[justify]
পরিচিত বহু লোকজনের মতে এ অধম মেয়ে হিসেবে তৃতীয় শ্রেণী [রান্নাবান্না পারে/ করে না,
মুরাদ টাকলা/সানি লিওনকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেয় না, শ্যাডো-লিবিষ্টিক মাখে না, কালেভদ্রে আইলাইনার লাগাতে গেলেও ছড়িয়ে ফেলে]
আর কলিগ/ টিম মেম্বার হিসেবে প্রথম শ্রেণীর।
মানুষ হিসেবে কেমন, হেইডা কেউ কয় না। এখনো হইনি বোধহয়।
[justify]একটা বৈদ্যুতিক প্রবাহ বয়ে গেল যেন! বিয়ে, আবার দুই দুইটা বিয়ে একসাথে, একই বাড়ীতে! অস্থির খুশী’তে কি করবো বুঝতে না পেরে আমি আর আমার ছোট বোন একদম বোবা হয়ে গেলাম!
[justify]ফেসবুকে আজ এক নেটাতো বন্ধু ( যার লেখার আমি একজন বড় ভক্তও) দেখি অন্যতম প্রিয় সায়েন্স ফিকশন লেখক রে ব্র্যাডবেরীর একটা কথা উদ্ধৃতি দিয়েছে। কথাটা হলো –
You don’t have to burn books to destroy a culture. Just get people to stop reading them
[justify]বাবা ডাক শোনার জন্য আমার মনে হয় একটা ব্যপক আকুলি-বিকুলি ছিলো সেই গেদাকাল থেকে। অথবা আমার মাঝে বাবাভাব প্রবল! খালি বাপ হইতে মঞ্চায়। নিজের পোলা, ভাইয়ের পোলা মিলে ৩ টা শিশু সারাদিন আমারে বাবা-বাবা-বাবা বলে অস্থির করে ফেলে তবু আমার বাপ ডাক শুননের শখ মিটে না!!! এর বাইরে আরও কয়েকহালি বাবা ডাকনেওয়ালা আমি ফিটিং দিয়ে রেখেছি। এরা আমারে বাবা ডাকে, আমি মুগ্ধ হয়ে সেই ডাক হজম করি...
[পূর্বলেখঃ আম্মুটা পঁচা। এক্কেবারে পঁচা। কিচ্ছু বোঝে না। কালকে আমি লিখছি আম্মু আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বলল- কী করিস? আমি বললাম- লিখি। আম্মু বলল- কী লিখিস? আমি বললাম- খাতা লিখি। এরপর আম্মু বলল দেখি তো! এরপর আম্মু খাতা হাতে নিল আর চোখ বড় বড় করল। আম্মু যখন ভয় পায় তখন চোখ বড় বড় হয়। আম্মু বলল লেখা কই? আমি বললাম খাতায়। আম্মু বলল কই? আম্মু লেখাও চেনে না! আবার আমাকে শেখায়- আ তে আকাশ। আমি খাতা খুলে দেখিয়ে দিলাম- এত এত লেখা। আম্মু বলল- তুই তো দেখি শুধু অ আ লিখেছিস। এক, দুই, তিন- কতগুলা পাতা। আমি বললাম- এটা লেখা তো। অ আ না তো। আম্মু বলল কোথায় লেখা সব অ আ। আম্মু পড়তে পারে না। আমার খাতায় সব লেখা। সবার কথা লেখা। নানার কথা লেখা। আব্বুর কথা লেখা। খালামনির কথা লেখা। নানুর কথা লেখা। আম্মু পড়তে পারে না। আম্মু শুধু অ আ পড়তে পারে। আম্মু পঁচা। আম্মুর কথা আর লিখব না। আম্মু কিচ্ছু বোঝে না। ]
ছবিটা দেখলে ধাঁধাঁ লেগে যায়।
তেলরংয়ে আঁকা; চারটেমাত্র কালার ব্যবহার করে এমন ছবি আঁকা যায়?
কিছুই প্রায় না এঁকে,পেন্সিলের এলোমেলো আঁচড়ের ওপর আনমনা,আলগোছে ব্রাশ টেনে ঐ রকম যে, একটা গল্প বলা যায়; তা টুশির মাথায় আসে না।
মুগ্ধ হলো; মানে হতে বাধ্য হল।
এমনিতে রেট্রো যুগের মেয়েদের মত, যখন-তখন ‘ওমমা!’ বলে ঘাড় কাত করা আজকাল আর ফ্যাশনেবল নয়।
ক্রোনাস বিশ্ব- ব্রক্ষ্মান্ডের রাজা হয়েই মা গাইয়ার গর্ভাশয় থেকে হেকাটনখিরাস এবং টারটারাস থেকে সাইক্লোপসদের মুক্ত করেন। কিন্তু ক্ষমতা দখলের পর ক্রোনাসের মনোজগতেও পরিবর্তন ঘটে, এই পরিবর্তন পরবর্তীতে পৃথিবীতে সব সময়েই হয়ে এসেছে। ক্রোনাস যখন দেখলেন হেকাটনখিরাসরা বিশাল শক্তির অধিকারী, প্রায় কাছাকাছি শক্তি সাইক্লোপসদেরও, তখন তিনি ভীত হয়ে পড়েন এবং মুক্ত করার বেশ কিছুদিন পরেই এদেরকে ও ইউরেনাসের রক্
গালভরা পদবির দিকে সবার ঝোঁক থাকে কিনা জানি না, কিন্তু আমার একটু যেনো বেশীই ছিলো । ফার্মেসীতে মাস্টার্স পাশ করে শখ হোল সেলসে কাজ করবো। একটা মোটর সাইকেল পাওয়া যাবে এবং সেটা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর প্রচণ্ড আকর্ষণে। বেশির ভাগ কোম্পানিতে দেখলাম পোস্টটার নাম মেডিকেল রিপ্রেজেন্ন্টেটিভ। পছন্দ হোল না। আই-সি-আই এ একই চাকুরীতে পজিশনটার নাম ছিল সেলস প্রোমোশন অফিসার। দারুণ মনপুত হোল এবং বিনা পরিশ্রমে চাকুরীটাও হয়ে