ। এরই মাঝে একদিন ঘটা করে পাকিস্তানকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হলো। পুরো ভারতবর্ষে তখন স্বাধীনতা উল্লাসে মত্ত, দাঙ্গার দিকে ফিরে তাকানোর সময় সরকারের কোথায়?
অথচ ব্লগিংটাই করতে চেয়েছিলাম।
ছবি তুলি আর এর বদৌলতে ঘুরাঘুরি করা হয়। পুরান ঢাকার রাস্তায় ছবি তুলে কাটছে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের বেশিরভাগ সময়। অনেক দিন ধরেই ভাবছি দেশের বাহিরে ছবি তুলতে যাব।অবশেষে অনেক দিনের জমানো কিছু সম্বল আর কিছু ধার করে গেল অক্টোবর এ পাড়ি দিলাম নেপালের পথ। এখানে থাকছে কাঠমান্ডু এ তোলা ছবি।ভক্তপুর আর পোখারাতে তোলা ছবি গুলো জমানো থাকলো অন্যকোন সময়ের জন্য।
[justify]আমাদের গ্রামটি’র নাম ছিল চৈতন্যপুর, সুহৃদ ছিল তার নদীটি’র নাম; দুই ধারে আনমনা কাশবন, তারপর একাকিনী ফাঁকা মাঠ নিকনো সবুজে ঢেউ। এলোমেলো পাড়া ছিল, আরও ছিল পাড়াদের ঘর-বাড়ী- মানুষের নাম। পাখীটির নাম ছিল সুজলা, সুফলা ডানায় তার ভিড় করে মিশেছিল দেহাতী শস্যের শরীর, ঘরণীর আরও ছিল গোলা!