কারা যেন কানের কাছে ফিসফিস করে ওঠে, শুনতে পাই অনেক গলার স্বর-- কোনোটা হাল্কা কচি স্বর, কোনোটা গম্ভীর জোরালো, কোনোটা মেয়েলী কোমল স্বর-প্রায় গানের মতন সুরেলা, কোনোটা দানা-দানা পুরুষালী স্বর, কোনোটা তীক্ষ্ণ চড়া স্বর, কোনোটা তরুপত্রে বাতাসের মর্মরের মতন নরম স্বর। ওরা বলে, "বলবে না আমাদের কথা?"
২০১০ সাল। ’০৯ ব্যাচের ক্লাস শুরুর এক কি দুই সপ্তাহ আগের কথা। বিকালে জনাকয়েক বন্ধু ক্যাম্পাসের হাফওয়ালে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম। হটাৎ দেখি একটা কালো, রোগাপটকা, লম্বাচুলো ছেলে মাজা থেকে প্যান্ট খসে পড়ে পড়ে অবস্থায় ড্যাংড্যাং করে হেঁটে যাচ্ছে। তখন ছিল র্যাগের মৌসুম। বন্ধুদের কেউ একজন চিনত যে ও নতুন ব্যাচের। আর যায় কই, প্রথমে ক্যাম্পাসে এবং পরে হলে এনে ডাইনিংয়ের আগে পর্যন্ত টানা ৩-৪ ঘণ্টা র্যাগ দেয়া হল ওকে। দীপের সাথে সেই প্রথম পরিচয়।
মানুষ কেন লেখে? এই ভাবনার যে উত্তরটা আমি নিজের কাছ থেকে পাই তা হলো - মানুষের চুলকায় বলে লেখে। কথা কি অশ্লীল হলো? চুলকানি কি অশ্লীল হতে পারে? যেমন চুদুরবুদুর? চুদুরবুদুর অশ্লীল নয় বলে ঘোষণা এসেছে। আমার পড়াশোনা কম, ডিকশেনারি উল্টাই না বহুদিন। তাছাড়া দিনরাত যেসব শব্দ নিয়ে কারবার তা কেউ ডিকশেনারীতে খোঁজে না। তবে বুঝি চুলকানি শব্দটা কখনো কখনো সেমি অশ্লীল। ধরেন কারো কথা শুনে আমার ইচ্ছে হলো তার পাছায় একটা গদাম লাথি দিতে, অথচ ভদ্রতার খাতিরে দিতে পারছি না, সেক্ষেত্রে বলি- "কি রে ভাই, চুলকায় নাকি?"
এইবার সচলাড্ডা হলো হুট করে। কিন্তু ভালই হলো। অন্যবার আগে থেকে প্লান করে করেও খুব জনসমাগম হয়না। সবাই সময় করে উঠতে পারেন না। হুট করে ইউরোপে আসাও সবার জন্য সম্ভব হয়না। এইবার হুট করে আয়োজন হলেও আড্ডাবাজ সমাগম হলো ভালই। মুর্শেদ ভাই প্রতিবারই আমার মতো গরীব ছেলেপেলের ফারশাইনের (জার্মান রেল টিকিট) পয়সা দেন। তারপর আড্ডায় এসে উনি বসে বসে সচলায়তন সামলান আর আমরা আড্ডা মারি। আমি প্রতিবারই ঘোষণা দেই, সচল
শিরোনাম দেখে হয়তো খাবি খাচ্ছেন, এ আবার কি শিখাতে আসলাম। ধৈর্য ধরুন, আস্থা রাখুন। এই আমি আপনাদেরকে কিভাবে লেখালেখি করতে হয় শিখিয়েছি, কিভাবে গবেষণা করতে হয় শিখিয়েছি, কিভাবে ইন্টার্ভিউ দিতে হয় শিখিয়েছি, প্রেম করতে শিখিয়েছি, এমনকি ত্যানা প্যাঁচানোটা পর্যন্ত শিখিয়ে দিয়েছি। সুতরাং আজকেও গুরুত্বপূর্ণ কিছু শেখাবো, ঠকবেন না। বস্তুত আজকে জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটাই হয়তো শিখে যাবেন, কিভাবে নরম হবেন। নরম বলতে পারেন, নিষ্ক্রিয় বলতে পারেন, মধ্যপন্থা অবলম্বনকারী বলতে পারেন আবার সুশীলও বলতে পারেন। ঘুরে ফিরে একই কথা, যেই লাউ সেই কদু।
আজকের দিন গেল আমার ছাতামাথা পাগলামির একটা ফুল প্যাকেজ কমপ্লিট করতে করতে
সকালে বের হওয়ার আগে কাপড়চোপড় ঘেঁটে যা বাছাই করলাম সব কালো রঙের, মা বলল তুমি তো কাবাব হয়ে যাবা গরমে, আমি বললাম মেঘলা মেঘলা সকাল কাজেই অসুবিধা নাই, মা বলল বাঘা রোদ উঠবে একটু পর, এগুলি পরার দরকার নাই। আমি অসুবিধা নাই বলে চাপিয়ে নিলাম সেগুলো
যাত্রা শুরুই হল 'ফিউজিটিভ অ্যাকশন' দিয়ে
---
এবার নাহয় শব্দ দুটোর ব্যুৎপত্তি খোঁজা যাক্। বর্তমান প্রচলিত অর্থে যাঁরা ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন তাঁদেরকে আস্তিক এবং যাঁরা ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন না তাঁদেরকে নাস্তিক বলা হলেও প্রাচীন ভারতীয় দর্শনে আস্তিক ও নাস্তিক শব্দদুটি বর্তমান অর্থে নয়, বরং এক বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
---