৪০০ বছরের পুরনো ঢাকা। আমার শৈশব, কৈশোরের শহর। আমার প্রিয় শহর। জ্যাম, ধুলো, দূর্গন্ধ আর প্রতিদিন হাজার বার "এই শহরে মানুষ থাকে না" বলার পরেও আমার প্রানের শহর।
কিন্তু সেদিন সত্যিই স্তব্ধ হয়ে গেলাম আমার প্রিয় শহরে কিছু নরপশুর ধ্বংসজজ্ঞ দেখে। এই শহরে প্রায়ই কিছু না কিছু হয়। মাসে একটা বড় সমাবেশ আর পুলিশের সাথে মারামারির খবর তো নতুন কিছু না। ৫ তারিখের সমাবেশ নিয়েও সেরকম কিছুই হবে ভেবেছিলাম। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে অবাক হয়ে দেখলাম কিভাবে নির্বিকারে কিছু মানুষ শহরটাকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করে! আরও অবাক হওয়ার মত ব্যাপার হচ্ছে যারা এগুলো করছে তারা হয়ত প্রথমবারের মত এই শহরে এসেছে!!
অনেক দিন লেখা হয়না। কারণটা মূলত সময়াভাব। তার উপর আমি যেসব বিষয় নিয়ে লিখি তার জন্য দরকার উপযুক্ত পরিবেশ। শতশত মৃত্যু, রাজনৈতিক অস্থিরতা, আবারো মৃত্যু, পিটিয়ে হত্যা, গুলি করে হত্যা, আগুন দিয়ে হত্যা ইত্যাকার ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে প্রকৃতিপ্রেম-ট্রেম মানুষ খুব একটা পছন্দ করে না। তার উপর আমি দিনকে দিন মানসিক ভাবে দূর্বল হয়ে যাচ্ছি। এত মৃত্যু আর হতাহতের ছবি কিংবা খবর সবই সযতনে এড়িয়ে চলি। নিজেকে ফাঁ
[justify]ঘটা করে মা দিবস পালন করা নিয়ে আমাদের সমাজে দুই রকমের প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। কেউ দিবসটি উপলক্ষে মা´র প্রতি সেদিন একটু বেশি ভালবাসায় সিক্ত হন, আবার কেউ হয়ত বছরে এই দিনটিতে ভক্তি-ভালবাসা প্রকাশের অতিসাহ্য কে কিছুটা বিরক্তির চোখে দেখেন। যদিও বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে পুরো ব্যাপারটাই এখনো খুবই শহুরে এবং দিবসটি সরকারি ভাবে কোনো ছুটির দিনও নয়। তারপরও বিগত ১০/১২ বছর ধরে এই দিবসটি নিয়ে পত্