সচলায়তনে এটাই প্রথম লিখা। কখন ভাবিনি যে কিছু লিখব। আসলে আমি লেখক নই, পাঠক। সচলে রেজিস্ট্রেশান করেছিলাম প্রিয় লেখাগুলোতে কমেন্ট করার জন্য। সচলে প্রথম যে লেখা পড়ি তা চরম উদাস এর, পরে এত মজা পেয়াছিলাম যে কমেন্ট করতে ইচ্ছা হোল। তারপর ধীরে ধীরে অন্য অসাধারন সব লেখকদের লেখা পড়তে পড়তে কখন যে সচল এত আপন হয় গেছে বুঝতে পারিনি। এখন অফিস এ এসে প্রথমে সচল খুলি, নতুন লেখাগুলি দেখলে খুশি লাগে। কিছু কিছু লেখকের
[justify]“আপনি তো মনে হয় স্টুডেন্ট। আপনি বুঝবেন কত বাধ্য হইলে একজন স্টুডেন্ট তার ছাত্রজীবনের আনন্দ ছেড়ে কাজ করে।"
বলছিলেন আবদুল আলিম। বয়স ২০ বছর। এইচএসসি পাশ। ৫ জনের সংসারে উপার্জনক্ষম আর কেউ নেই। তাই পড়ালেখা ছেড়ে চাকরি নিয়েছিলেন রানা প্লাজার নিউ ওয়েভ গার্মেন্টসে। ভবনধসে পাঁজরের হাড় ভেঙে গেছে। পড়ালেখার ইচ্ছা খুব। কিন্তু স্বপ্ন দেখার সাহস নেই।
ফেব্রুয়ারির পাঁচ থেকে উত্তাল স্বদেশ আমার।
খুব অন্যরকম সময় এটা।
চৈত্ররাত্রির তারা-ছলছল অন্ধকারের ভিতর দিয়ে তোর পায়ের চিহ্ন খুঁজে খুঁজে হাঁটতে থাকি, হাঁটতে থাকি, হাঁটতে থাকি। এ অন্বেষণের কথা কেউ জানে না, কেউ জানবেও না কোনোদিন। শুধু আকাশ ধরে রাখবে স্মৃতি, দ্যুতিময় মেঘের ডানার ভিতরে, সঙ্গোপণে। ভোরে এসে তুই দেখবি পড়ে আছে নীলকন্ঠের পরিত্যক্ত পালক আর ম্লান রক্তকরবীর কঙ্কণ।
রাত্রির অন্বেষণকথা জানে না দিনের আলো
অবাক বাতাস তার কানে কানে বলে ইতিহাস,
যদিও পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে “এতদিন কোথায় ছিলেন?” প্রশ্ন করার মত কোনো অনুরক্ত পাঠিকা আমার জন্যে বসে নেই, তবুও কৈফিয়ত দিয়ে রাখা ভাল যে কিছুদিন আমি নেদারল্যান্ডস-বেলজিয়াম ভ্রমণে লাপাত্তা ছিলাম। মানে যেধরনের ভ্রমণে চিত্তের স্ফুর্তি ও উদরের স্ফীতি হয়ে থাকে এক্কেবারে সেরকম ভ্রমণ। বলাবাহুল্য কনফারেন্সের ছুতোয়।