গতকাল সচল সিমন সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন। বাসে চড়তে যাচ্ছিলেন, হেলপার তাকে ঠেলে ফেলে দেয়, তারপর বাস তাঁকে পিষে চলে যায় গন্তব্যের দিকে। সিমনকে গন্তব্য পাল্টে চলে যেতে হয় হাসপাতালে, যেখানে তাঁকে নিয়ে লড়ে যাচ্ছেন ডাক্তাররা। আমি চিকিৎসকদের ওপর আস্থা রেখে সিমনকে আবার আমাদের মাঝে ফিরে আসতে দেখতে চাই।
অল্প পাজি বস্রা যারা, একটু রেগে নাম কেনে,
দুচার দিনেই আমরা সবাই, ধাতটা তাদের যাই জেনে।
অল্পে রাগে, অল্পে চেঁচায়, হয় সে খুশি অল্পেতে,
চা, সিগারেট, মুভির টিকেট, তেল লাগানো গল্পেতে।
তারেই বলি অল্প পাজি, আসল পাজি দেখবে কে?
(দশ দিনেতে ফেলবে পাতা, সেই বসের-ই রূপ দেখে।)
চেঁচায় না সে যখন তখন, রাখবে সে যে রাগ পুষে,
অ্যাপ্রাইজালের সময় এলেই, নেবে সবার খুন চুষে।
বাতাসে শীতের গন্ধ । প্রকৃতিতে রংয়ের উৎসব শেষ করে পাতাদের ঝরে পড়াও শেষ । বাদামী রংয়ের শুকনো পাতা মাড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে কোথা থেকে ভেসে এল অনেক দিন আগের এই রকম শীতের কোন ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতার গন্ধ...নজরুলের সমাধির পাশে লাইব্রেরীর গেইটে লাল রঙ্গা বাস থেকে নেমে কলা ভবন পর্যন্ত হেঁটে আসতে আসতে মাটি থেকে কুড়িয়ে নিতাম ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতা । একটু ছিড়লেই সেই পাতা থেকে বের হ’ত অদ্ভুত এক সৌরভ...কোথা হতে ভেসে এলো ফেলে আসা দিনের গায়ে লেগে থাকা সেই সৌরভ...আর তার হাত ধরে চলে এল বন্ধুর মত বন্ধুদের স্মৃতিরা...
i am Borat. I love Sex.
২০০৯ সালের আগস্টের ২ তারিখ। ফেসবুকের ইনবক্সে একটি নতুন মেসেজ আর সাথে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট। “ম্যানিমেল তোরে চেনা চেনা লাগতাছে” আমার তো চক্ষু চড়কগাছ। ১৬ বছর পর ঐ বিদঘুটে নামে আমাকে সম্বোধনের সাহস করবে শুধু একজনই, এই বিকৃত নামের স্রষ্টা আমার স্কুল জীবনের সবচেয়ে বর্ণময় চরিত্র সজল।
নিছক কৌতূহলবশত লেখা। কালের কণ্ঠ, বাংলাদেশ প্রতিদিন আর ডেইলি সান পত্রিকার বিরুদ্ধে প্রেস কাউন্সিলে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের করা মামলার রায় পড়ে কৌতূহলের উৎপত্তি। তিনটা রায়ই প্রায় একই রকম লাগল যেহেতু অভিযোগগুলো প্রায় অভিন্ন ছিল। এই লেখায় আপাততভাবে কালের কণ্ঠেরটাতেই মনোযোগ দেই।
"টেঁপি, অরুণিমাকে মনে আছে তোর? " অন্বেষাকে জিজ্ঞেস করি।
এখন আর টেঁপি নামের জন্য বিশেষ রাগ দেখায় না অন্বেষা, মনে হয় এতদিনে অভ্যস্ত হয়ে গেছে।
সে বলে, "কোন অরুণিমা? জীবনানন্দের? সেই যে, "মনে পড়ে কবেকার পাড়াগাঁর অরুণিমা স্যান্যালের মুখ?" "
"না রে, অরুণিমা দত্ত, আমাদের সঙ্গে একই ক্লাসে পড়তো স্কুলে। মনে আছে? "
খুব ভোর ভোর গাড়িটা থামতে ঘুম ভেঙে বাইরে তাকিয়ে চোখে পড়ল দুধারে নিয়নের সার দেয়া চওড়া কালো পিচের রাস্তা এঁকেবেঁকে চলে গেছে দূরে। এদিকে রাতে বোধ হয় বৃষ্টি হয়েছিল, পথঘাট সব ভেজা ভেজা। রাতের বাতিগুলো নেবেনি এখনও কিন্তু ওপাশের আকাশ লাল করে সূর্যটা উঠে আসছে। পাশ থেকে ভাইয়া অল্প একটু ধাক্কা দিয়ে বললে, আর কত ঘুমোবি, উঠে পড়, ঢাকায় চলে এসেছি। জানলার বাইরের শেষ দেখতে না পাওয়া নিওন বাতিজ্বলা প
আফ্রিকা ছেড়েছি বেশ কমাস হল। কাজের ফাঁকে আর নানা ব্যস্ততার মাঝে প্রকৃতি আর মানুষের গড়ে তোলা নানা মুহূর্তরাই ধরা দিয়েছে ফেলে আসা দিন গুলোতে। অনেক কিছু আজও রয়েছে এই মনের ফ্রেমে বন্দী আর যা পেরেছি তার ছিটেফোঁটা ধরে রাখতে চেষ্টা করেছি ক্যামেরার ফ্রেমে।
বলিভিয়া, পৃথিবীর এক অজানা রহস্যঘেরা দুর্গম অঞ্চলের নাম।