[justify]আরো কিছু বাঙালি মরতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের মাটিতেই। অবরোধ নাম দিয়ে পিকেটিংয়ের অন্তরালে।
একটু আগে এক বন্ধুবরের কমেন্টে জানতে পারলাম শাফিন আহমেদ পারমানেন্টলি ইউ.এস.এ-তে শিফট্ করেছেন। তথ্যটি যাচাই করার সুযোগ পাইনি বা যাচাই করিনি। সত্য হতে পারেও আবার মিথ্যেও হতে পারে। যদি সত্যি হয়ে থাকে তাহলে ব্যাপারটা আমাদের জন্য দুঃখজনক ও লজ্জার!
বই পড়ুয়া শুনলেই সবাই ভাবে খুব বোদ্ধা কেউ, মানে অনেক ভাল ভাল বই পড়বে, অনেক জ্ঞানী গুনি হবে, চট করে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিবে। তাই নিজেকে বই পড়ুয়া দাবি করতে একটু ভয়ই লাগে, কে আবার কি প্রশ্ন করে বসে আর আমি হা করে তাকিয়ে থেকে নিজের সম্মান খোয়াই। আর ফেসবুকের বই পড়ুয়া গ্রুপের কল্যাণে এখন কেন যেন নিজেকে বই পড়ুয়া দাবি করার সাহসই হয় না ( মানুষ এত বইও পড়তে নাকি পারে!
মানুষ মুছে গেলে অসহায় লাগে -
জানি চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়, তারপরও চলে যাওয়া মানে প্রস্থানই। যতই মনে করি জলন্ত স্মৃতিগুলো, ঝরে যাওয়া বন্ধুটি ফিরে আসবে না, মুছে গেছে সে চিরতরে আমাদের জীবনপ্রবাহ থেকে। একদিন তো আমরাও চলে যাব চিরবিদায়ের পথে, খানিক আগে আর পরে, এই-ই যা।
ডিসক্লেইমার: কোনো অনলাইন অফলাইনে থাকা যুবক-প্রৌঢ়-বৃদ্ধের সাথে মিল অনভিপ্রেত কাকতাল মাত্র।
ডাউন মেজাজ গাউন গায়ে ফুঁপিয়ে কন কত্তা
আলমারিতে বন্দুকাছে, করুম আত্মহত্যা !
ওদিক দিয়ে পেপার দেখি
শোবিজপাড়ায় বেপার এ কী
একই দিনে নায়িকা এক হলেন অন্তসত্ত্বা !
[i](মনমাঝিকে ধন্যবাদ, তাঁর ভূতাণুগল্প আমাকে বেশ ভাবিয়েছে এবং একটু করিৎকর্মা করে তুলেছে। তবে ভাবতে গিয়ে আর লাইনে থাকতে পারলুম না। মনের ভেতরে যে মন-মাঝি আছে, সে ব্যাটা ঠপাস ঠপাস বৈঠা মেরে নৌকা অন্যদিকে নিয়ে গেল। লিখে ফেললাম কটা ভূতাণুরঙ্গল্প। মানে সিরিকাস ভূতের গল্পের প্ল্যাটফরম থেকে আলটপকা রসিকতায় এসে পড়া আর কি!
রাত অনেক। ওতাকু বাড়ি ফিরছিলো। কিয়োতো'য়, রাস্তার এক পাশে তার বাড়ি। এখনো অনেক দূরের পথ। সারাটা শহর কবরের মত নিশ্চুপ হয়ে আছে।
কিইয়ো কি এখনো অপেক্ষা করে আছে বাড়িতে?