কতবার ভেবেছি কিছু লিখি কিন্তু লেখা হয়নি। সেই কাগজ কলমের সময় থেকে আজ এই কিবোর্ডে লেখার যুগে এসেও অনেকবার লেখা শুরু করেও কোন লেখা শেষ করতে পারিনি। কখনো দুই লাইন কখনো দুই অনুচ্ছেদ এর বেশী গাড়ি চলেনি। কতবারই তো ভেবেছি লিখিনা সেই মুরুব্বীর সাইকেল থেকে আখ (কুইশুর) নিয়ে ভো-দৌড়ের কথা কিংবা বারাদি খেলতে যাওয়ার সেই দুঃসহ যাত্রার কথা। এসব না পারলেও নিদেনপক্ষে আমার গ্রামের সেই সুন্দর দিনগুলি যখন সারা গ্রাম ম
[i]এসব বিষয় নিয়ে লেখার ক্ষেত্রে নিয়ম হল প্রথমে নিজে কোন পক্ষে সেটি পরিষ্কার করে দেয়া। না হলে ট্যাগিং শুরু করে দেযা হয়। আমার ট্যাগড হতে সমস্যা নেই। কিন্তু অর্ধেক লোক যদি আমাকে ট্যাগ করে 'ক', আর বাকি অর্ধেক লোক যদি আমাকে ট্যাগ করে দেয় '-ক' তাহলে তো কাটাকুটি হয়ে সবার সময়ই নষ্ট। ট্যাগবাজদের সময় বাঁচানোর জন্য তাই আমি কোন পক্ষে তা আগেই বলে দিচ্ছি। রামপালের ব্যাপারে আমি এখনও বিপক্ষে কারণ যে তিনজন বিশে
বুকের ভেতর লুকিয়ে থাকা মধুময় শৈশব ডাকে— আয়, ফিরে আয়…। আহা ফেলে আসা শৈশব; জীবনের সুবর্ণ সময়!
লাটিম ঘোরানো, ঘুড়ি ওড়ানো দুরন্ত শৈশব ফিরে আয় একবার! তোকে দেব সোনায় গড়া পঙ্খীরাজ ঘোড়া; তুই ফিরিয়ে দে আমার মাঠে-মাঠে ছোটা ধুলো-মাখা রোদ্দুর, আর কুয়াশামাখা রাতে ঝিঁঝিঁ'র সঙ্গীত আসর। চুমুক দিয়ে পান করবো শিশির-ঝরা ভোর।
গত ২৪ শে অক্টোবর মান্না দে আমাদের এই ধরাধাম ছেড়ে সুরলোকের পথে পাড়ি জমিয়েছেন। সুদীর্ঘ চুরানব্বই বছরের জীবন তাঁর। সক্রিয় সংগীত জীবনও বেশ দীর্ঘ বলতে হবে--- সেই পঞ্চাশের দশকের শুরুর দিক থেকে শুরু করে প্রায় মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি সঙ্গীতের সাথেই জড়িয়ে ছিলেন। এই দশকের পর দশক পেরুনো সময়ে মান্না দে গেয়েছেন অজস্র গান, সুর দিয়েছেন, করেছেন সঙ্গীত পরিচালনাও। চার হাজারের মত গান, পদ্মশ্রী, পদ্মভূষণ আর দাদা সাহ