হেফাযতে ইসলামীর ঢাকায় তাণ্ডব চালানোর দৃশ্য দেখে অনেকের চোখই কপালে উঠে গেছে। কেউ কেউ বিশ্বাসই করতে পারছেন না যে হেফাযতীরা বাংলাদেশেই বাস করে। অথচ কদিন আগেই শাপলা চত্বরে হেফাযতের প্রথম সমাবেশের সময় এদের অনেকেই সেখানে গিয়েছিলেন, অনেকে তাদেরকে আপ্যায়নও করেছিলেন। আবার তারাই এখন হেফাযতকে ধিক্কার দিচ্ছেন। বলছেন এরা আসলে ইসলাম কী সেটাই ঠিকমতো জানে না, এদের হাতে ইসলাম মোটেই নিরাপদ নয়।
কিছু কিছু মানুষ আছেন যাদের কাছে জীবনের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যই হচ্ছে গুজব ছড়ানো!
বছর তিনেক আগে বইয়ের জগৎ নামের পত্রিকাটার সম্পাদক আহমাদ মাযহার খুব বেকায়দায় পড়ে গেলো। ডাকযোগে একটা লেখা এসেছে। শামসুজ্জামান খানের ফোকলোর বিষয়ক একটা বইয়ের রিভিউ। রিভিউটা চমৎকার। কিন্তু লেখক পরিচিতিতে জানা যাচ্ছে লেখক ক্লাশ এইটের ছাত্র। মাযহারের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার উপক্রম। এইটুকুন একটা ছেলে ফোকলোরের কী বোঝে!
হাঁসুলী বাঁকে বাঁশবনের তলায় পৃথিবীর আদিম কালের অন্ধকার বাসা বেঁধে থাকে। সুযোগ পেলেই দ্রুত গতিতে ধেয়ে ঘনিয়ে আসে সে অন্ধকার বাঁশবন থেকে বসতির মধ্যে।
...হাঁসুলী বাঁকের উপকথা, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
মুম রহমান
১.
একুশে ফেব্রুয়ারির সকালটা রায়ানের খুব ভাল লাগে। ভোর বেলা থেকেই কেমন একটা উৎসব উৎসব আমেজ। প্রভাত ফেরি, ফুলের গন্ধ, অসংখ্য মানুষ, ব্যানার, ফেস্টুন - সব মিলিয়ে দারূণ একটা ফূর্তি ফূর্তি ভাব। শুধু একটা জিনিসই খারাপ লাগে রায়ানের - খালি পায়ে ঘোরাঘুরি, দ্যাটস রিয়েলি ডার্টি।
আজকের ফেব্রুয়ারির সকালটা অন্য রকম। বাইরে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। খুবই হাল্কা। দার্জিলিংয়ে মেঘের ভেতরে
সংবাদ - খোকার দাবি, হেফাজতে ইসলামের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে সরকার মধ্যরাতে হামলা চালিয়েছে। এটিকে তিনি ‘গণহত্যা’ হিসেবে উল্লেখ করেন। তাঁর দাবি, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মানবতাবিরোধী যে অপরাধ হয়েছিল, রোববার দিবাগত রাতের ঘটনা তাকেও হার মানিয়েছে।
প্রতিক্রিয়া-
বাচ্চা ছেলে 'খোকা'
পক্কতাহীন, বোকা।
কি বলতে কি বলে
ধরলে কি সব চলে?
মুখ ভর্তি দাড়ি
চশমাটাও ভারী;
ঐ মুখেতে যতই থাকুক বার্ধক্য আঁকা
সচলায়তনে এটাই প্রথম লিখা। কখন ভাবিনি যে কিছু লিখব। আসলে আমি লেখক নই, পাঠক। সচলে রেজিস্ট্রেশান করেছিলাম প্রিয় লেখাগুলোতে কমেন্ট করার জন্য। সচলে প্রথম যে লেখা পড়ি তা চরম উদাস এর, পরে এত মজা পেয়াছিলাম যে কমেন্ট করতে ইচ্ছা হোল। তারপর ধীরে ধীরে অন্য অসাধারন সব লেখকদের লেখা পড়তে পড়তে কখন যে সচল এত আপন হয় গেছে বুঝতে পারিনি। এখন অফিস এ এসে প্রথমে সচল খুলি, নতুন লেখাগুলি দেখলে খুশি লাগে। কিছু কিছু লেখকের
[justify]“আপনি তো মনে হয় স্টুডেন্ট। আপনি বুঝবেন কত বাধ্য হইলে একজন স্টুডেন্ট তার ছাত্রজীবনের আনন্দ ছেড়ে কাজ করে।"
বলছিলেন আবদুল আলিম। বয়স ২০ বছর। এইচএসসি পাশ। ৫ জনের সংসারে উপার্জনক্ষম আর কেউ নেই। তাই পড়ালেখা ছেড়ে চাকরি নিয়েছিলেন রানা প্লাজার নিউ ওয়েভ গার্মেন্টসে। ভবনধসে পাঁজরের হাড় ভেঙে গেছে। পড়ালেখার ইচ্ছা খুব। কিন্তু স্বপ্ন দেখার সাহস নেই।