এক গ্রামে টুইন্না কইয়া এক পোলা আছিলো। বড্ড দুরন্ত আছিলো টুইন্না, সারাদিন দুষ্টামি করতো। কখনো এর গাছের আম পাড়ে, কখনো তার গাছের লিচু খায়। সবসময় একটা না একটা কিছুতে তার দুষ্টামি আছেই। টুইন্নার জ্বালায় তার বাপ মাও অতিষ্ঠ। পড়াশুনায় মন নাই। পাঠশালায় গেল কি গেল না, সারাদিন হয়তো দেখা যাইবো খেলার মাঠে, নয়তো কারো বাড়ি গিয়া ফলমূল চুরি, এই-ই চলে। লোকজন আগে বাপ মারে নালিশ করতো, এখন নিজেরাই লাঠি নিয়া দৌড়ায়।
'পিঙ্ক ফ্লয়েড' নিয়ে কিছু লেখা আমার জন্য একটা দু:সাহসিক ব্যাপার! আমার মত স্থুল মস্তিষ্কের একজনের জন্য সুপার ট্যালেন্টেড কিছু ব্যাক্তির সম্পর্কে কিছু লেখা অনেকটা আস্পর্ধাও বৈকি!
ঢাকায় বসা রানুর মুখের মিষ্টি "চুদুরবুদুর"
কাঁপিয়ে দিলো কলকাতা আর আগরতলা সুদূর।
রাজ্জাক ঘটক একটু গলাখাকারি দিয়ে বললেন,
- মেয়ের সবই ভালো খালি একটু মুখ খারাপ।
আমি উৎকণ্ঠিত হয়ে বললাম,
- চেহারা খারাপ? মুখে ব্রণ ?
- না না, চেহারা মারাত্মক। স্কিন খুবই সুন্দর। মুখ খারাপ মানে একটু মুখের ভাষা একটু খারাপ আরকি।
- ও, ব্যাপার না।
একদিন ঝড়ের রাতে মাতাল নাচের বৃত্তে তাকে দেখেছিলাম প্রথম। ভবঘুরে ধূমকেতুটির মতন নক্ষত্রারণ্যে একা। বুকে ঢেউ উঠেছিলো সেদিন ঝঞ্ঝা-উত্তাল সমুদ্রের মতন। পরে যখনই কাছাকাছি হয়েছি, তখনই জেগেছে ঢেউ, কখনো সমুদ্রে, কখনো বুনো ঘাসঝোপে।
কলঘর থেকে শুনতে পাচ্ছি
কোথায় যেন বেজে চলেছে টেলিফোন
সন্ধ্যার নীরবতার ভেতর
শুধু জলের শব্দ তার সাথে পাল্লা দিয়ে যায়
কে আছে কার প্রতীক্ষায়
যখন ফোন বেজে যায় নিস্তব্দ ঘরে?
জলপতনের দিকে চেয়ে থেকে ভাবি
কে আছে কত দূরে এ প্রতীক্ষা্য,
কতদূর থেকে
চলে আসে জল এই নির্জন স্নানঘরে?
ক্রন্দন থেমে গেলে ফোনের
ব্যানারশিল্পীদের কাছ থেকে অপূর্ব সব ব্যানারে প্রতিদিন সজ্জিত থাকতে চায় সচলায়তন। সচলায়তনে যে কেউ ব্যানার পাঠাতে পারেন। টেক্সটে সচলায়তনের নাম আর শ্লোগান [চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির] রাখতে হবে ব্যানারে, তবে শ্লোগানটা ঐচ্ছিক, আবশ্যিক নয়। আকার ৯৬৫x১৫০ পিক্সেল। ফাইল সাইজ ৫০ থেকে ১০০ কিলোবাইটের মধ্যে। ইমেইল করে দিন banner এট সচলায়তন ডট com বা contact এট সচলায়তন ডট com।